টুকরো খবর
|
ডেভিকে আনার কী হল, হলফনামা তলব |
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
ডেনমার্ক সরকার পুরুলিয়া অস্ত্রবর্ষণ মামলায় অন্যতম অভিযুক্ত কিম ডেভিকে প্রত্যর্পণ করতে রাজি হয়ে গেলেও সে-দেশের আদালত আপত্তি তুলেছে। ফলে ডেভির প্রত্যর্পণ আটকেই আছে। এই পরিপ্রেক্ষিতে ডেভি সম্পর্কে কেন্দ্রীয় সরকার এবং সিবিআই কী ব্যবস্থা নিয়েছে, তা হলফনামা দিয়ে জানাতে বলল কলকাতা হাইকোর্ট। ডেভি ডেনমার্কের বাসিন্দা। তিনি সে-দেশেই আছেন। অস্ত্র বর্ষণ মামলার তদন্তে নেমে কিম ডেভির নাম জানতে পারে সিবিআই। সম্প্রতি ভারতীয় একটি সংবাদমাধ্যমে ডেনমার্ক থেকে টেলিফোনে সাক্ষাৎকার দেওয়ার সময়ে ডেভিও ওই ঘটনায় তাঁর জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে নেন। তাঁকে ভারতে আনার জন্য অস্ত্র মামলা সংক্রান্ত প্রামাণ্য কাগজপত্র ডেনমার্কে পাঠিয়ে দেওয়ার আবেদন জানিয়ে হাইকোর্টে জনস্বার্থের মামলা হয়। ডেভির গ্রেফতারি পরোয়ানা নিয়ে সম্প্রতি সিবিআইয়ের ডিআইজি পদমর্যাদার অফিসার অরুণ বোথরা কলকাতা থেকে ডেনমার্কের রাজধানী কোপেনহাগেনে যান। তার আগে ভারত সরকারের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে ডেভিকে ভারতের হাতে তুলে দিতে রাজি হয়ে যায় ডেনমার্ক সরকার। কিন্তু ডেভির আইনজীবীর আবেদন শুনে সেখানকার আদালত ওই অভিযুক্তকে ভারত সরকারের হাতে তুলে দিতে রাজি হয়নি। বলা হয়, ভারতের সংশোধানাগারগুলির অবস্থা বেশ শোচনীয়। ভারতের সংশোধনাগারগুলিতে মানবাধিকার লঙ্ঘন করা হয় বলে তাদের অভিযোগ। ফলে ডেভির উপরে অত্যাচারের আশঙ্কায় ডেভিকে ভারতের হাতে তুলে দেওয়া হয়নি। বুধবার কলকাতা হাইকোর্টে ওই মামলার শুনানির সময় সিবিআইয়ের পক্ষে আইনজীবী হিমাংশু দে বলেন, ডেভি পুরুলিয়া অস্ত্রবর্ষণ মামলার প্রধান অভিযুক্ত। কিন্তু তাঁকে গ্রেফতার করা যায়নি। তাঁকে এ দেশে এনে বিচার করার চেষ্টা চলছে। কেন্দ্রীয় সরকার এই বিষয়ে ডেনমার্কের সঙ্গে আলোচনা চালাচ্ছে। ইতিমধ্যেই সরকারি অফিসারেরা ডেনমার্কেও গিয়েছেন। ফলে নতুন করে প্রামাণ্য কাগজপত্র ওই দেশে পাঠানোর প্রশ্ন উঠছে না। বিচারপতি পিনাকী ঘোষ এবং বিচারপতি সৌমেন সেনের ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়ে দেয়, এই বিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকার এবং সিবিআইয়ের হলফনামা পাওয়ার পরেই পুনরায় শুনানি হবে।
|
হাওয়ালা চক্রের হদিস কাশ্মীরে, ধৃত ব্যবসায়ী |
নিজস্ব সংবাদদাতা • শ্রীনগর |
সীমান্ত পেরিয়ে বাণিজ্যের নামে হাওয়ালার টাকা লেনদেনের চক্রান্ত ফাঁস করলেন ভারতীয় গোয়েন্দারা। উড়ি-মুজফ্ফরাবাদ অঞ্চলের মধ্যে বাণিজ্যের নামে হাওয়ালার মাধ্যমে প্রচুর টাকা লেনদেন হচ্ছে বলে খবর ছিল পুলিশ ও গোয়েন্দাদের কাছে। টাকা লেনদেনের বিষয়টি খতিয়ে দেখতে সম্প্রতি কাশ্মীরের এক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। পুলিশের দাবি, ফিরদৌস আহমেদ দার নামে ওই ব্যক্তি জেরায় স্বীকার করেছেন যে, হাওয়ালার মাধ্যমে বিভিন্ন ব্যক্তিকে তিনি প্রায় দেড় কোটি টাকা বিলিয়েছেন। কাশ্মীরের অনন্তনাগের বাসিন্দা ফিরদৌস আরও স্বীকার করেছেন যে, ওই টাকা থেকে ৩০ লক্ষ টাকা তিনি কিস্তিতে দিয়েছেন হুরিয়ত নেতা সৈয়দ আলি শাহ গিলানির অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ আয়াজ আকবরকে। বিভিন্ন সময়ে হুরিয়তের হয়ে নানা বিবৃতি দিতে দেখা গিয়েছে আকবরকে। গোয়েন্দাদের অবশ্য ধারণা দেড় কোটি নয়, আরও বেশি অঙ্কের টাকার লেনদেনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন ফিরদৌস। তবে শুধু আকবরই নন, হাওয়ালার টাকা দেওয়া হয়েছে লস্কর-ই-তইবা, হিজবুল মুজাহিদিনের মতো জঙ্গিগোষ্ঠীগুলিকেও। দুই কাশ্মীরের মধ্যে বাণিজ্যের নামে হাওয়ালার টাকা লেনদেন নতুন নয়। এর আগেও বিভিন্ন জঙ্গিগোষ্ঠীগুলি ও বিচ্ছিন্নতাবাদীদের মধ্যে হাওয়ালার টাকা ভাগ হয়েছে। এ বিষয়ে অনেক দিন ধরেই গোয়েন্দারা নজর রাখছিলেন কয়েক জন ব্যক্তির উপর। বিশেষত যাঁরা সীমান্তের পেরিয়ে ব্যবসার কাজে নিযুক্ত। কিছু দিন আগে বানিহালে তিন জনকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। তাঁদের জেরা করেই ফিরদৌস সম্পর্কে জানতে পারেন গোয়েন্দারা।
|
মনমোহনকে সাক্ষী করার হুমকি রাজার |
সংবাদসংস্থা • নয়াদিল্লি |
টু-জি স্পেকট্রাম মামলায় প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহ, তৎকালীন অর্থমন্ত্রী পি চিদম্বরম ও বর্তমান টেলিকম মন্ত্রী কপিল সিব্বলকে সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য আদালতে টেনে আনার হুমকি দিলেন জেলবন্দি প্রাক্তন টেলিকম মন্ত্রী এ রাজা। গতকাল জেলবন্দি কানিমোঝিও একই হুমকি দিয়েছিলেন। স্পেকট্রামের দর নির্ধারণে প্রধানমন্ত্রী, তৎকালীন অর্থমন্ত্রীর যুক্ত থাকার অভিযোগ আগেও করেছেন রাজা। তাতে সরকারের তরফে কোনও হেলদোল না দেখে এ বার তিনি আরও আক্রমণাত্মক। রাজার তরফে আজ তাঁর আইনজীবী সুশীল কুমার সিবিআই বিচারক ও পি সাইনিকে বলেন, “আজ স্পষ্ট জানিয়ে দিতে চাই, এই মামলায় আমি প্রধানমন্ত্রী, তৎকালীন অর্থমন্ত্রী, বর্তমান টেলিকম মন্ত্রীকে সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য আদালতে টেনে আনব।” সুশীল জানান, ওই তিন জনকে আদালতে দাঁড়িয়ে বলতে হবে যে তাঁদের তত্ত্বাবধানে স্থির হওয়া টু-জি স্পেকট্রামের দরে সরকারের কোনও ক্ষতি হয়নি। কোনও কর্পোরেট সংস্থার নাম না করে সুশীল দাবি করেন, টেলিকমের বেশ কয়েকটি সংস্থাকে চটিয়ে ফেলেছিলেন রাজা। এখন তারই মূল্য চোকাতে হচ্ছে। ডিএমকে সাংসদ কানিমোঝির মামলাও লড়েছেন আইনজীবী সুশীল কুমারই।
|
অসমে প্রশংসিত কথাকৃতির নাটক |
নিজস্ব সংবাদদাতা • ঝাড়গ্রাম |
|
নিজস্ব চিত্র। |
অসমেও প্রশংসিত হল ‘ঝাড়গ্রাম কথাকৃতি’ প্রযোজিত ‘বিসর্জন’ নাটকটি। সম্প্রতি অসমের হোজাই নাগরিক মঞ্চের উদ্যোগে ‘রবীন্দ্র জন্মসার্ধশতবার্ষিকী উদযাপন’ উপলক্ষে ‘বিসর্জন’ নাটকটি মঞ্চস্থ করার জন্য ‘কথাকৃতি’কে আমন্ত্রণ জানানো হয়। গত ১৮ অগস্ট সন্ধ্যায় হোজাইয়ের দেশবন্ধু মঞ্চে বিসর্জন নাটকটি মঞ্চস্থ হয়। নাটক শেষ হওয়ার পর কথাকৃতির সমস্ত কলাকুশলীকে ‘ঝাপি’ (তালপাতা ও বাঁশের তৈরি বিশেষ টুপি) ও উত্তরীয় দিয়ে সংবর্ধনা জানানো হয়। সেরা প্রযোজনার জন্য ‘কথাকৃতি’ দলকে দেওয়া হয় পিতলের একটি বিশাল ‘সরাই’ (অসমে সম্মান জানানোর জন্য বিশেষ পাত্র)। অসম সরকারের শক্তিসম্পদ উন্নয়ন ও সেচ মন্ত্রী তথা হোজাই নাগরিক মঞ্চের সভাপতি অর্ধেন্দুকুমার দে বলেন, “রবীন্দ্রনাথের কালজয়ী নাটকটিকে সমকালীন আবহে অথচ একেবারে ভিন্ন রূপে সম্পাদনা করেছেন পরিচালক কুন্তল পাল। অনবদ্য প্রযোজনাটি আমাদের সকলের মন জয় করেছে।”কথাকৃতির ‘বিসর্জন’-এ পারস্পরিক ব্যক্তিগত হিংসার বিসর্জনই মূল প্রতিপাদ্য। কুশীলবদের সবার কালো পোষাক। প্রথম দৃশ্যেই নতুন চরিত্র ‘সূত্রধর’-এর (রবীন্দ্রমাথের মূল নাটকে এই চরিত্রটি নেই) হাত ধরেই রয়েছে দর্শকদের সঙ্গে সম্পর্ক-রচনার অভিনব প্রয়াস। নাটকের শুরুতে ও শেষ দৃশ্যে পূজা পর্যায়ের দু’টি রবীন্দ্রসঙ্গীত সংযোজন করা হয়েছে। সূচনায় ‘নাথ হে প্রেম পথে সব বাধা ভাঙিয়া দাও’ এবং শেষ দৃশ্যে ‘বরিষ ধরা মাঝে শান্তির বারি’। গত বছর সেপ্টেম্বরে নাটকটি প্রথম ঝাড়গ্রামে মঞ্চস্থ হয়। এরপর ইলাহাবাদ, সম্বলপুর-সহ দেশের বিভিন্ন নাট্য প্রতিযোগিতায় কথাকৃতির ‘বিসর্জন’ একাধিক ক্ষেত্রে সেরার পুরস্কার পেয়েছে।
|
থানায় ধর্ষণ, সাসপেন্ড আইসি |
নিজস্ব সংবাদদাতা • পটনা |
বিচারাধীন কিশোরী বন্দিকে জিজ্ঞাসাবাদের অছিলায় থানায় নিয়ে এসে ধর্ষণের অভিযোগে বিহারে একটি থানার আইসি-কে সাসপেন্ড করল বিহার পুলিশ। সারণ জেলার মাঝি থানার ওই আইসি-র নাম কপূরনাথ শর্মা। কপূরনাথকে গ্রেফতারও করা হয়েছে। পুলিশ সূত্রে খবর, সারণ জেলার বীরবল-নটবর গ্রামের এক কিশোরী গত ১২ অগস্ট দীপক নামের এক যুবককে হত্যা করে বলে অভিযোগ। কিশোরী জানায়, আত্মরক্ষার তাগিদে সে ওই কাজ করেছে। খুনের দায়ে ১৩ তারিখ গ্রেফতার হয় ওই কিশোরী। তাকে ছাপরা জেলে পাঠায় আদালত। ১৮ তারিখ আদালতের অনুমতি সাপেক্ষে থানায় ওই কিশোরীকে জেরা করতে নিয়ে আসে আইসি কপূরনাথ শর্মা। কিশোরীর অভিযোগ, তাকে থানায় নিয়ে এসে মাদক মেশানো চা খাইয়ে বেহুঁশ করে দু’দিন ধরে গণধর্ষণ করা হয়। সারণ রেঞ্জের আইজি সুনীল কুমার ঘটনার তদন্তে একটি মেডিক্যাল বোর্ড গঠন করেন। মেডিক্যাল বোর্ডের রিপোর্টে স্পষ্ট, ওই কিশোরীকে ধর্ষণ করা হয়েছে। এর পরেই ওই আইসি-কে সাসপেন্ড করে তাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। পরে আইজি সুনীল কুমার বলেন, “ধর্ষণের সঙ্গে উনি যুক্ত ছিলেন কি না, তা প্রমাণসাপেক্ষ। কিন্তু রাতে কোনও মহিলা আসামিকে মহিলা কনস্টেবল ছাড়া থানায় রাখাই তো গুরুতর অপরাধ। এই অভিযোগেই আইসি-কে সাসপেন্ড করা হয়েছে।”
|
ছুরির আঘাতে মৃত্যু স্কুলছাত্রীর |
নিজস্ব সংবাদদাতা • গুয়াহাটি |
স্কুল যাওয়ার পথে দশম শ্রেণির এক ছাত্রীকে ছুরি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করল এক যুবক। ওই ছোরা দিয়ে নিজেও আত্মঘাতী হওয়ার চেষ্টা করে যুবকটি। আজ সকালে শিবসাগর জেলার সোনারিতে এই ঘটনাটি ঘটেছে। পুলিশ জানায়, আজ সকালে পার্বতীপুরের পদ্মকুমারী বালিকা উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ছাত্রী বেণী বুঢ়াগোহাই অন্য দিনের মতোই স্কুলে যাচ্ছিল। পথের ধারে অপেক্ষা করছিল বিপ্লব দুয়ারা নামে এক যুবক। বেণী কাছাকাছি আসতেই, তীক্ষ্ন একটি ছোরা হাতে তার উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে বিপ্লব। এলোপাথাড়ি কোপাতে থাকে। ঘটনাস্থলেই মারা যায় ছাত্রীটি। এরপর নিজেকেও কোপায় বিপ্লব। আশঙ্কাজনক অবস্থায় আপাতত সে অসম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি। প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে, বেণী ও বিপ্লব উভয়েরই বাড়ি সোনারি থেকে ২০ কিলোমিটার দূরে বাজোনি গ্রামে। বেণী, অন্য কয়েকজন বান্ধবীর সঙ্গে পার্বতীপুরে ঘর ভাড়া নিয়ে থাকত। পুলিশের অনুমান, প্রেমে প্রত্যাখ্যানের জেরেই এই ঘটনা।
|
ট্রেনে ডাকাতি, গ্রেফতার এক |
নিজস্ব সংবাদদাতা • শিলচর |
ফের ডাকাতের খপ্পরে পড়লেন আগরতলা-শিলচর প্যাসেঞ্জার ট্রেনের যাত্রীরা। কাল রাত সাড়ে এগারোটা নাগাদ কাটাখাল ও শালচাপড়া স্টেশনের মধ্যবর্তী স্থানে এই ঘটনা ঘটে। পাঁচ জন দুষ্কৃতী চলন্ত ট্রেনের এক কামরার দরজা বন্ধ করে লুঠপাট শুরু করে। টাকাপয়সা, স্বর্ণালঙ্কার ও মোবাইল সেট ছিনিয়ে নিয়ে তারা নেমে পড়ে শালচাপড়া স্টেশনের কাছে। পুলিশ ও গ্রামরক্ষী বাহিনী তাদের পিছু ধাওয়া করে। চার জন পালিয়ে গেলেও এনামউদ্দিন নামে এক ডাকাত ধরা পড়ে। তার কাছ থেকে মেলে ছিনতাই হওয়া একটি মোবাইল। শিলচর রেল পুলিশ ধৃতকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে।
শিলচর-আগরতলা পুরো পথের যাত্রীদের নিরাপত্তার দায়িত্ব আরপিএফ গ্রহণের পর ডাকাতির ঘটনা কমে আসে। আগে বদরপুর পর্যন্ত এরা ট্রেনের দায়িত্বে ছিলেন। বদরপুর-শিলচর অংশের নিরাপত্তা দেখভাল করত জিআরপি কনস্টেবলরা। সেই সময়ে ওই অংশে প্রায়ই ডাকাতি হত। ট্রেনে ফের ডাকাতের হানার ঘটনায় যাত্রীরা উদ্বিগ্ন হয়ে উঠেছেন।
|
জগনের আবেদন খারিজ করল সুপ্রিম কোর্ট |
সংবাদসংস্থা • নয়াদিল্লি |
ওয়াইএসআর কংগ্রেস নেতা জগন্মোহন রেড্ডির আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিহীন সম্পত্তি নিয়ে সিবিআই তদন্ত হচ্ছেই। সিবিআইকে এই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল অন্ধ্রপ্রদেশ হাইকোর্ট। এর বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেছিলেন জগন। কিন্তু আজ দেশের শীর্ষ আদালতে তাঁর সেই আবেদন খারিজ হয়ে যায়। হাইকোর্টের রায়ে নাক গলানোর কোনও প্রয়োজন নেই বলে মনে করেছে সুপ্রিম কোর্ট। রাজ্যের বস্ত্রমন্ত্রী পি শঙ্কর রাওয়ের অভিযোগের ভিত্তিতেই হাইকোর্ট জগনের বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল। রাওয়ের অভিযোগ ছিল, ২০০৪-এ ১১ লক্ষ টাকা থেকে ২০০৯-এ জগনের সম্পত্তির পরিমাণ দাঁড়ায় ৪৩,০০০ কোটি টাকা।
|
মুঙ্গেরে তড়িদাহত হয়ে মৃত্যু দাদু ও নাতনির |
নিজস্ব সংবাদদাতা • পটনা |
মুঙ্গেরের গ্রামে তড়িদাহত হয়ে একইসঙ্গে মৃত্যু ঘটল দাদু-নাতনির। আজ সকালে ঘটনাটি ঘটেছে মুঙ্গের জেলার জামালপুর থানার মকসুদপুর এলাকায়। আজ সকালে বৃষ্টির সময়ে মুঙ্গেরে ঘন ঘন বজ্রপাতও হচ্ছিল। সে সময়েই বাড়ির দাওয়ায় বসে ছিলেন মকসুদন যাদব (৬৫) এবং তাঁর নাতনি গীতা কুমারী (১০)। কোনও ভাবে তার ছিঁড়ে পড়ে। বাড়ির উঠোনে বিদ্যুৎবাহী তারে পা পড়ে দু’জনেরই মৃত্যু ঘটে।
|
কটকে উদ্ধার মূর্তি, ধৃত ২ |
নিজস্ব সংবাদদাতা • ভুবনেশ্বর |
কটকের তালা তেলেঙ্গাবাজার এলাকায় তল্লাশি চালিয়ে পুলিশ কাল সন্ধ্যায় উদ্ধার করেছে চুরি যাওয়া একটি অষ্টধাতুর দুর্গা মূর্তি এবং একটি রাইফেল। এই ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে অজয় দাস (৫০) ও বিক্রম দাস নামে দুই ব্যক্তিকে। পুলিশ সূত্রে আজ জানা যায়, অজয় ড্রাগ-আসক্ত। অতীতে অপরাধমূলক কাজকর্মে জড়িত থাকার অভিযোগে তার কুড়ি বছরের জেল হয়। দু’ বছর আগে জেল থেকে মুক্তি পেয়েছিল সে।
|
মাতৃভাষায় কোর্স, দেখতে নয়া কমিটি |
নিজস্ব সংবাদদাতা • নয়াদিল্লি |
ইঞ্জিনিয়ারিং বা ডাক্তারির মতো পেশাদারি পাঠ্যক্রম মাতৃভাষায় পড়া যায় কি না, তা খতিয়ে দেখতে একটি কমিটি গঠন করল অল ইন্ডিয়া কাউন্সিল ফর টেকনিকাল এডুকেশন (এআইসিটিই)। দীর্ঘদিন ধরেই বিভিন্ন সংগঠন মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রকের কাছে ইঞ্জিনিয়ারিং ও ডাক্তারির
মতো পাঠ্যক্রম মাতৃভাষায় পড়ানোর দাবি জানাচ্ছিল। এই বিষয়গুলির প্রবেশিকা পরীক্ষাও যাতে মাতৃভাষায় দেওয়া যায়, সেই দাবিও উঠেছে একাধিক বার।
|
ঘুষ নিতে গিয়ে ধৃত |
ঘুষ নিতে গিয়ে ভিজিল্যান্স অফিসারদের হাতে ধরা পড়ে গেলেন খগড়িয়ার জেলা সমবায় অফিসার অঞ্জুম হাসান আনসারি। রাজ্য পুলিশের এডিজি (ভিজিল্যান্স) পি কে ঠাকুর জানিয়েছেন, ঋষিকান্ত সিংহ নামের এক ব্যক্তির কাছ থেকে ১৬ হাজার টাকা ঘুষ চেয়েছিলেন জেলা সমবায় অফিসার। |
|