তাঁর অভিযোগ, “চাষিদের উৎপাদিত ধান কেনার বিষয়ে রাজ্য সরকারের কোনও লক্ষমাত্রা নেই। সরকারি পর্যায়ে জেলার মাত্র ৮ শতাংশ ধান কেনা সম্ভভ। এ ছাড়া কোথায়, কী পদ্ধতিতে কত ধান চাষিদের কাছ থেকে কেনা হবে তা নিয়ে কোনও সচেতনতা শিবির বা প্রচারের ব্যবস্থা করা হয়নি। অবিলম্বে সমস্ত ব্লকে শিবির ধান কেনার ব্যবস্থা না করা হলে জেলা বন্ধের ডাক দেওয়া হবে।” কংগ্রেসের এই ভূমিকার বিরোধিতা করেছে তৃণমূল। দলের জেলা সভাপতি বিপ্লব মিত্র বলেন, “সহায়ক মূল্য ঠিক করা হয়েছে। চেকের মাধ্যমে ধান কেনা হচ্ছে। চাষিদের সমস্যা মাথায় রেখেই সব সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে। আর মন্ত্রীসভার বৈঠকে তো কংগ্রেস মন্ত্রীরা ছিলেন। তাঁরাও সম্মতি দিয়েছেন। পুরোটাই লোক দেখানো আন্দোলন।” এ দিন বালুরঘাটে জেলা খাদ্য নিয়ামককে ঘেরাও করে কংগ্রেস বিক্ষোভ দেখায়। দলের নেতারা জানাচ্ছেন, কয়েকটি ব্লকে ধান কেনা হচ্ছে। এতে বাকি ব্লকগুলির চাষিরা মার খাচ্ছেন। খোলা বাজারে ধান বিক্রি হচ্ছে না। চেকে টাকা দেওয়ায় অ্যাকাউন্ট না থাকায় বহু চাষি তা তুলতে পারছেন না। তপনের লস্করহাট ধান কেনার দাবিতে চাষিরা অবরোধ করেন। |