মাতৃ বন্দনা, শক্তির আরাধনা— দেশে হোক বা বিদেশে, সে উত্সব হয়ে ওঠে সর্বজনীন।
বঙ্গসন্তানদের সঙ্গে
এক জোট হয়ে
পুজোয় সামিল হন ভারতের অন্য প্রদেশের মানুষও। আর বিদেশের মাটিতে সেখানে পিছিয়ে
থাকে না ভিন্ ধর্মের ভক্তরাও।
ব্রাজিলের সাও পাওলো শহরের এই পুজোয় তাই অংশ নিয়েছিল ‘বিশ্ববাসী’।
পুজো হয়েছিল ইন্ডিয়ান কনস্যুলেট অ্যান্ড কালচার সেন্টারে। ছবি: সুজিত বিশ্বাস।
বেলফাস্ট বেঙ্গলি কালচারাল অ্যাসোসিয়েশন
উত্তর আয়ারল্যান্ডের বেলফাস্টের ১৬টি প্রবাসী বাঙালি পরিবারের পরিচালনায় ২০১১ সালে অনুষ্ঠিত হয় দ্বিতীয় বর্ষের
পুজো।
কলকাতার কুমোরটুলি থেকে ফাইবার গ্লাসের তৈরি একচালা দুর্গা প্রতিমা আকাশপথে নিয়ে যাওয়া হয় বেলফাস্টে।
সপ্তাহান্তে পুজোর আয়োজন করা হয় শহরের অলিম্পিয়া কমিউনিটি সেন্টারে। সঠিক দিনের
তিন দিন আগেই,
নিজেদের
সুবিধা মতো তৈরি করে নেওয়া নির্ঘণ্ট মেনে পুজোর অনুষ্ঠান করা হয়। ছবি: দিলীপ দাস বিশ্বাস।
দুর্গাপুজোয় ‘উৎসব’
২০১১ সালে ভ্যানকুভারে দুর্গাপুজোর আয়োজন হয় বারনবির হিন্দু মন্দিরে।
বাংলার কালচারাল হেরিটেজ সংস্থা ‘উৎসব’-এর পরিচালনায় অনুষ্ঠিত হয় মাতৃ আরাধনা।
রাষ্ট্রপতি পুরস্কারপ্রাপ্ত প্রখ্যাত শিল্পী রমেশ পাল নির্মিত মূর্তি আনা হয় কলকাতা থেকে। ছবি: উৎসব।
অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website
may be copied or reproduced without permission.