|
সচিন উন্নীত করলেন ক্রিকেটকে, দ্রাবিড় জীবনযুদ্ধকে |
|
গৌতম ভট্টাচার্য, মেলবোর্ন: বিদায়ী অভিবাদনে গোটা এমসিজি মাঠ যতই স্বতঃস্ফূর্ত দাঁড়িয়ে পড়ুক, সচিন রমেশ তেন্ডুলকর যে প্রত্যুত্তর সৌজন্য দেখাবেন না জানা কথা! গত ক’মাসের মধ্যে আজ নিয়ে শততম সেঞ্চুরির সিংহাসনের সামনে পাঁচ বার পা পিছলে গেল। মোহালি। ওভাল। কোটলা। ওয়াংখেড়ে। মাঠগুলোর কোথাও প্যাভিলিয়নে ফেরার সময় প্রবল হতাশায় মুহ্যমান তিনি স্বাভাবিক নিয়মেই ব্যাট তোলেননি। এবং মঙ্গলবার শেষ বিকেলে মেলবোর্ন চেঞ্জিংরুমের দিকে অদৃশ্য হওয়ার সময় দেখা গেল তেন্ডুলকর ব্যাটটা উঁচু করে ধরে আছেন। তাঁকে না জিজ্ঞেস করেই লিখছি, ব্যাখ্যাটা খুব সহজ। |
|
ডিআরএস না মেনে ধোনিরা ক্রিকেটবিশ্বের কাঠগড়ায় |
গৌতম ভট্টাচার্য, মেলবোর্ন: দু’টো দুই ভিন্ন জগতের ব্যাপার হয়েও লোকপাল বিল এবং ডিআরএস পদ্ধতির মধ্যে মিল কী? উত্তর খুব সহজ। একটা ক্ষমতাসীন কংগ্রেস দলের কাঁটা। অন্যটা ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের। লোকপাল বিলের অনুমোদন নিয়ে যেমন অণ্ণা হজারেরা সরাসরি সরকারের মনোভাবের অস্বচ্ছতা এবং অনিচ্ছার কথা রাষ্ট্র করছে, তেমনই ডিআরএস পদ্ধতিতে ভারতীয় ক্রিকেট টিমের খেলতে রাজি না হওয়া নিয়েও প্ররোচনামূলক নানা মন্তব্য এবং নির্দিষ্ট প্রচার বাকি ক্রিকেটবিশ্বের থেকে আসছে। |
|
|
বিমান নামাতে দুই মেজাজে ব্যা-ও |
|
প্রীতম সাহা, কলকাতা: ঠেসে বাঁধা কাপড়ের থলি থেকে চুঁইয়ে পড়ছে জলের ফোঁটা। টানা বরফ থেরাপিতে বাঁ পায়ে কোনও সাড় নেই। অবশ! চোট-আঘাতের যতটুকু কাঁটা গেঁথে আছে, সেটাকেও গোড়া থেকে উপড়ে ফেলে দিতে চাইছেন হোসে রামিরেজ ব্যারেটো। যাতে বুধবার যুবভারতীতে শুরু থেকেই খেলতে পারেন তিনি। মঙ্গলবার অনুশীলনের পরে সবুজ তোতার দাবি, “আমি পুরো ফিট। যেটুকু ব্যথা-যন্ত্রণা আছে, সব এ দিনের মধ্যেই ঠিক হয়ে যাবে।” |
|
টুকরো খবর |
|
|