|
|
|
|
টুকরো খবর
|
ভারত-জার্মান চুক্তি সিনক্রোট্রন গবেষণা নিয়ে |
নিজস্ব সংবাদদাতা ²কলকাতা |
উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন আলোর কণার স্রোত (সিনক্রোট্রন যন্ত্রে তৈরি বিকিরণ) ব্যবহার করে জটিল পদার্থের গঠন পরীক্ষা কিংবা নতুন জাতের পদার্থ তৈরির ব্যাপারে ভারত-জার্মান চুক্তি হল। এতে স্বাক্ষর করেছেন জার্মানির চ্যান্সেলর আঙ্গেলা মেরকেল এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহ।
শুক্রবার কলকাতায় এ খবর দিয়ে সাহা ইনস্টিটিউট অফ নিউক্লিয়ার ফিজিক্সের অধিকর্তা মিলনকুমার সান্যাল জানান, নতুন এই চুক্তির ফলে ভারতীয় গবেষকরা জার্মানির ডয়েশ ইলেকট্রোনেন-সিনক্রোট্রন (ডেসি) কেন্দ্রে গবেষণার সুযোগ পাবেন। ভারতের নিজস্ব সিনক্রোট্রন যন্ত্র তৈরির পরিকল্পনা অনেক দূর এগিয়েছে। সেই কারণে এই চুক্তি বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। সিনক্রোট্রন যন্ত্রের কাজ ব্যাখ্যা করে অধ্যাপক মিলনকুমার সান্যাল বলেন, “আলোর কণার সাহায্যে সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম পর্যায়ে বস্তুর গঠন অনুসন্ধানে এর জুড়ি নেই। এ যন্ত্রের দেওয়া তথ্য এখন পরমাণু বিজ্ঞান থেকে চিকিৎসাবিদ্যা, সব কিছুতেই কাজে লাগছে।”
|
মন্টেককে নিয়ে অক্সফোর্ড চ্যান্সেলরের আশা |
সংবাদসংস্থা ² অক্সফোর্ড |
ভারতের যোজনা কমিশনের ডেপুটি চেয়ারপার্সন মন্টেক সিংহ অহলুওয়ালিয়াকে আন্তর্জাতিক অর্থ ভাণ্ডারের (আইএমএফ) অধিকর্তা হিসেবে দেখতে চান অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর লর্ড ক্রিস প্যাটেন। গত কাল বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি আলোচনাচক্রে এমনটাই জানিয়েছেন তিনি।
প্যাটেন বলেন, আইএমএফের বর্তমান অধিকর্তা ক্রিস্টিন লাগার্দের বিরুদ্ধে তাঁর কোনও অভিযোগ নেই। কিন্তু পরের অধিকর্তা হিসেবে মন্টেককেই দেখতে চান। সম্প্রতি আফ্রিকা সফরে গিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহ ইতিমধ্যেই জানিয়েছেন, পশ্চিমী দেশ নয় বরং অন্য কোনও দেশ থেকে আইএমএফের পরবর্তী অধিকর্তা হলেই ভাল। চিন-সহ বেশ কিছু দেশ মনমোহনের এই সুপারিশকে সমর্থনও জানিয়েছে। মনমোহন এবং মন্টেকের কথা উল্লেখ করে প্যাটেন বলেন, তাঁদের মতো অর্থনীতিবিদ অক্সফোর্ড থেকে পড়াশোনা করেছেন বলে অক্সফোর্ড গর্ব অনুভব করে। একই অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন বলেন, অর্থনৈতিক টানাপোড়েনের মধ্যে থাকা পাশ্চাত্য দেশগুলির উচিত ভারত ও চিনের থেকে শিক্ষা নেওয়া।
|
হেডলির অভিযোগ ওড়াচ্ছে না পাকিস্তান, দাবি |
সংবাদসংস্থা ² ওয়াশিংটন |
আইএসআইয়ের বিরুদ্ধে ডেভিড হেডলিকে জঙ্গি প্রশিক্ষণ দেওয়ার অভিযোগ উঠলেও তা ‘জোর গলায়’ অস্বীকার করেনি পাকিস্তান। শনিবার মার্কিন সন্ত্রাস রোধ বিশেষজ্ঞরা এমনই দাবি করেন। সম্প্রতি শিকাগো আদালতে হেডলি জানান, তিনি আইএসআইয়ের চরবৃত্তি করেছেন। মেজর ইকবাল নামে এক আইএসআই অফিসার তাঁকে প্রশিক্ষণ দেন। হেডলির দাবি, ওই অফিসার লস্কর-ই-তইবার মুম্বই হানার পরিকল্পনার সবই জানতেন। কিন্তু তার পরেও নরিম্যান পয়েন্ট ও তাজ হোটেলে মার্কিন পর্যটকদের উপর গুলি চালানো রুখতে চেষ্টা করেননি। পাকিস্তান সব অভিযোগই অস্বীকার করে। যদিও মার্কিন বিশেষজ্ঞের কথায়, “এই অভিযোগ মিথ্যা, এমন কোনও দাবি জোর দিয়ে পাকিস্তানের দিক থেকে করা হয়নি। এমনকী, মেজর ইকবাল আসলে কে, তা জানতেও পাকিস্তান উদ্যোগী হয়েছে বলে জানা নেই।” |
|
|
|
|
|