বেঙ্গলি অ্যাসোসিয়েশন অফ টোকিওর পুজো এ বছর ২২ বছরে পদার্পণ করল।
পুজোর বৈশিষ্ট্য
এ বারের পুজোর একটি অন্যতম বৈশিষ্ট্য হোম পুজো উপলক্ষে প্রকাশিত ‘অঞ্জলি’ পত্রিকা। সাহিত্যরসে সমৃদ্ধ এই পত্রিকাটির জন্য অধীর অপেক্ষায় রয়েছি সবাই।
ভোগ বিশেষত্ব
প্রতি বছরের মতো এ বছরও দুপুরের ভোগ ব্যোমকেশদার তত্ত্বাবধানে— খিচুড়ি, বাঁধাকপির তরকারি, আলুভাজা, চাটনি ও মিষ্টি। রাতের খাবারে চিকেন বিরিয়ানি, রায়তা ও মিষ্টি। এ ছাড়া পুজোর ফলপ্রসাদ, জিলিপি, সিঙাড়া ইত্যাদি তো আছেই।
পুজোর আকর্ষণ
কলকাতা থেকে বাউল-ফকির গান সঙ্গে নিয়ে আসা অর্জুন বাউল, নুর আলম ও সুভদ্রা তাঁদের অপূর্ব মনমাতানো গানে আমাদের মাতিয়ে দিয়েছেন সঙ্গে মোহন দাসের বাঁশি ও শিবশঙ্কর কালিন্দীর খোল অনবদ্য।
এ বারের পুজো
১১ মার্চের ভয়ঙ্কর ভূমিকম্প ও সুনামির পর আমাদের পুজো এ বারে ৮ অক্টোবর টোকিওর ওটাবুংকানো মরি হলে অনাড়ম্বর ভাবে পালিত হল। পুরোহিতের দায়িত্বে ছিলেন সুদেবদা। রবীন্দ্রনাথের শরতের গানে উদ্বোধন, বাচ্চাদের নাটক ‘পাগলা দাশু’ ও ‘হিংসুটি’, টোকিওর সমবেত বাঙালি পুরুষ কন্ঠের গান, মহিলাদের সমবেত জাপানি গান ও জাপানি নৃত্যশিল্পী কাজুকার ওড়িশি নৃত্য— সব মিলিয়ে এক বর্ণাঢ্য আয়োজন। টোকিওর বাঙালিদের তরফ থেকে সকলকে বিজয়ার প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানাই।
উদ্যোক্তা
বেঙ্গলি অ্যাসোসিয়েশন অফ টোকিও
website: www.batj.org
অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website
may be copied or reproduced without permission.