টুকরো খবর
ব্যাঙ্ক থেকে উধাও ইন্দিরা আবাসের টাকা
ব্যাঙ্ক থেকে ইন্দিরা আবাসের টাকা জালিয়াতির অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি আরামবাগের বাতানলের একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের। সংশ্লিষ্ট উপভোক্তা স্থানীয় চকাহম্মদ গ্রামের বাসিন্দা আঙ্গুরা বেগম। ইন্দিরা আবাস যোজনায় প্রাপ্ত টাকা-সহ মোট ২৫৫০ টাকা তাঁর অ্যাকাউন্ট থেকে তুলে নেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ। ঘটনাটি তিনি জানিয়েছেন পুলিশ-প্রশাসনকে। মহকুমাশাসক অরিন্দম নিয়োগী বলেন, “বিডিওকে তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নিয়ে বলেছি।” আরামবাগের বিডিও মৃণালকান্তি গুঁইয়ের কথায়, “তদন্ত চলছে। সংশ্লিষ্ট ব্যাঙ্কের ম্যানেজার, স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য এবং উপভোক্তার সঙ্গে কথা বলা হচ্ছে। খুব শীঘ্রই বিষয়টি স্পষ্ট হবে।” ব্লক প্রশাসন সূত্রের খবর, আঙ্গুরা বেগম ২০১১-১২ আর্থিক বছরে ইন্দিরা আবাস যোজনার উপভোক্তা নির্বাচিত হন। এ বছর জানুয়ারি মাসের প্রথম দিকে প্রকল্পের প্রথম দফার ২৩ হাজার টাকা তাঁর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে চলে যায়। ওই মহিলার অভিযোগ, “৪ জানুয়ারি ব্যাঙ্ক থেকে টাকা তুলতে গিয়ে দেখি, ওই ২৩ হাজার টাকা টাকা-সহ বিধবা ভাতার আরও কিছু টাকা মিলিয়ে ২৫ হাজার ৫০০ টাকা তোলা হয়ে গিয়েছে। কী ভাবে এমনটা ঘটল, কিছুই বুঝতে পারছি না। আমাকে প্রতারিত করা হয়েছে।” সংশ্লিষ্ট ব্যাঙ্কের ম্যানেজার বিজয় চক্রবর্তী বলেন, “ওঁর পাসবই এবং সই জোগাড় করে অন্য কেউ টাকা তুলে নিয়েছেন কিনা, তা আমরা তদন্ত করে দেখছি। আপাতত স্থানীয় কিছু বিশিষ্ট মানুষ ও ব্যাঙ্ক কর্মীদের সক্রিয় উদ্যোগে মহিলাকে ওই টাকা তুলে দেওয়ার পরিকল্পনা করেছি। শনিবারের মধ্যেই ওঁর হাতে টাকা পৌঁছে যাবে।” ব্যাঙ্কের ‘সুনাম’ বজার রাখতেই এই পদক্ষেপ বলে মন্তব্য করেন তিনি।

সেচের জল নেই, খানাকুলে সঙ্কটে চাষিরা
ফি বছর বন্যার কারণে আমন ধান চাষ না হওয়ায় খানাকুল ২ ব্লকের ১১টি পঞ্চায়েত এলাকাই বোরো চাষের উপর নির্ভরশীল। ওই চাষে আবার সেচের কাজের জন্য নির্ভর করতে হয় মুণ্ডেশ্বরী এবং দ্বারকেশ্বর নদীর উপরের বোরো বাঁধগুলির উপর। কিন্তু এ বার জল না থাকায় বোরো ধান রোপণের কাজই শুরু করতে পারেননি চাষিরা। সেচের অভাবে বীজতলাগুলিও শুকিয়ে নষ্ট হতে বসেছে বলে চাষিদের অভিযোগ। জলের দাবিতে ব্যাপক বিক্ষোভ শুরু হয়েছে জগৎপুর, রাজহাটি ১ এবং ২, শাবলসিংহপুর, মাড়োখানা প্রভৃতি পঞ্চায়েত এলাকায়। সংশ্লিষ্ট বিডিও এবং পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতিও সেই বিক্ষোভে জেরবার। ব্লক প্রশাসনের অভিযোগ, মুণ্ডেশ্বরী নদীতে অক্টোবর মাস থেকে জল দেওয়ার কথা। কিন্তু সেই জল না পাওয়ায় এবার রবিশস্য হয়নি। পরে সেচ মন্ত্রক থেকে জানানো হয়, রবি শস্যের জন্য খানাকুল জল পাবে না। বোরো ধান চাষের জন্য ২০ হাজার একর ফুট জল পাওয়া যাবে। অথচ খানাকুল ২ ব্লক এলাকার জন্য দরকার ৪০ হাজার একর ফুট জল। স্বভাবতই, বোরো চাষ অর্ধেক করা হয়েছে। অনেক তদবিরের পর সেই জল ছাড়ার কথা ছিল গত ২৬ জানুয়ারি। কিন্তু তা ছাড়া হয়নি। অবশেষে, ৩ ফেব্রুয়ারি জল ছাড়া হলে সেই জল অবশেষে মঙ্গলবার খানাকুল ২ নম্বর ব্লক ছুঁয়েছে। কিন্তু সেই জল নীচের দিকের পঞ্চায়েত এলাকাগুলিতে আদৌ পৌঁছবে কিনা, তা নিয়ে এখন সংশয় দেখা দিয়েছে। খানাকুল ২ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি সিপিএমের কালীশঙ্কর চক্রবর্তী বলেন, “বিধায়ক থেকে সেচমন্ত্রী অনেক দরবার করার পরে জল পাওয়া গেল। অথচ জানুয়ারির প্রথমেই আমরা বোরো বাঁধ বাঁধা সম্পূর্ণ করেছি। কম জলের জন্য এমনিতেই অশান্তি আছে। এখন সেই জল বণ্টন নিয়ে সমস্যার আশঙ্কা করা হচ্ছে।” যদিও মহকুমাশাসক অরিন্দম নিয়োগী জানান, সমস্যা কাটাতে ডিভিসির সঙ্গে কথা বলা হচ্ছে।

ভিত খুঁড়তেই মুদ্রাভরা কলসি
পুরনো বাড়ির মাটি খুঁড়ে মিলল তামার কলসি। তাতে থরে থরে রাখা মুদ্রা। আর কলসিকে পাশে দু’টি গোখরো সাপ! ‘যখের ধন’ নিয়ে লেখা গল্প-উপন্যাসের ক্লাইম্যাক্স নয়। তবে শুক্রবার সকালে গোঘাটের কাঁঠালি গ্রামে অনিল নন্দীর পৈত্রিক ভিটেতে যা ঘটল, তা ছাপিয়ে গেল রহস্য উপন্যাসকেও। গুপ্তধন দেখতে আশপাশের এলাকা থেকে পিলপিলিয়ে লোক জড়ো হয়ে যায়। পুলিশ-প্রশাসনের আধিকারিকেরা আসেন। গোঘাট ১ বিডিও জয়ন্ত মণ্ডল জানান, তামার কলসির ভিতরে ১৩০টি মুদ্রা পাওয়া গিয়েছে। আঠারোশো সালের গোড়ার দিক থেকে বিংশ শতকের গোড়ায় সেগুলি তৈরি হয়েছিল। বেশ কিছু মুদ্রায় রানি ভিক্টোরিয়ার ছবি আছে। মুদ্রাগুলি রুপোর বলেই মনে হচ্ছে। আপাতত এগুলি মহকুমাশাসকের জিম্মায় রাখা হয়েছে।”
— নিজস্ব চিত্র।
মুদ্রাগুলির পুরাতাত্ত্বিক গুরুত্ব খতিয়ে দেখতে সংশ্লিষ্ট দফতরে পাঠানো হবে বলে জানিয়েছেন আরামবাগের মহকুমাশাসক অরিন্দম নিয়োগী। অনিলবাবু পেশায় দিনমজুর। পুরনো ভিটে ভেঙে নতুন করে গড়ার কাজ শুরু করেছেন। বললেন, “ভিত খুঁড়তে গিয়ে কলসি মেলে। গোখরো সাপ দেখে বুঝতে পারি, এ আমাদের পূর্বপুরুষের যখের ধন। গোখরো সাপ তা পাহারা দেয় বলে শুনেছি।” দৃশ্যতই উত্তেজিত দেখাচ্ছিল অনিলবাবুকে। বলেন, “বাবা তীর্থ নন্দী খুব দারিদ্র্যের মধ্যে আমাদের বড় করেছিলেন। এখন আমাদের এই গুপ্তধন কোনও কাজে লাগে কিনা দেখি।” মুদ্রার মালিকানা কার হবে, তা নিয়ে প্রশাসনিক কর্তারা অবশ্য কোনও মন্তব্য করেননি।

চোরাই মাল আটক, ধৃত ১
স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছে খবর পেয়ে কারখানা থেকে হাতিয়ে নেওয়া তার-সহ একটি ছোট ট্রাক আটক করেছে পুলিশ। গাড়িটির চালককে গ্রেফতার করা হয়েছে। তবে বাকি দুষ্কৃতীরা পালিয়ে যায়। বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে ঘটনাটি ঘটেছে হুগলির চণ্ডীতলায়। এসডিপিও (শ্রীরামপুর) রাজনারায়ণ মুখোপাধ্যায় বলেন, “পালিয়ে যাওয়া দুষ্কৃতীদের নাম জানা গিয়েছে। তাদের ধরতে তল্লাশি চালানো হচ্ছে।” পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রের খবর, বৃহস্পতিবার রাত আড়াইটে নাগাদ একটি ছোট ট্রাকে চেপে চণ্ডীতলা থানার অদূরে অহল্যাবাঈ রোডের ধারের ওই কারখানায় হানা দেয় জনা চারেক দুষ্কৃতী। রাতে ওই কারখানায় কাজ হয় না। দুষ্কৃতীরা পাঁচিল টপকে ভিতরে ঢোকে। এর পরে সেখান থেকে তারের বাণ্ডিল নিয়ে ট্রাকে তুলতে থাকে। অবশ্য শেষ রক্ষা হয়নি। সে সময়ে আওয়াজে আশপাশের লোকজনের ঘুম ভেঙে যায়। গ্রামবাসীরাই থানায় ফোন করে ঘটনার কথা জানান। সঙ্গে সঙ্গেই পুলিশের একটি টহলদারি ভ্যান ঘটনাস্থলে চলে আসে। তবে, পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে চালক বাদে সকলে পালিয়ে যায়। ধৃতকে শুক্রবার শ্রীরামপুর মহকুমা আদালতে তোলা হলে তিন দিন পুলিশি হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেন বিচারক। তদন্তকারী পুলিশ অফিসারদের দাবি, দুষ্কৃতীরা হাওড়ার দিক থেকে এসেছিল।

গণপিটুনিতে মৃত্যু যুবকের
ভাইপোর হাঁসুয়ার কোপে জখম হন কাকা। জনতা ধরে ফেলে ভাইপোকে। গণপিটুনিতে মৃত্যু হয়েছে ওই যুবকের। শুক্রবার দুপুরে ঘটনাটিকে ঘটে উলুবেড়িয়ার ফতেপুরে। পুলিশ জানায়, মৃত যুবকের নাম মনিরুল সারেং (২২)। বাড়ি আলিপুকুর গ্রামে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রের খবর, এ দিন দুপুরে ফতেপুর মসজিদে জুম্মার নমাজ পড়তে এসেছিলেন মনিরুলের কাকা অশীতিপর রবিয়ল সারেং। মসজিদ থেকে কিছুটা দূরে ঘাপটি মেরে বসেছিলেন মনিরুল। বেলা দেড়টা নাগাদ নমাজ শেষ করে রবিয়ল বেরোন মসজিদ থেকে। হঠাৎই হাঁসুয়া নিয়ে তাঁর উপরে ঝাঁপিয়ে পড়েন মনিরুল। বৃদ্ধ কাকার গলায় একাধিক কোপ বসিয়ে দেন। এই দৃশ্য দেখে উত্তেজিত হয়ে পড়েন গ্রামবাসীরা। কেউ কেউ তাড়া করেন মনিরুলকে।
ছবি: হিলটন ঘোষ।
মাথার উপরে রক্তমাখা হাঁসুয়া বন বন করে ঘোরাতে থাকেন ওই যুবক। ভয়ে তাঁর ধারেকাছে ঘেঁষতে পারেনি জনতা। পালাতে থাকেন মনিরুল। পরে তাঁকে ধরে ফেলে শুরু হয় গণপিটুনি। ঘটনাস্থলেই মারা যান ওই যুবক। মারধরে জড়িত অভিযোগে দু’জনকে আটক করা হয়। পুলিশের অনুমান, মনিরুলের মানসিক ভারসাম্য ঠিক ছিল না। বিষয়-সম্পত্তি কাকার সঙ্গে তাঁর কোনও বিবাদ ছিল কিনা, তা-ও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। রবিয়লকে উলুবেড়িয়া মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে ‘রেফার’ করা হয় এসএসকেএমে।

দিশম সদস্যদের মারধর গুড়াপে, অভিযুক্ত তৃণমূল
তৃণমূলের ‘হামলার’ প্রতিবাদে রাজ্য জুড়ে বন্ধের ডাক দিয়েছে ঝাড়খণ্ড পার্টি দিশম। বন্ধের সমর্থনে পথসভায় দিশম সমর্থকদের উপরে হামলার ঘটনা ঘটল। এ বারও অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধেই। বৃহস্পতিবার সকালে ঘটনাটি ঘটেছে গুড়াপের মৌবেসিয়া অঞ্চলে। জখম হয়েছেন এক জন। দিশমের বন্ধ আগামী ২৬ ফেব্রুয়ারি। তারই সমর্থনে মিছিল করে ফেরার পথে একটি পথসভায় ওই হামলা হয় বলে অভিযোগ। দিশম নেতৃত্বের আরও দাবি, আহতেরা পালিয়ে স্থানীয় একটি চিকিৎসাকেন্দ্রে গিয়েছিলেন। সেখান থেকে তাঁদের ধরে এনে ফের মারধর করা হয়। পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। তহিত মণ্ডল নামে এক দিশম সদস্য চিকিৎসাধীন। দিশম রাজ্য কমিটির সহ-সভাপতি লক্ষ্মীকান্ত হাঁসদা বলেন, “আমাদের এই বন্ধের সমর্থনে শান্ত সভাকে বানচাল করতে তৃণমূলের এক দল সদস্য আমাদের লোকজনের উপরে হামলা চালায়।” অন্য দিকে, তৃণমূলের হুগলি জেলা সভাপতি তথা বিধায়ক তপন দাশগুপ্ত দাবি করেন, এই ঘটনায় তাঁদের দলের কেউ জড়িত থাকলে খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।” পুলিশ জানিয়েছে, আহতদের অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু হয়েছে।

ফুটবল প্রতিযোগিতা
— নিজস্ব চিত্র।
গত ৬-৭ ফেব্রুয়ারি উলুবেড়িয়া আন্তঃবিদ্যালয় ‘বিবেকানন্দ কাপ’ ফুটবল প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হল। স্থানীয় বিধায়ক পুলক রায়ের উদ্যোগে ও বাগান্ডা জটাধারী হাইস্কুলের ব্যবস্থাপনায় মোট ৬টি স্কুলের নক আউট এই প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয় কালীনগর হাইস্কুল। রানার্স নোনা হাইস্কুল। এই উপলক্ষে হাওড়া জেলা স্কুল পরিদর্শক ও মহকুমাশাসকের উপস্থিতিতে একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানেরও আয়োজন হয়েছিল। অনুষ্ঠানের শেষে বিভিন্ন স্কুল এবং ক্লাবকে ফুটবল ও খেলার সামগ্রী প্রদান করা হয়।

জেল হাজতে অভয় ঘোষ
ফের জামিন নাকচ হল সিপিএমের গোঘাট জোনাল কমিটির প্রাক্তন সম্পাদক অভয় ঘোষের। শুক্রবার তাঁকে দু’সপ্তাহ জেল হাজতের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। এক সিপিএম কর্মীকে খুন ও বেআইনি অস্ত্র মজুতের অভিযোগে ২৩ জানুয়ারি উত্তরপাড়া থেকে পুলিশ তাঁকে ধরে। এত দিন তিনি পুলিশি হেফাজতে ছিলেন। এ দিনও আদালতের বাইরে অভয়বাবুর বিরুদ্ধে স্লোগান দেয় উপস্থিত জনতা। ইট-পাটকেল ছোড়া হয়। তাতে গোঘাটের ওসি সংগ্রাম চৌধুরী-সহ কিছু পুলিশকর্মী চোট পান।

সাংস্কৃতিক মেলা বড়গাছিয়ায়
জগৎবল্লভপুরের বড়গাছিয়া সকাল বাজারে পান্নালাল সিট বালিকা বিদ্যালয়ের পাশের মাঠে সাংস্কৃতিক মেলা শুরু হয়েছে ৪ ফেব্রুয়ারি। স্বাস্থ্য সচেতনতা শিবির, অঙ্কন প্রতিযোগিতা, আলোচনা, আবৃত্তি প্রতিযোগিতা, রবীন্দ্রসঙ্গীত, নজরুলগীতি প্রতিযোগিতার আয়োজন হয়েছে। আছে শ্রুতিনাটক, আধুনিক গান প্রভৃতি। মেলার আয়োজক বড়গাছিয়া শান্তি সঙ্ঘের সভাপতি আশিস দাস বলেন, “সংস্কৃতিমনা মানুষকে নির্মল আনন্দ দেওয়ার চেষ্টা করছি।” কাল রবিবার মেলার শেষ দিন।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.