টুকরো খবর

সাক্ষ্যে না আসায় পুলিশকর্মীর নামে পরোয়ানা বহাল
সাক্ষ্য দিতে না আসায় ২০০৮-এ মন্তেশ্বর থানায় কর্মরত এএসআই শিবশঙ্কর বাউরির নামে গ্রেফতারি পরোয়ানা বহাল রইল। ২০০৮-এর ২০ ফেব্রুয়ারি রাত ৯টা ৪৫মিনিট নাগাদ একটি গাড়িকে আটকান এএসআই। শিবশঙ্করবাবুর দাবি ছিল, গাড়িটি বিপজ্জনক গতিতে চলছিল। গাড়ির চালক ডালিম শেখের কাছে কোনও বৈধ কাগজপত্র ছিল না। ওই গাড়ির চালকের বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি ধারায় মামলা দায়ের করেন শিবশঙ্করবাবু। চলতি বছরের ১৬ মার্চ কালনা মহকুমা আদালত শিবশঙ্করবাবুকে সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য ডেকে পাঠায়। তিনি হাজির না হওয়ায় তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হয়। বুধবার তাঁকে ফের সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য ডেকে পাঠানো হয় তাঁকে। এ দিনও তিনি হাজির ছিলেন না। আইনজীবীদের দাবি, বুধবার শিবশঙ্করবাবু হাজির থাকলে আগে তাঁকে গ্রেফতারি পরোয়ানার জামিন নিতে হত। পরে তিনি সাক্ষ্য দিতে পারতেন। তিনি হাজির না থাকায় গ্রেফতারি পরোয়ানা বহাল রইল।

কালনায় জলে ক্ষতি ৮১ গ্রামের
সাম্প্রতিক অতিবৃষ্টির জেরে ও বিভিন্ন নদীর উপচে পড়া জলে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৮১টি গ্রাম। মহকুমা প্রশাসনের কাছে পাঁচটি ব্লকের পাঠানো রির্পোটে এমনই তথ্য উঠে এসেছে। মহকুমায় একটি মাত্র পুরসভা রয়েছে। ক্ষতিগ্রস্তের তালিকায় রয়েছে সেটিও। মহকুমা প্রশাসন সূত্রে জানানো হয়েছে, এই ক্ষতিগ্রস্ত গ্রামগুলি রয়েছে ৪২টি পঞ্চায়েত এলাকায়। জনসংখ্যার নিরিখে ক্ষতিগ্রস্তের সংখ্যা ১৬,৯৬৩ জন। পূর্বস্থলী ১ ব্লকের বিডিও-এর পাঠানো তথ্যে রয়েছে তাঁতের ক্ষয়ক্ষতির কথাও। এই রির্পোট অনুযায়ী, এই ব্লকের জাহান্নগর, শ্রীরামপুর, সমুদ্রগড় ও নসরৎপুর পঞ্চায়েত এলাকায় ৬,৮৯১টি পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। টানা দশ দিনের বৃষ্টিতে প্রাণহানির ঘটনাও ঘটেছে। দেওয়াল চাপা পড়া-সহ দুর্যোগের কারণে মৃত্যু হয়েছে পাঁচ জনের। চাষাবাদও ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েছে। কৃষি দফতরের রির্পোট অনুযায়ী, ২১ হাজার ৭৫ হেক্টর জমিতে আমন ধান নষ্ট হয়েছে। যার আনুমানিক মূল্য ২১ কোটি ৪৯ লক্ষ টাকা। নষ্ট হয়ে যাওয়া সব্জির আনুমানিক মূল্য ১২ কোটি টাকা। পাট চাষ নষ্ট হয়েছে ২ কোটি টাকারও বেশি। অতিবৃষ্টিতে ১৪টি গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। মহকুমায় ৪২২টি বাড়ি পুরোপুরি ভেঙে গিয়েছে। আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ১১৪৮টি বাড়ি। কালনার মহকুমাশাসক সুমিতা বাগচি জানান, ক্ষয়ক্ষতির রির্পোটটি পাঠানো হয়েছে জেলা প্রশাসনের কাছে। তাঁর আশ্বাস, “অতিবৃষ্টির জেরে ক্ষতিগ্রস্ত কয়েকটি নদীবাঁধ সারানোর উদ্যোগ হয়েছে।”

বহাল রইল পরোয়ানা
সাক্ষ্য দিতে না আসায় ২০০৮-এ মন্তেশ্বর থানায় কর্মরত এএসআই শিবশঙ্কর বাউরির নামে গ্রেফতারি পরোয়ানা বহাল রইল। ২০০৮-এর ২০ ফেব্রুয়ারি রাত ৯টা ৪৫মিনিট নাগাদ একটি গাড়িকে আটকান এএসআই। শিবশঙ্করবাবুর দাবি ছিল, গাড়িটি বিপজ্জনক গতিতে চলছিল। গাড়ির চালক ডালিম শেখের কাছে কোনও বৈধ কাগজপত্র ছিল না। ওই গাড়ির চালকের বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি ধারায় মামলা দায়ের করেন শিবশঙ্করবাবু। চলতি বছরের ১৬ মার্চ কালনা মহকুমা আদালত শিবশঙ্করবাবুকে সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য ডেকে পাঠায়। তিনি হাজির না হওয়ায় তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হয়। বুধবার তাঁকে ফের সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য ডেকে পাঠানো হয় তাঁকে। এ দিনও তিনি হাজির ছিলেন না। আইনজীবীদের দাবি, বুধবার শিবশঙ্করবাবু হাজির থাকলে আগে তাঁকে গ্রেফতারি পরোয়ানার জামিন নিতে হত। পরে তিনি সাক্ষ্য দিতে পারতেন। তিনি হাজির না থাকায় গ্রেফতারি পরোয়ানা বহাল রইল।

তফসিলি শংসাপত্র
শিবির করে কাটোয়া ১ ব্লক অফিস থেকে তফসিলি জাতি ও উপজাতি শংসাপত্র তুলে দেওয়া হল বুধবার। এ দিন ৩৫০ জনকে এই শংসাপত্র দেওয়া হয়েছে। প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, ৫টি ব্লকের ৩ হাজার জনের হাতে এ ভাবেই শিবির করে শংসাপত্র দেওয়া হবে। মহকুমাশাসক দেবীপ্রসাদ করণম এ দিন জানিয়েছেন, সেপ্টেম্বর থেকে অনলাইনেই শংসাপত্রের জন্য আবেদন করা যাবে। এত দিন অনেক আবেদন জমা পড়লেও শংসাপত্র দেওয়া সম্ভব হয়নি। জেলাশাসক ওঙ্কার সিংহ মিনার নজরে এলে তিনি শিবির করে ওই শংসাপত্র তুলে দেওয়ার নির্দেশ দেন।

পোস্টের ধাক্কায় মৃত্যু
চলন্ত ট্রেনের কামরার দরজায় দাঁড়িয়ে থাকার সময়ে সিগন্যাল পোস্টের ধাক্কায় মৃত্যু হয়েছে এক হকারের। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতের নাম মৈমুর মণ্ডল (২২)। বাড়ি খণ্ডঘোষের পলেমপুরে। মঙ্গলবার বিকেলে ঘটনাটি ঘটেছে বর্ধমান স্টেশনের ঢোকার মুখে বাঁকা ব্রিজের কাছে। ঘটনাস্থলেই মারা গিয়েছেন ওই ব্যক্তি।

ছাদ থেকে পড়ে মৃত্যু
ছাদ থেকে পড়ে মঙ্গলবার রাতে মৃত্যু হয়েছে এক ব্যক্তির। পুলিশ জানিয়েছে, মৃত শ্যামাপদ সিংহ (৩৪) পেশায় ব্যবসায়ী। তাঁর বাড়ি বর্ধমান শহরের বহিলাপাড়ায়। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করানো হলে সেখানেই মৃত্যু হয় তাঁর।

নিখোঁজের দেহ মিলল
পুকুর থেকে পাঁকে মুখ গোঁজা অবস্থায় এক প্রৌঢ়ের দেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার সকালে ভাতার থানার স্বর্ণচালিদা গ্রামের ঘটনা। মৃত ভূতনাথ মাঝি (৪১) মঙ্গলবার রাত থেকে নিখোঁজ ছিলেন। ভাতার থানা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

পড়ে মৃত্যু
পড়ে গিয়ে মৃত্যু হল এক কর্মীর। ঘটনাটি ঘটেছে, বর্ধমানের একটি বেসরকারি কারখানায়। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতের নাম বিবেকানন্দ ঘোষ (৩০)। বাড়ি পাণ্ডবেশ্বরের গৌড়বাজারে। এ দিন বিকেলে কারখানায় রক্ষণাবেক্ষণের কাজ করছিলেন তিনি। পা হড়কে পড়ে গিয়ে ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.