পৃথক পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু |
দু’টি পৃথক দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে দু’জনের। বুধবার বিকেল সাড়ে ৩টে নাগাদ বর্ধমান স্টেশনে ট্রেন ধরতে গিয়ে পড়ে গিয়ে জখম হয়েছিলেন ইসিএলের জে কে রোপওয়ের প্রাক্তন কর্মী গণেশ বৈরাগ্য (৬৫)। তিনি বাঁকুড়ার বেলেন্ডা গ্রামের বাসিন্দা। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাঁকে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। পরে রাতে সেখানেই মারা যান তিনি। অন্য দিকে, ট্রাকের ধাক্কায় মৃত্যু হয়েছে পেশায় সেনা ইঞ্জিনিয়ার আবু সুযামান (৪৮)-র। দুর্ঘটনাটি ঘটেছে বর্ধমানে কানাইনাটশালের কাছে জি টি রোড বাইপাসে। পুলিশ সূত্রে খবর, তিনি রায়নার বনগ্রামের বাসিন্দা ছিলেন।
|
এক স্কুলছাত্রীর অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। পূর্বস্থলী ১ ব্লকের বগপুর পঞ্চায়েতের বড় কড়াইল গ্রামে বুধবার রাতে ঘটনাটি ঘটে। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতের নাম পূজা সাঁতরা (১৬)। স্থানীয় ন’পাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী ছিল সে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বুধবার রাতে তার মুখ থেকে গ্যাঁজলা বেরোতে দেখে বাড়ির লোকজনেরা তাকে কালনা মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। রাত ১২টা নাগাদ সেখানেই তার মৃত্যু হয়। বৃহস্পতিবার তার দেহের ময়না-তদন্ত হয়। কী কারণে ওই ছাত্রীর মৃত্যু হল, তা নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
|
এক তরুণীর অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে বৃহস্পতিবার কালনা ১ ব্লকের বাঘনাপাড়া গ্রামে। মৃত তরুণী মৌসুমি ঘোষের (২৭) বাবা পরেশ ঘোষ বাঘনাপাড়া অঞ্চল তৃণমূল সভাপতি। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, দুপুর ১২টা নাগাদ স্থানীয় একটি পরিত্যক্ত বাড়িতে তাঁর ঝুলন্ত দেহ মেলে। এ দিনই কালনা মহকুমা হাসপাতালে তাঁর দেহের ময়না-তদন্ত হয়েছে।
|
সপ্তাখানেক ধরে বিকল হয়ে পড়ে রয়েছে বিএসএনএল-এর পূর্বস্থলীর পারুলিয়া এক্সচেঞ্জ। ব্যাহত হচ্ছে প্রশাসনিক সংযোগের কাজকর্মও। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই এক্সচেঞ্জের গ্রাহক সংখ্যা প্রায় ৪০০। এক্সচেঞ্জটি বিকল থাকায় রেলস্টেশন, থানা, স্বাস্থ্যকেন্দ্র-সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জায়গার সঙ্গে সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। কালনা মহকুমার ভারপ্রাপ্ত টেলিফোন আধিকারিক রূপনাথ সরেন জানান, ওই এক্সচেঞ্জটি সচল করতে বিশেষজ্ঞ দল আসছে। আশা করা যায়, শীঘ্র সমস্যা মিটবে।
|
ব্লক খাদ্য দফতরের আশপাশে দালাল চক্রের রমরমা, এই অভিযোগে বিডিও-র কাছে স্মারকলিপি জমা দিল মন্তেশ্বর ব্লকের বেশ কয়েক জন বাসিন্দা। তাঁদের অভিযোগ, ফুড ইনস্পেক্টরের কার্যালয়ের পাশেই দেখা মেলে এই সব দালালদের। রেশন কার্ড নিতে গেলেই টাকা চায় তারা। মহম্মদ আমিনুদ্দিন মণ্ডল, কৌশিক দত্তদের অভিযোগ, “দীর্ঘ দিন ধরেই এই চক্র চলছে। আমরা চাই, প্রশাসন কড়া পদক্ষেপ করুক।” মন্তেশ্বরের ফুড ইনস্পেক্টর নারায়ণ কৃষ্ণ জানান, এ বিষয়ে তাঁর কিছু জানা নেই। ব্লক প্রশাসন সূত্রে খবর, তদন্ত শুরু হয়েছে। |