|
|
|
|
ক্রীড়া পর্ষদে প্রস্তাবের বন্যা |
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
রাজ্যের সাংস্কৃতিক জগতের জন্য বঙ্গশ্রী পুরস্কার চালু করছে রাজ্য সরকার। ক্রীড়াক্ষেত্রেও এ রকম একটি পুরস্কার চালুর দাবি উঠল সোমবার। রাজ্য ক্রীড়া পর্যদের উপদেষ্টা কমিটি ও কার্যকর কমিটির সভায়। চুনী গোস্বামী, বুলা চৌধুরী, দিব্যেন্দু বড়ুয়ারা নানা প্রস্তাব দিলেন। কিন্তু কোনও সিদ্ধান্তই হল না। রাজ্যের খেলাধূলার উন্নতি ঘটাতে বিশাল দু’টি কমিটি গড়েছেন রাজ্যের ক্রীড়ামন্ত্রী মদন মিত্র। তারই প্রথম সভা ছিল নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে। কার্যকর কমিটির ভাইস চেয়ারম্যানের পদে থাকলেও পূর্ব নির্ধারিত শুটিং-এর কাজে আটকে যাওয়ায় আসতে পারেননি সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। আসেননি পি কে বন্দ্যোপাধ্যায়, পৌলমী ঘটকের মতো অনেককেই। তবে কলকাতার তিন প্রধানের সচিব-সহ ছিলেন লেসলি ক্লডিয়াস, বদ্রু বন্দ্যোপাধ্যায়, গুরবক্স সিংহ, ভেস পেজ, নইমুদ্দিনরা। |
|
হকি ও ফুটবলে বাংলার দুই সর্বকালের সেরা মুখোমুখি।
লেসলি ক্লডিয়াস ও চুনী গোস্বামী। ক্রীড়া পর্ষদের সভায়।-শঙ্কর নাগ দাস |
দীর্ঘ দিন পর্ষদের সঙ্গে যুক্ত চুনী গোস্বামী পাইকা প্রকল্প (গ্রামস্তর থেকে খেলোয়াড় তুলে আনার কেন্দ্রীয় সরকারের প্রকল্প) নিয়ে বলতে ওঠার পরই ‘অনেক কাজ আছে’ বলে সভা ছেড়ে বেরিয়ে যান সুব্রত ভট্টাচার্য। সভার পর ক্রীড়ামন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, “রাজ্য ক্রীড়ানীতি তৈরির খসড়া প্রস্তাব সবাইকে দেওয়া হচ্ছে। সাত দিনের মধ্যে সবার মত নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে।” ক্রীড়ামন্ত্রী সভায় জানান, মেসিদের ম্যাচে রাজ্য সরকার পরিকাঠামোগত সাহায্য করছে শুধু। এর বাইরে কছুতেই যুক্ত নয়। তিনি একই সঙ্গে বলেন, “ওই ম্যাচের কিছু টিকিট যাতে কম দামে খেলোয়াড়দের বিতরণ করা হয় সেটা দেখব।” এ দিকে কলকাতায় মেসি-তেভেজদের আর্জেন্তিনার অনুশীলন মোহনবাগান মাঠে হতে পারে। অনুশীলনের টিকিটও অবশ্য বিক্রি হবে। |
|
|
|
|
|