টুকরো খবর |
নবদ্বীপের স্কুল শিক্ষক নিখোঁজ |
নিজস্ব সংবাদদাতা • নবদ্বীপ |
রবিবার দুপুরে নিজের বাড়ি থেকে রহস্যজনক ভাবে নিখোঁজ হয়ে গিয়েছেন এক স্কুল শিক্ষক। নবদ্বীপের মাজদিয়া-পানশীলা পঞ্চায়েতের চরব্রহ্মনগরের বাসিন্দা বিশ্বজিৎ দেবনাথ ধুবুলিয়া দেশবন্ধু হাইস্কুলের অঙ্কের শিক্ষক। এই তরুণ মেধাবী ছাত্র। এলাকায় অঙ্কের শিক্ষক হিসেবেও জনপ্রিয়। ওই দিন দুপুরে খাওয়াদাওয়া করে বেরিয়ে যান, তারপর থেকে তাঁর আর কোনও খোঁজ মেলেনি। প্রথম দু’দিন তাঁর বাড়ির লোক নিজেরাই খোঁজাখুঁজি করার পরে পুলিশের কাছে নিখোঁজ ডায়েরি করেছেন। বিশ্বজিৎবাবুর বাবা ফণীভূষণ দেবনাথ বলেন, “ছেলে যখন বাড়ি থেকে বেরোয়, তার খুব দূরে কোথাও যাওয়ার প্রস্তুতি ছিল না। কারণ মোবাইলটাও বাড়িতেই রেখে গিয়েছে।” সঙ্গে টাকাও ছিল সামান্য। পরনে ছিল লাল ডোরা ফুল হাতা জামা এবং চকোলেট রঙের হাফ সোয়েটার। ফণীভূষণবাবু বলেন, “আমরা তখন ভেবেছিলাম ছুটির দুপুরে কাছেপিঠেই কোথাও গিয়েছে। কিন্তু সন্ধ্যার পরে ওর বন্ধুরাও ওর ফেলে যাওয়া মোবাইলেই ফোন করছিল। তখন ভয় হয়। খোঁজাখুঁজি শুরু করি। শেষ পর্যন্ত কোথাও না পেয়ে পুলিশের কাছে খবর দিয়েছি।” ফণীভূষণবাবুর দুই ছেলে। বিশ্বজিৎবাবু বড়। মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিকে স্টার পাওয়া বিশ্বজিৎ অঙ্কে অনার্স নিয়ে পড়াশোনা করেছেন। তারপরে ওই স্কুলে পড়াতে শুরু করেন ২০০৭ সালে। ২০১০ সালে স্কুল সার্ভিস কমিশনের পরীক্ষায় পাশ করে ওই স্কুলেই চাকরি পান। কিন্তু তিনি কোথায় গিয়েছেন, তা কেউই বুঝতে পারছেন না। ফণীভূষণবাবু মেলায় ঘুরে ঘুরে কাপড় বিক্রি করেন। তিনি বলেন, “খুব কষ্ট করে ছেলেদের পড়িয়েছি। এখন ছোট ছেলে কল্যাণীতে পড়ছে। দুই ছেলেই মেধাবী। তাদের নিয়ে কোনওদিন আমার কোনও সমস্যা হয়নি। বিশ্বজিৎ আরও পড়াশোনার প্রস্তুতি নিচ্ছিল। সারা দিন পড়ানো, স্কুল আর পড়াশোনা নিয়েই থাকত।” তাঁর বন্ধুরা জানাচ্ছেন, বিশ্বজিৎবাবু কয়েকটা দিন স্কুল থেকে টানা ছুটি নেবেন বলে জানিয়েছিলেন। কিন্তু কেন, তা তিনি কাউকে কিছু বলেননি। তাঁরাও এই ঘটনায় অবাক। পুলিশ জানিয়েছে, ওই তরুণের খোঁজ শুরু হয়েছে।
|
রাস্তা জুড়ে বসছে বাজার, ক্ষোভ |
নিজস্ব সংবাদদাতা • বেলডাঙা |
নিজস্ব চিত্র |
রাস্তা জুড়ে পসরা সাজিয়েছেন বিক্রেতারা। সব্জি কিংবা ফল, মাদুর থেকে হাতপাখা সব কিছুর মেলে সেখানে। ফলে বেলডাঙা স্টেশন থেকে থানা হয়ে হাসপাতাল যাওয়ার একশো মিটার পথ পেরোতে লাগছে আধ ঘন্টা। এমনকি অ্যাম্বুল্যান্সকেও পথ ছাড়ছেন না মানুষ। পুরসভার কোন ভ্রক্ষেপ নেই। রাস্তার ব্যবসায়ীদের তরফে সুবল বিশ্বাস বলেন, “আমরা দীর্ঘদিন ধরে এ ভাবেই ব্যবসা করে আসছি। কেউ তো কিছু বলেনি। আর রাস্তার মধ্যে তো আর বসি না। রাস্তার পাশে বসি, ব্যবসা করি। এতে তো কারও কোনও সমস্যা হওয়ার কথা নয়।” অথচ অবাধ এই বিকিকিনিতে সঙ্কুচিত হয়েছে রাস্তা। পথ চলতে বাসিন্দারা হাজারো সমস্যায় পড়ছেন। কাপাসডাঙার বাসিন্দা হারুন শেখ বলেন, “ওই রাস্তার উপরে বসে ব্যবসা করছেন ব্যবসায়ীরা। ফলে দিন ভর ওই এলাকায় ব্যাপক যানজট সৃষ্টি হয়েছে।” বেলডাঙা স্টেশন, থানা, হাসপাতাল, একটি বড় বালিকা বিদ্যালয় ছাড়াও ব্লক দফতরেও যেতে হয় ওই রাস্তা দিয়েই। ফলে ছাত্রছাত্রী থেকে রোগী, সাধারণ মানুষ সমস্যায় পড়ছেন সকলেই। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, এ ব্যাপারে পুরসভা একেবারেই উদাসীন। বেলডাঙার পুরপ্রধান কংগ্রেসের অনুপমা সরকার বলেন, “এই সমস্যার কথা মাথায় রেখে আমরা ওই বাজারকে অন্যত্র সরানোর কথা ভাবতে শুরু করেছি। ব্যবসায়ীদেরও সে কথা জানিয়েছি। কিন্তু সঠিক বিকল্প স্থান না পাওয়ায় বাজার সরানো যাচ্ছে না। ভবিষতে ওই বাজার রাস্তা থেকে সরিয়ে নিয়ে গিয়ে যানজট মেটানো হবে।”
|
ঘেরাও অধ্যক্ষ, স্নাতক হয়েও ফের প্রথম বর্ষে ভর্তির দাবি |
নিজস্ব সংবাদদাতা • কৃষ্ণনগর |
শিক্ষায়তনে ছাত্র আন্দোলনের নামে ‘নৈরাজ্য’ কখনও সমর্থন করে না কংগ্রেস। দিন কয়েক আগে কৃষ্ণনগরে এসে জানিয়ে গিয়েছিলেন প্রদেশ কংগ্রেসের কার্যনির্বাহী সভাপতি প্রদীপ ভট্টাচার্য। বুধবার শান্তিপুর কলেজে পাশ করে বেরিয়ে যাওয়া ছাত্রদের একাংশকে নতুন করে কলেজে ভর্তির সুযোগ দিতে হবে, এমনই দাবি তুলে অধ্যক্ষকে প্রায় সাড়ে পাঁচ ঘণ্টা ঘেরাও করে রেখে ছাত্র পরিষদ সমর্থকেরা অবশ্য বুঝিয়ে দিলেন, প্রদেশ নেতৃত্বের সেই নির্দেশকে আমল দিচ্ছেন না তাঁরা। কলেজ অধ্যক্ষ বিমল গোস্বামী বলেন, “ছাত্র পরিষদের সমর্থকরা দাবি করেছিল, স্নাতক হয়ে যাওয়া বেশ কয়েক জনকে নতুন করে বিএ প্রথম বর্ষে ভর্তি করে নিতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের এমন কোনও আইন নেই। আমার পক্ষে ওই অন্যায় আবদার মেনে নেওয়া সম্ভব ছিল না।” কলেজের ছাত্র সংসদ এখন ছাত্র পরিষদ এবং টিএমসিপি জোটের দখলে। ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক, ছাত্র পরিষদ নেতা তুষার প্রামাণিক অবশ্য দাবি করেন, “অধ্যক্ষ বিমলবাবু বিভিন্ন আর্থিক দুর্নীতির সঙ্গে জড়িয়ে গিয়েছেন। তৃণমূলের প্রতি তাঁর পক্ষপাতিত্বও ছাত্রদের নজর এড়াচ্ছে না। তাই আন্দোলন করা ছাড়া উপায় ছিল না।” আগামী ১৭ ফেব্রুয়ারি ছাত্র সংসদের নির্বাচন। তার আগে জোটের দুই শরিকের সম্পর্ক তলানিতে এসে ঠেকেছে। ছাত্র সংসদের সহ-সম্পাদক তৃণমূল ছাত্র পরিষদের মনোজ সরকার বলেন, “স্নাতক উত্তীর্ণদের ফের কলেজে ভর্তি করানোর জন্য যে ভাবে অধ্যক্ষকে মানসিক পীড়ন করল ছাত্র পরিষদ সমর্থকেরা তা আমরা ধিক্কার জানাই।”
|
কীর্তন সম্মেলন |
নিজস্ব সংবাদদাতা • নবদ্বীপ |
এক বিশাল নাটমন্দির। সাদা ধবধবে পাথরে মোড়া। মাথার উপরে উজ্জ্বল ঝাড়বাতি থেকে ঠিকরে বেরোচ্ছে রংবেরংয়ের মায়াবী আলো। সেই আলোর নীচে বসে সুরের মায়ায় বিভোর হাজার পাঁচেক মানুষ। আলাদা আলাদা পরিচয় মুছে গিয়েছে। সামনের একটি নিচু মঞ্চ থেকে সুবেশ কীর্তনীয়া যে সুরের সরণীতে তাঁদের নিয়ে যাচ্ছেন, সেখানেই আবিষ্ট হয়ে থাকছেন তাঁরা। এমন ভাবেই গত দশ দিন ধরে এ রাজ্যের সমস্ত নামী কীর্তনীয়ারা একের পর এক মঞ্চে আসছেন নবদ্বীপের বলদেব মন্দিরের প্রাঙ্গণে। এই বিরাট কীর্তন উৎসবে শোনা যাচ্ছে অনেক হারিয়ে যাওয়া আখর, লীলা এবং সুর। বাংলা সঙ্গীতের এই সমৃদ্ধ ধারা যখন শুকিয়ে যাচ্ছে, তখন জীবনকৃষ্ণ গোস্বামী ও তাঁর দুই পুত্র রতনকৃষ্ণ গোস্বামী এবং কিশোরকৃষ্ণ গোস্বামীর এই উদ্যোগে খুশি কীর্তনীয়ারাও। কীর্তনীয়া সুমন ভট্টাচার্য বলেন, “কীর্তন ছিল এক সময় মূল ধারা। এখন তা ক্ষীণতোয়া। চৈতন্যদেব তো বটেই আধুনিক যুগের রবীন্দ্রনাথ থেকে সলিল চৌধুরীর অনেক গানও কীর্তনের প্রভাবযুক্ত। তবুও কীর্তন জনপ্রিয় হয়নি।” সরস্বতী দাসের কথায়, “শিক্ষিত সমাজ কীর্তন থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। বেশিরভাগ জায়গাতেই উপযুক্ত শিক্ষা ছাড়া কীর্তন গাওয়ার ফলেও এই ঘটনা ঘটছে। ফলে শ্রোতারা বিরক্ত হচ্ছেন।” কিন্তু ঠিক কীর্তন যে এখনও আকষর্ণ ধরে রাখতে পারে, তার প্রমাণ মিলেছে নবদ্বীপের এই আসরেই।
|
কৃষ্ণনগরে তৃণমূলকর্মী খুন |
নিজস্ব সংবাদদাতা • কৃষ্ণনগর |
কুপিয়ে খুন করা হল এক তৃণমূল কর্মীকে। গুরুতর জখম হয়েছেন তাঁর সঙ্গী। বুধবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে কৃষ্ণনগরের কোতোয়ালি থানার কাঁসারিপাড়ায়। নিহতের নাম পার্থ সেন (৪০)। তাঁর বাড়ি কাঁসারপাড়াতেই। তাঁর সঙ্গী আহত সমীর বিশ্বাস অভিযোগ করেছেন, “এ দিন রাত ১০টা নাগাদ আমি ও পার্থ বাড়ি ফিরছিলাম। সেই সময় ৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার দোবানন্দ শর্মা ওরফে বাবু সোনা ও তার দল আমাদের উপরে চড়াও হয়। আমাদের মারধর শুরু করে। মারের চোটে আমি পড়ে যাই। পার্থকে ওরা নিয়ে চলে যায়। পরে শুনি ও খুন হয়েছে।” এই ঘটনায় তৃণমূলের নদিয়া জেলার সাংগঠনিক সম্পাদক শিশির কর্মকারও দেবানন্দ শর্মার দিকে অভিযোগের আঙুল তুলেছেন। যদিও দলের জেলা সভাপতি ও রাজ্যের মন্ত্রী উজ্জ্বল বিশ্বাস বলেন, “আমাদের এক সক্রিয় কর্মী খুন হয়েছেন। দোষীদের খুঁজে বের করতে পুলিশকে বলা হয়েছে।” জেলার পুলিশ সুপার সব্যসাচীরমণ মিশ্র বলেন, “কাঁসারিপাড়ায় একজন খুন হওয়ার খবর শুনেছি। তবে এখনও এ ব্যাপারে কেউ কোনও অভিযোগ দায়ের করেনি। পুলিশ এলাকায় নজরদারি শুরু করেছে।”
|
অস্বাভাবিক মৃত্যু |
নিজস্ব সংবাদদাতা • রঘুনাথগঞ্জ |
এক মহিলার অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতার নাম ফুলবানু বিবি (১৯)। রঘুনাথগঞ্জের বাহুরা গ্রামের শ্বশুরবাড়িতে মঙ্গলবার রাতে তাঁর মৃতদেহটি পাওয়া যায়। শ্বশুরবাড়ির লোকজন ফুলবানুকে প্রায়ই মারধর করত বলে মৃতার বাবা কলন্দর শেখ অভিযোগ করেন। পুলিশে খবর দেওয়া হলে ফুলবানুর স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকজন পালিয়ে যায় বলে জানান তিনি। কলন্দর শেখ বলেন, “বছর খানেক আগে মেয়ের বিয়ে হয় বাহুরার বাবর শেখের সঙ্গে। আমার মেয়েটাকে ওরা মারধর করত। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় মেয়ের মৃত্যুর খবর জানানো হয়। সেই সময়ে ওরা বলেছিল ফুলবানু গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। কিন্তু গিয়ে দেখি মেয়ের সারা গায়ে কালশিটের দাগ রয়েছে। পুলিশকে সব জানিয়েছি।” পুলিশ সূত্রে জানানো হয়েছে, ওই মহিলার দেহের ময়না-তদন্ত করা হয়েছে। তাঁর শ্বশুরবাড়ির সকলে পলাতক।
|
পথ দুর্ঘটনায় মৃত বাবা-ছেলে, ক্ষোভ |
নিজস্ব সংবাদদাতা • রঘুনাথগঞ্জ |
একটি বেসরকারি বাসের ধাক্কায় মৃত্যু হল বাবা ও ছেলের। বুধবার দুপুরে রঘুনাথগঞ্জের উমরাপুরে প্রতিবন্ধী আসাদুল শেখকে (৩৫) ঠেলাগাড়িতে বসিয়ে ভিক্ষা করছিল ছেলে শরিফুল শেখ (১২)। একটি বেসরকারি বাসের ধাক্কায় পিষ্ট হন দু’জনেই। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় তাঁদের। উত্তেজিত জনতা বাসটি ভাঙচুর করেন। বাসটিকে পুলিশ আটক করেছে।
|
খুনের অভিযোগে ধৃত স্বামী-শাশুড়ি |
নিজস্ব সংবাদদাতা • করিমপুর |
এক মহিলার দেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার সকালে নিজের ঘর থেকেই সোনালি হাজরা (২১) নামে ওই মহিলার ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়। বাড়ি তেহট্টের চকবিহারী গ্রামে। সোনালিদেবীর বাবা সুখেন্দু বিশ্বাস তাঁর মেয়েকে খুন করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেন। সোনালিদেবীর স্বামী সুবীর হাজরা ও শাশুড়ি সরস্বতী হাজরাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। সুখেন্দুবাবুর অভিযোগ, পণের জন্য সোনালিকে নির্যাতন করত শ্বশুরবাড়ির লোকজন। পুলিশ জানিয়েছে, ৮ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ হয়েছে। বাকিদের তল্লাশি চলছে।
|
শিমুরালি উৎসব |
নিজস্ব সংবাদদাতা • রানাঘাট |
শুরু হল দশ দিনের শিমুরালি উৎসব। সোমবার চাকদহের শিমুরালি সংস্কৃতি সঙঘ আয়োজিত ওই অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন রানাঘাটের সাংসদ সুচারুরঞ্জন হালদার। উপস্থিত ছিলেন বিধায়ক নরেশচন্দ্র চাকি, আবিররঞ্জন বিশ্বাস, নীলিমা নাগ, উৎসব কমিটির সভাপতি বাদল রায় মুখোপাধ্যায়-সহ বিশিষ্ট ব্যক্তিরা। ফুল, খাবারের স্টল, হস্তশিল্পের প্রদর্শনী-সহ আরও নানা মনোরঞ্জনের উপকরণ রয়েছে মেলায়।
|
অগ্নিদগ্ধ হয়ে মৃত্যু |
নিজস্ব সংবাদদাতা • রানাঘাট |
আগুনে পুড়ে মৃত্যু হল জয়ন্তী সর্দার (৩৭) নামে এক মহিলার। মঙ্গলবার রানাঘাটের কলাইঘাটা গ্রামে দেহটি উদ্ধার করে পুলিশ মহকুমা হাসপাতালে পাঠায়। সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান গায়ে আগুন লাগিয়ে ওই মহিলা আত্মঘাতী হন। দেহটি ময়না-তদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।
|
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু |
বুধবার ফরাক্কায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হয়েছে মনু চৌবে (২০) নামে এক শ্রমিকের। বাড়ি উত্তরপ্রদেশের বেরহাজের ব্রহ্মচারী গ্রামে। |
|