টুকরো খবর

আন্দোলনে ব্যবসায়ী সংগঠন
উত্তর দিনাজপুর জেলায় রেল পরিষেবার উন্নয়ন ও ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক মেরামতির দাবিতে টানা আন্দোলনে নামার কথা ঘোষণা করল পশ্চিম দিনাজপুর চেম্বার্স অব কমার্স। তাঁদের অভিযোগ, গত দু’বছর ধরে কয়েক দফায় রেলমন্ত্রী ও রেল কর্তাদের কাছে দাবি জানানো হলেও উত্তর দিনাজপুর জেলায় কোনও উন্নয়ন হচ্ছে না। একই ভাবে বেহাল হয়ে রয়েছে ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কও। প্রতিবাদ জানাতে কাল, শুক্রবার সংগঠনের পক্ষ থেকে শহরের বিভিন্ন এলাকায় বিক্ষোভ মিছিল, অবস্থান ও পথসভার ডাক দেওয়া হয়েছে। দাবিপূরণ না-হওয়া পর্যন্ত এর পর থেকে প্রতি শুক্রবার একই ধরনের আন্দোলন হবে। ৯ সেপ্টেম্বর থেকে কলকাতাগামী রাধিকাপুর এক্সপ্রেস অনির্দিষ্টকালের জন্য অবরোধ করা হবে। বুধবার সংগঠনের সভাপতি জয়নারায়ণ সোমানি বলেন, “রেল পরিষেবার উন্নয়ন ও জাতীয় সড়ক মেরামতির জন্য দীর্ঘদিন ধরে বলা হচ্ছে। কিন্তু রেল কিংবা জাতীয় মহাসড়ক কর্তৃপক্ষের কোনও হেলদোল নেই। বাধ্য হয়েই লাগাতার আন্দোলনে নামার কথা ভাবতে হয়েছে।” উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলের কাটিহারের ডিআরএম ভূষণ পটেল বলেন, “ রেল পরিষেবা উন্নয়নের দাবি দীর্ঘদিন আগেই ঊর্ধ্বতন কর্তাদের কাছে পাঠানো হয়েছে।” উত্তর দিনাজপুরের জেলাশাসক সুনীল দণ্ডপাট বলেন, “অস্থায়ী ভাবে জাতীয় সড়ক মেরামতি শুরু হয়েছে। বর্ষার পরে ভাল ভাবে মেরামত করা হবে।” সংগঠনের অভিযোগ, বহুবার বলার পরেও রাধিকাপুর এক্সপ্রেসের যাতায়াতের সময় ২ ঘণ্টা পিছিয়ে দেওয়া হচ্ছে না। ওই ট্রেনে কোচের সংখ্যা বাড়ানো হচ্ছে না। রায়গঞ্জও ও আলুয়াবাড়িতে রেক পয়েন্ট তৈরি, বুনিয়াদপুর-কালিয়াগঞ্জ, গাজল-ইটাহার, ইটাহার-ডালখোলা রেলপথের কাজও শুরু হয়নি। উপেক্ষা করা হচ্ছে রায়গঞ্জ-নিউ জলপাইগুড়ি ট্রেন চালানোর প্রস্তাবও। ডালখোলা থেকে মালদহ পর্যন্ত ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক মেরামতির ব্যাপারেও উদ্যোগী নয় জাতীয় মহাসড়ক কর্তৃপক্ষের। জাতীয় সড়ক বেহাল হয়ে পড়ায় নিত্যযাত্রীরা সমস্যা।

মৃত্যু হল কবি অরুণেশের
পুকুরে স্নান করতে নেমে অসুস্থ হয়ে মৃত্যু হল কবি অরুণেশ ঘোষের (৭০)। বুধবার সকালে তিনি কোচবিহারের ঘুঘুমারির বাড়ি লাগোয়া একটি পুকুরে স্নান করতে গিয়ে আচমকা অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরিবারের লোকজন এবং প্রতিবেশীরা অচৈতন্য অবস্থায় তাঁকে পুকুর থেকে তুলে কোচবিহার জেলা হাসপাতালে নিয়ে যান। চিকিৎসকেরা পরীক্ষার পরে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। তাঁর মৃত্যুর খবরে নানা মহলে শোকের ছায়া নামে। প্রয়াত সাহিত্যিককে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে বহু মানুষ তাঁর বাড়ি এবং হাসপাতালে যান। অ ন্য দিনের মতোই এ দিন সকাল সাড়ে ১০টা নাগাদ বাড়ির পাশের পুকুরে স্নান করতে যান অরুণেশাবু। আধ ঘণ্টা পরেও তিনি ঘরে না ফেরায় খোঁজখবর শুরু হয়। পরে পুকুর থেকেই তাঁকে অচৈতন্য অবস্থায় তুলে আনেন বাড়ির লোকজন। দেহের ময়নাতদন্তের পরে পুলিশের অনুমান, পুকুরের জলে নামার পরে তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ায় বিপত্তি ঘটে। চিকিৎসকদের অনুমান, সংজ্ঞাহীন অবস্থায় পুকুরের গভীরে তলিয়ে যান অরুণেশবাবু। ১৯৪১ সালের ২৯ ডিসেম্বর কোচবিহারের হাওয়ার গাড়িতে অরুণেশবাবুর জন্ম। পড়াশোনা শেষ করে শিক্ষকতার চাকরিতে যোগ দেন। কিন্তু আজীবন লেখালেখি করাই ছিল তাঁর নেশা। কবিতা ও গদ্য মিলিয়ে ১৮টি বই তিনি লিখেছেন।

প্রহৃত স্বাস্থ্যকর্তা
দুষ্কৃতীদের হাতে মারধর খেয়ে হাসপাতাল থেকে মালদহ শহরে আশ্রয় নিলেন কালিয়াচকের সিলামপুর ব্লক হাসপাতালের বিএমওএইচ গৌরাঙ্গ বিশ্বাস। বুধবার রাত ৮টা নাগাদ আচমকা ৭-৮ জন লোক হাসপাতালের কোয়ার্টারে ঢুকে ওই চিকিৎসককে বেধড়ক মারধর করে বলে অভিযোগ। এই ব্যাপারে কালিয়াচক থানায় অভিযোগ দায়ের হয়েছে। ওই চিকিৎসকের অভিযোগ, এর আগেও তাঁকে মারধর করা হয়। এদিনের ঘটনার পরে হাসপাতালের কোয়ার্টারে থাকা নিরাপদ মনে করছেন না। ওই চিকিৎসক বলেন, “জোর করে আমার কোয়ার্টারে ঢুকে স্ত্রী এবং সন্তানের সামনে মারধর করা হয়। কেন মারধর করা হল সেটাও জানি না। এখানে আর নিরাপদ মনে করছি না।” ওই ঘটনায় বিস্মিত মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক স্বপন ঝরিয়াত। তিনি বলেন, “হাসপাতাল ছেড়ে মালদহে কেন বিএমএইচ আসছেন সেটা স্পষ্ট নয়। ঘটনার তদন্ত করা হবে।” বিএমওএইচের অভিযোগ খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানান পুলিশ সুপার ভুবন মণ্ডল। ৩০ শয্যার হাসপাতালে বিএমওএইচকে নিয়ে ৪ জন চিকিৎসক রয়েছেন।

অস্ত্র-সম্ভার হস্তান্তরিত
কোচবিহারের রাজ পরিবারের অস্ত্র সম্ভার পুরাতত্ত্ব বিভাগের হাতে দিল জেলা প্রশাসন। বুধবার অস্ত্রাগারের দরজার তালা খুলে ওই অস্ত্র সম্ভার পুরাতত্ত্ব বিভাগের হাতে হস্তান্তর করা হয়। হস্তান্তর হওয়া অস্ত্রের মধ্যে ১৯টি হান্টিং রাইফেল, ৫৮টি ডাবল ব্যারেল বন্দুক, ১টি শটগান, ১০টি পিস্তল ও রিভলবার, ৪টি মাসকেট, ১২টি ফাঁকা ম্যাগাজিন, ৭৩টি খাপসহ তরোয়াল, ৫১টি খাপ বিহীন তরোয়াল, ২১টি তরোয়ালের খাপ, ১টি খাপসহ বেয়নেট, ৪টি কামান, ১২টি ড্যাগার, ২টি ভাঙা তির, ৪টি ঢাল, ১৫৬ প্যাকেট কার্তুজ এবং ২২৭৫টি খোলা কার্তুজ। ২০০২ সালে কেন্দ্রীয় সরকার এই সমস্ত অস্ত্র পুরাতত্ত্ব বিভাগের হাতে তুলে নেওয়ার কথা ঘোষণা করলেও নানা জটিলতায় এতদিন তা হয়নি। জেলাশাসক স্মারকী মহাপাত্র বলেন, “আইনি জটিলতা দূর হওয়ায় অস্ত্র পুরাতত্ত্ব বিভাগের হাতে তুলে দেওয়া হয়।” পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণে কলকাতা সুপারিন্টেডেন্ট তপনজ্যোতি বৈদ্য বলেন, “এ বার এই সমস্ত অস্ত্র নিস্ক্রিয় করার জন্য বিএসএফকে অনুরোধ করা হবে। তার পরেই রাজবাড়ির মিউজিয়ামে প্রদর্শনের ব্যবস্থা করা হবে।” ১৯১১ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর কোচবিহারের রূপকার মহারাজা নৃপেন্দ্র নারায়ণ প্রয়াত হন। আগামী ১৮ সেপ্টেম্বরের মধ্যে এই সমস্ত অস্ত্র মিউজিয়ামে রাখার দাবি তুলেছে জেলার নানা সংগঠন।

ঝুলন্ত দেহ ঘিরে রহস্য
এক যুবককে শ্বাসরোধ করে খুনের অভিযোগ উঠেছে। বুধবার দক্ষিণ দিনাজপুরের তপন থানার সরিফাবাদ এলাকা। একটি গাছে গলায় গামছা পেচানো যুবকের নগ্ন দেহ ঝুলতে দেখা গেলে চাঞ্চল্য ছড়ায়। মৃতের নাম দিলীপ দেবনাথ (২৮)। বাড়ি স্থানীয় দ্বীপখন্ডা অঞ্চলের জিদরা গ্রামে। তপন থানার ওসি সঞ্জীব বিশ্বাস বলেন, “প্রাথমিকভাবে দেহে আঘাতের কোনও চিহ্ন পাওয়া যায়নি। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে বিষয়টি স্পষ্ট হবে।” তবে মৃতের বাড়ির লোকেরা থানায় খুনের অভিযোগ দায়ের করেন। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জেমস কুজুর বলেন, “তদন্ত শুরু হয়েছে।” মৃত দিলীপ ছিলেন বেকার ও অবিবাহিত। সাধুর সঙ্গে মিশে তিনি যেখানে-সেখানে ঘুরে বেড়াতেন। বাড়ি থেকে প্রায় ৩ কিমি দূরে সরিফাবাদ এলাকার গাছ থেকে এ দিন তার মরদেহ নামিয়ে পুলিশ ময়নাতদন্তে পাঠায়। মৃতের দাদা স্বপন দেবনাথ বলেন, “ভাই সাধু হয়ে এদিক সেদিক ঘুরে বেড়াত। সকলে খবর পেয়ে ভাইয়ের মোবাইলে ফোন করি। রিং হয়। ফোন কেটে দেওয়া হয়। পরে শোনা যায় সুইচ অফ।” স্বপনবাবু বক্তব্য, “ভাইয়ের মোবাইল, সাইকেলটির কোনও হদিস নেই। নগ্ন হয়ে গলায় গামছা দিয়ে আত্মহত্যার ঘটনাটি বিশ্বাস হয় না। আততায়ীরা ভাইকে শ্বাসরোধ করে মেরে গাছে ঝুলিয়ে দিয়েছে বলে আমাদের সন্দেহ। কারা এই ঘটনায় যুক্ত তা পুলিশকে খুঁজে বের করার আর্জি জানানো হয়েছে।

গৌড়বঙ্গের পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় ছাত্রছাত্রীদের যাতায়াতের সমস্যার কথা ভেবে ২৫-৩০ অগস্ট পর্যন্ত বিএ, বিএসসি, বিকম প্রথম ও দ্বিতীয় বর্ষের নির্ধারিত সমস্ত পরীক্ষা স্থগিত রাখার কথা ঘোষণা করেছে গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ামক মাধব অধিকারী জানান, বন্যায় বহু পরীক্ষার্থী জলবন্দি হয়ে পড়ায় বুধবার স্নাতক স্তরের প্রথম ও দ্বিতীয় বর্ষের সমস্ত পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছিল। আজ বন্যা কবলিত এলাকার কলেজের অধ্যক্ষ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা পরিচালন কমিটির বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে, ২৫-৩০ অগস্ট স্নাতক স্তরের প্রথম ও দ্বিতীয় বর্ষের নির্ধারিত সমস্ত পরীক্ষা স্থগিত থাকবে। স্থগিত পরীক্ষাগুলি কবে হবে তা পরে জানানো হবে।

ছুরি মেরে ফেরার
এক ব্যক্তির ছুরির আঘাতে জখম স্ত্রী, শ্যালক ও শাশুড়ি। বুধবার ঘটনাটি ঘটে দক্ষিণ দিনাজপুরের হরিরামপুর থানার দোলগ্রামে। গুরুতর আহত ৩ জনকে রায়গঞ্জ জেলা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। অভিযুক্ত স্বামী ফারুক আহমেদ ঘটনার পর পালিয়েছে। তার বাড়ি বংশীহারিতে। পুলিশ তল্লাশি শুরু করেছে। পুলিশ জানিয়েছে, সম্প্রতি ফারুক আহমেদ নামে এক ব্যক্তি রুনা লায়লাকে বিয়ে করে দিল্লিতে নিয়ে যান। রুনা সেখানে গিয়ে দেখে তার সতীন ও ছেলেমেয়ে রয়েছে। তখন রুমা হরিরামপুরে ফিরে আসে। মঙ্গলবার শ্বশুরবাড়িতে গিয়ে ফারক রুমাকে ফেরাতে গেলে বাধা পান।

এখনও অধরা ব্যাঙ্ক-ডাকাতরা
কোচবিহার জেলার পাতলাখাওয়ায় ব্যাঙ্ক ডাকাতির ঘটনায় এখনও কোনও হদিস করতে পারেনি পুলিশ। মঙ্গলবার দুপুরে পাঁচ দুষ্কৃতী এলোপাথাড়ি গুলি চালিয়ে ক্যাশিয়ারের কাছ তেকে ৪৩ হাজার টাকা লুট করে পালায়। সেই সময়ে দুষ্কৃতীদের ছোড়া গুলিতে জখম হন এক গ্রাহক। জেলার পুলিশ সুপার কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, “প্রাথমিক ভাবে কিছু সূত্র মিলেছে। তবে তদন্তের স্বার্থে এখনই সে সব নিয়ে কিছু বলা যাবে না।”

সিআইডি-র প্রশংসায় কিরণময়
‘কঙ্কাল-কাণ্ড’ নিয়ে প্রতিহিংসার রাজনীতির অভিযোগ তুলেছেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। কিন্তু তাঁর মন্ত্রিসভার সতীর্থ, প্রাক্তন মৎস্যমন্ত্রী কিরণময় নন্দ স্পষ্টই ভিন্ন মত পোষণ করেন। বুধবার দুপুরে রায়গঞ্জে দলের কর্মিসভার শেষে সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি বলেন, “কঙ্কাল-কাণ্ডে সিআইডির ভূমিকায় আমরা খুশি। অভিযুক্তরা যে দলের নেতা-কর্মী হোন না কেন, দোষ প্রমাণিত হলে কঠোর শাস্তি হওয়া উচিত। ক্ষমতায় থাকার সময় আমরা তো একটিও কঙ্কাল উদ্ধার করতে পারিনি। এ ক্ষেত্রে নতুন সরকারের তো প্রশংসা করতেই হয়।” সোশ্যালিস্ট পার্টির সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক কিরণময়বাবু এ দিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের ৯০ দিনের কাজের খতিয়ান দিয়ে প্রকাশিত পুস্তিকাকেও স্বাগত জানিয়েছেন।

ত্রাণ অমিল প্রশাসনের
জেলা প্রশাসনের ত্রাণের ছিঁটেফোটা আজও পৌঁছয়নি। অথচ ৭ দিন ধরে বানভাসিদের ত্রাণ দিচ্ছে রামকৃষ্ণ মিশন। রতুয়ার মহানন্দাটোলার জঞ্জালিটোলার ২২৫টি পরিবারের কেউ গত ১০ দিন ধরে কেউ মাঁচার উপর, কেউ বাড়ির চালের উপর দিন কাটাচ্ছেন। অথচ প্রশাসনের কেউ তাদের খোঁজও নিতে যাননি বলে অভিযোগ। মালদহ রামকৃষ্ণ মিশনের অধ্যক্ষ স্বামী পরাশরানন্দ বলেন, “জঞ্জালিটোলায় এখনও সরকারি ত্রাণ পৌঁছয়নি। রামকৃষ্ণ মিশনই জঞ্জালিটোলায় বন্যা দুর্গতদের ত্রাণ দিচ্ছে।” জঞ্জালিটোলার পাশাপাশি বিলাইমারি, রুহিমারি, হরিশ্চন্দ্রপুরে কাওয়াডোল, উত্তর ভাকুরিয়া, দক্ষিণ ভাকুরিয়া, রসিদপুর গ্রামে এখন পর্যন্ত রামকৃষ্ণ মিশনের পক্ষ থেকে ১২১ কুইন্টাল চিড়া, ৭৬০ কেজি চিনি, ৭০০ কেজি লবণ, ৩৬০০ প্যাকেট বিস্কুট, ৯০০ পাকেট গুঁড়া দুধ, ৬৫০টি স্টিলের থালা, ৬৫০ কেজি মুসুর ডাল বিলি করা হয়েছে।

বজ্রপাতে মৃত ২
বজ্রপাতে মৃত্যু হল দু’জনের। বুধবার ঘটনাটি ঘটে মালদহের মানিকচকে। পাশাপাশি জলে ডুবে মানিকচকের হীরানন্দপুরে দুই ভাইয়ের মৃত্যু হয়। এদিন দুপুরে স্কুল থেকে ফেরার পথে বজ্রপাতে সাহেবনগরের দশম শ্রেণির ছাত্র ইমরাম শেখ (১৫) মারা যায়। একই সময়ে গোপালপুরে মোমিনা খাতুন (৪৩) বাজ পড়ে মারা যান। মানিকচকে হীরানন্দপুরের জলে ভাই বিমল ঘোষকে (৮) ডুবতে দেখে দাদা হরেকৃষ্ণ ঘোষ (১২) বাঁচাতে গিয়েছিল। দুই ভাই জলে ডুবে মারা গিয়েছে।

ঘুষ, পুলিশে নালিশ
জখম অভিযুক্তদের ইনজুরি রিপোর্ট দিতে পুলিশের কাছে মাথাপিছু প্রতি ৫০০ টাকা চাওয়ার অভিযোগ উঠেছে মালদহ সদর হাসপাতালের এক কর্মীর বিরুদ্ধে। থানার ওসিদের কাছ থেকে এই অভিযোগ পাওয়ার পরই অতিরিক্ত জেলাশাসকের কাছে মালদহ সদর হাসপাতালের বিরুদ্ধে টাকা নেওয়ার অভিযোগ করেছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কল্যাণ মুখোপাধ্যায়। এ অভিযোগ পাওয়ার পরই জেলা প্রশাসন ও জেলা স্বাস্থ্য দফতরের কর্তারা নড়েচড়ে বসেছেন।

বজ্রপাতে মৃত
বজ্রপাতে মৃত্যু হল এক চাষির। বুধবার সকালে ঘটনাটি ঘটে দক্ষিণ দিনাজপুরের গঙ্গারামপুরের নান্দোর এলাকায়। মৃতের নাম আইজুল খান (৪০)। ওই ঘটনায় আরও ৫ জন জখম হন।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.