‘পশ স্পাইস’-এ মাত শেষ প্রহর |
শ্রাবণী বসু, লন্ডন: পাঁচটা কালো ট্যাক্সির ছাদে দাঁড়িয়ে ‘মঞ্চে’ প্রবেশ পাঁচ লাস্যময়ীর। কিন্তু অলিম্পিক স্টেডিয়ামে উপস্থিত আশি হাজার দর্শকের চোখ যেন আটকে তাঁদের মধ্যে বিশেষ এক জনের উপরেই! যাবতীয় আগ্রহ যেন ঘুরপাক
খাচ্ছে স্টিলেটো পরিহিতা, কালো গাউনে মোড়া শরীরটাকে ঘিরেই। বাঁ হাতে মাইক, ডান হাতে ধরা ট্যাক্সির গ্রিল।
একটু যেন নার্ভাস! তাতে কী? নামটা তো ‘পশ স্পাইস’ ওরফে ভিক্টোরিয়া বেকহ্যাম! বিশ্ববিখ্যাত পপ-দল ‘স্পাইস গার্ল’-এর প্রাক্তন সদস্য। |
|
|
শ্রেষ্ঠত্বের ট্রফি ফেল্পসের,লন্ডনের ‘বিদ্যুৎ’ বোল্ট |
|
নিজস্ব প্রতিবেদন: অ্যাথলিটদের মিলনমেলা শেষে আন্তর্জাতিক সাঁতার সংস্থা জলের রাজপুত্র মাইকেল ফেল্পসের হাতে যে ট্রফিটা তুলে দিয়েছে, তাতে লেখা, ‘গ্রেটেস্ট অলিম্পিক অ্যাথলিট অব অল টাইম’। কিন্তু কোথাও একটা প্রশ্নচিহ্ন ওই ট্রফিকে ঘিরে থাকছে। বিশেষজ্ঞদের গরিষ্ঠ অংশ তো বটেই, সাধারণ মানুষের ভোটেও অলিম্পিক শেষে বিশ্বসেরা অ্যাথলিট হওয়ার দৌড়ে শীর্ষবাছাই বিশ্বের দ্রুততম মানুষ চলমান বিদ্যুৎ উসেইন বোল্ট। বিশ্বের সর্বোচ্চ ক্রীড়ামঞ্চে অবিশ্বাস্য পারফরম্যান্স করে যাঁরা কিংবদন্তি হিসেবে বিবেচিত হওয়ার দাবিদার হতে পারেন, এ বারের অলিম্পিকে তেমন নাম হাতে গোণা চারটি। |
|
সংবাদসংস্থা, লন্ডন: ‘উই উইল উই উইল রক ইউ!’তালির তালে তালে ঝাঁকাচ্ছেন মাথা। উজ্জ্বল হলুদ জামায় আচমকা তাঁকে দেখে মুহূর্তের জন্য চমকে উঠেছিল রবিবার রাতের অলিম্পিক স্টেডিয়াম। কিন্তু ফ্রেডি মারকারি যে ততক্ষণে চারটে বিশাল স্ক্রিন থেকে নিজের বিখ্যাত হাসি-সহযোগে গলা মেলাতে বলছেন তাঁর সঙ্গে! সেই ডাকে সাড়া দিয়ে গোটা স্টেডিয়াম গাইল, ‘উই উইল উই উইল রক ইউ!’ সত্তরের দশকের ব্রিটিশ রক ব্যান্ড ‘কুইন’-এর ভারতীয় বংশোদ্ভূত গায়ক ১৯৯১ সালে মারা গিয়েছেন। কিন্তু লন্ডন অলিম্পিকের সমাপ্তি অনুষ্ঠানে ফিল্ম ফুটেজের সাহায্যে ফ্রেডি ফের জীবন্ত হয়ে উঠলেন কিম গেভিনের শিল্প কল্পনায়।
|
সমাপ্তিতে সূচনার
সুর সাম্বার ছন্দে |
|
হাফডজনে
বিদ্ধ ভারত |
|
|
পাঁচ সিনিয়রকে ছেঁটে বিতর্কে নির্বাচকরা |
|
|
|
টুকরো খবর |
|
|