|
|
তির্যক |
|
|
এশিয়ান গেমস— খাঁটি মানুষের পা মশাই, ভেজাল নয়। |
|
সিগারেট ও পানের পর এবার কোনদিন
শুনবো ভাত খেলেও ক্যানসার হয়। |
|
|
ভোজ খাওয়াচ্ছেন, রেডিও-তে শুনে ছুটে এলাম
|
নগর দর্শন
চার্ণক্য |
কলকাতার কর্তাব্যক্তিরা এবারে শহরের ভিখিরিদের নিয়ে পড়েছেন। ষাঁড় বিদেয় প্রায় সার, পথুয়া কুকুরও যাব-যাব করছে, এখন তাঁদের নজর নানা এলাকায় ছড়িয়ে থাকা ভিখিরিদের ওপর। কিন্তু এদের উদ্বাস্তু করা বোধহয় সহজ হবে না।
সাম্প্রতিক এক সমীক্ষার হিসেব, শুধু নিউমার্কেট এলাকাতেই ভিখিরি সংখ্যা তিন শ’। গোটা শহরের হিসেব নিলে চার অঙ্ক ছাড়িয়ে যাবে। কেউ ফুটপাতের ওপর বাচ্চা ছেলে শুইয়ে দেড়হাত ঘোমটা টেনে বসে আছে, কেউ দেবমূর্তি পাশে রেখে খঞ্জনী বাজাচ্ছে। কেউ অন্ধ, কেউ আতুর। কেউ কেউ আবার ট্যাক্সি বা প্রাইভেট কার মোড়ে দাঁড়াইলেই জানলা দিয়ে হাত বাড়ায়, অনেকে পথে নামলেই পিছু ধাওয়া করে। এবং সকলেরই বক্তব্য একঃ দু’টি পয়সা দেন না বাবু, খেতে পাইনি সারা দিন। পিতৃদায়, পুত্র শোক ইত্যাদির মামুলি আবেদন তো আছেই।
চৌরঙ্গী, শ্যামবাজার এবং টালিগঞ্জ এলাকার কয়েকজন ভিক্ষুকের সঙ্গে গত কয়দিন আলাপ করি, জানতে চাই, তাদের ভিক্ষাবৃত্তির পেছনে অভাবের তাগিদ বড়, না আসলে ওটা পেশা।
সোজা উত্তর পাওয়া যায়নি। তবে প্রায় সকলেই বলল, ইদানীং দিনকাল খারাপ, পাঁচ বছর আগেও যা রোজগার হত, আজকাল তার সিকি ভাগও হয় না। তার কারণ ‘‘বাবুদের দয়া-দাক্ষিণ্য কমে গেছে।’’ |
|
|
|
আসছে পুজো |
বোনাসের টাকা তো পুজোর
চাঁদা দিতেই ফুরিয়ে গেল |
সাবধান খুকু, বাক্সগুলো যে খালি,
সে কথা যেন কেউ টের না পায়
|
পুজোর দেরী আছে জানি,
কিন্তু টেস্ট করতে হবে তো। |
কেবল হিন্দী রেকর্ড বাজাবো এবার।
জাতীয় সংহতির কথা ভাবতে হবে তো... |
|
|
ফিরে দেখা... |
|