পুজো নিয়ে রাজনীতি চায় না সংগঠনগুলি |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, কৃষ্ণনগর: সামনেই ছাত্র সংসদ নির্বাচন। কিন্তু সেই উত্তেজনা ভুলেই সরস্বতী পুজো করতে চান বিভিন্ন কলেজের ছাত্রছাত্রীরা। পুজোকে ঘিরে যাতে কোনও রাজনৈতিক উত্তেজনা তৈরি না হয়, তার জন্য সতর্ক কলেজ কর্তৃপক্ষও। সব কলেজেই কোনও এক জন শিক্ষককে বিশেষ দায়িত্ব দিয়ে তৈরি করা হচ্ছে পুজো কমিটি। আর সেই কমিটিতে ছাত্র সংসদের পাশাপাশি থাকছে সাধারণ ছাত্রছাত্রীরাও। সাধারণ ছাত্রছাত্রীরাই সরস্বতী পুজোর আঙিনা থেকে দূরে রাখতে চাইছেন রাজনীতিকে। দ্বিতীয় বর্ষের এক ছাত্রী যেমন বলেন, “সামনেই ভোট। তাই রাজনৈতিক উত্তেজনা তো থাকবেই। কিন্তু তার কোনও ছায়া যেন সরস্বতী পুজোয় না পড়ে। আমরা সকলকেই দলমতনির্বিশেষে সেই কথাই বলছি। |
|
অগ্নি-সুরক্ষা বাড়াতে প্রচার রেল স্টেশনে |
নিজস্ব সংবাদদাতা, কৃষ্ণনগর: ট্রেনে বা স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে আগুন জ্বালানো বেআইনি। কিন্তু সে কথা কেউ শোনেন না বলেই অভিযোগ। বুধবার কৃষ্ণনগর স্টেশনের প্ল্যাটফর্ম ঘুরে ঘুরে দেখলেন রেলকর্তারা। মূলত জেলা প্রশাসনের উদ্যোগেই স্টেশন ম্যানেজার, দমকল বাহিনী, জিআরপি, আরপিএফ এবং জেলা পুলিশের ডিএসপি সদরকে নিয়ে একটি বিশেষ দল গঠিত হয়। |
|
|
বৃন্দাবনে পাত্র দেখেছেন ঠাকুমা, নারাজ নাবালিকা |
|
সৌমিত্র সিকদার, রানাঘাট: স্কুলে আচমকাই অনিয়মিত হয়ে পড়েছে মেয়েটি। পরীক্ষার ফল বেরোলে দেখা গেল, পাশ করেছে বটে, কিন্তু খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে, কোনওক্রমে। ‘কেন রে, এ বার এমন হল কেন?’ শিক্ষকের প্রশ্নে বুড়ো আঙুল দিয়ে নাগাড়ে মাটি খুঁড়ে গিয়েছিল নবম শ্রেণির ছাত্রীটি। উত্তর মেলেনি।
সে দিন এড়িয়ে গেলেও দিন কয়েক পরে ওই শিক্ষকের দরজায় গুটি গুটি কড়া নেড়েছিল নবম শ্রেণির দীপা দাস। ‘কী রে!’ দরজা খুলতেই কেঁদে ফেলেছিল মেয়েটি। |
|
দাবার লড়াইয়ে সামিল বন্দিরাও |
|
টুকরো খবর |
|
চিত্র সংবাদ |
|
|