|
|
|
|
শম্ভুনাথে এখনও
অনড় ‘অচলায়তন’ |
পারিজাত বন্দ্যোপাধ্যায়,কলকাতা: মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার কিছু দিনের মধ্যেই মহাকরণে যাওয়ার পথে আচমকা শম্ভুনাথ পণ্ডিত হাসপাতাল পরিদর্শনে গিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পরিষেবার উন্নতি ঘটানোর ব্যাপারে একাধিক নির্দেশও দিয়েছিলেন কর্তৃপক্ষকে। তার পরেও যে শম্ভুনাথে কী পরিমাণ বেনিয়ম চলছে এবং তার জন্য রোগী ও চিকিৎসকদের একাংশকে প্রতিনিয়ত কী ভাবে হেনস্থা হতে হচ্ছে, তা সবিস্তার জানিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন খোদ ওই হাসপাতালেরই এক প্রবীণ শল্য-চিকিৎসক। |
|
নামেই জেলা হাসপাতাল, চালু হয়নি বহু বিভাগ |
আনন্দ মণ্ডল, তমলুক: একই ছাদের তলায় পাশাপাশি ঘরে ঝুলছে অস্থি, দন্ত, চক্ষু, চর্ম, সার্জারি, মেডিসিন, স্ত্রী ও শিশু বহির্বিভাগের সাইনবোর্ড। প্রতিটি বিভাগের সামনে ঝোলানো ডাক্তারবাবুদের নাম এবং চিকিৎসার দিন-তালিকা। সকাল থেকেই মহিলা, শিশু, বৃদ্ধ-বৃদ্ধার ভিড়। তমলুকে পূর্ব মেদিনীপুর জেলা সদর হাসপাতালের বহির্বিভাগে ফি-দিনের এই ছবি দেখে বোঝা মুশকিল, রাজ্যের অন্যতম নবীন জেলার সদর হাসপাতালের অসুখ কতটা গভীরে। |
|
|
স্বাস্থ্যকেন্দ্রে বিক্ষোভ, অবরোধ |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, নানুর: চিকিৎসকের দেখা না পেয়ে দীর্ঘক্ষণ নার্স এবং চতুর্থ শ্রেণির কর্মীকে আটকে রেখে বিক্ষোভ দেখালেন রোগীর আত্মীয়রা এবং স্থানীয় বাসিন্দারা। এমনকী তাঁরা স্বাস্থ্যকেন্দ্র লাগোয়া রাস্তাও দীর্ঘক্ষণ অবরোধ করেন তাঁরা। শনিবার রাত দেড়টা নাগাদ ঘটনাটি ঘটেছে, নানুরের কীর্ণাহার প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে। জেলা স্বাস্থ্য দফতর এবং স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই দিন রাতে স্থানীয় জুবুটিয়া গ্রামে ছেলের বিয়ে দিয়ে বরযাত্রীদের নিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন মুর্শিদাবাদের কুরুন্নরুণ গ্রামের বাসিন্দা মধুসূদন হাজরা। |
|
টুকরো খবর |
|
|
|
|
|
|