খবর এক মুঠো
পা ফিরে পেল আদরের অস্কার: ‘ব্লেড রানার’ নয়, পোষ্য বিড়ালের পা ফিরে পাওয়ার কাহিনি। বিস্তারিত...

রবীন্দ্রনাথের পল্লি উন্নয়ন ও পুনর্গঠন ভাবনাকে সুদূরপ্রসারী করতে বিশেষ উদ্যোগ বিশ্বভারতীর। কেমন সে উদ্যোগ? বিস্তারিত...

টাকিন, তুষার চিতার পরে এই বার অরুণাচল প্রদেশের বন্য জন্তুর তালিকায় ঢুকে পড়ল লাল পান্ডা। কী ভাবে? বিস্তারিত...

গ্রামের পুকুরপাড়, ধানি-মাঠের চেনা বসত আর নয়, ঠিকানা বদলাচ্ছে বাবুই। কারণ খুঁজছেন বিশেষজ্ঞরা। বিস্তারিত...

ভারত এবং ইংল্যান্ডের পৃথক সংগ্রহশালায় সংরক্ষিত ছিল। তাও আবার যে সে পাণ্ডুলিপি নয়, অত্যন্ত সূক্ষ্ম ভাবে এবং যত্ন করে রচিত সচিত্র রামায়ণ। বিস্তারিত...

বিশ্বের সব চেয়ে বড় নোনা জলের কুমির সম্প্রতি মারা গেল ফিলিপিন্সে। তার নাম লোলং। ২০ ফুটের চেয়েও বেশি দীর্ঘ প্রাণীটি কী কারণে মারা গিয়েছে তা স্পষ্ট নয়। লোলং-এর মৃত্যুতে মর্মাহত হয়েছেন রক্ষণাবেক্ষণ কর্মীরা।

রাজধানীর চিড়িয়াখানায় খুব শীঘ্রই আসছে দু’জোড়া পাহাড়ি সিংহ (পুমা)। তারা আসছে রাশিয়া থেকে। চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ জানান, ওই বিশেষ প্রজাতির প্রাণীর জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এর আগেও ওই চিড়িয়াখানায় বিদেশ থেকে ক্যাঙ্গারু ও জাগুয়ার আনা হয়েছিল।

প্রতি বছর ফেব্রুয়ারি মাসের ২ তারিখ পালিত হয় ‘বিশ্ব জলাভূমি দিবস’। ১৯৭১ সালে এই দিনে ইরানের রামসারে ক্যাসপিয়ান সাগরের পাড়ে জলাভূমি বিষয়ে এক বিশাল সম্মেলন হয়। সেই দিনটিকে মনে রেখেই প্রতি বছরের এই আয়োজন। ১৯৯৭ সাল থেকে সরকারি সংস্থা, এনজিও, বিভিন্ন নাগরিক মঞ্চ-সহ সমাজের সমস্ত স্তরে রামসার সম্মেলনের প্রস্তাবগুলিকে সামনে রেখে শুরু হয় জলাভূমি সংক্রান্ত নানা জনসচেতনতামূলক উদ্যোগ। জল ও জলাভূমির সম্পর্কে দৃষ্টিপাত করতে রাষ্ট্রপুঞ্জ ২০১৩ সালটিকে আন্তর্জাতিক ‘ওয়াটার কোঅপারেশন’ বছর হিসেবে চিহ্নিত করেছে।

উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশদ্বার পেরিয়ে সোজা হাঁটলে ডান দিকে দেখা যায় ১৯৭১-এর বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের এক স্মারকচিহ্ন। মুক্তিযুদ্ধে ভারতের পূর্বাঞ্চল বাহিনীর নেতৃত্বে ছিলেন লেফটেন্যান্ট জেনারেল অফিসার অফ কম্যান্ডিং জগজিৎ সিংহ অরোরা। পাকিস্তানের পক্ষে ছিলেন জেনারেল এ কে নিয়াজি। যুদ্ধের সময় শিলিগুড়ির বিভিন্ন ভবন এবং উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় পরিণত হয় সেনানিবাসে। ১৫ ডিসেম্বর প্রায় ৯৫ হাজার পাকিস্তানি যুদ্ধবন্দি-সহ নিয়াজি ঢাকায় আত্মসমর্পণ করেন। যুদ্ধজয়ের স্মারক হিসেবে একটি ট্যাঙ্ক বিশ্ববিদ্যালয়কে উপহার দেন লেফটেন্যান্ট এম এল থাপন এবং ৩৩ কোর রেজিমেন্টের সৈন্যরা। উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়েই রয়েছে সেই স্মারকচিহ্ন ট্যাঙ্কটি।

বেপাড়ার বিষাক্ত বাসিন্দার সন্ধান মিলল গুয়াহাটির জঙ্গলে। গুয়াহাটির আমসাং অভয়ারণ্যে, রেঞ্জ অফিসের কাছেই কালো, রোঁয়াওয়ালা বিষাক্ত ট্যারেন্টুলার দেখা পাওয়া গিয়েছে। রেঞ্জার অশোককুমার দাস জানান, এই জঙ্গলে সচরাচর এমন প্রজাতির মাকড়সার দেখা মেলে না। গত বছর, উজানি অসমের তিনসুকিয়া-ডিব্রুগড়ে বিষাক্ত ট্যারেন্টুলার দংশনে দুই ব্যক্তি মারা যাওয়ার খবর নিয়ে তোলপাড় হয় রাজ্য। মাকড়সাভীতি কাটাতে তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়। যদিও সে বার ট্যারেন্টুলা থাকার পোক্ত প্রমাণ মেলেনি।

দ্বিতীয় আবাসেও পরিবারের সংখ্যা বাড়াচ্ছে সাঙ্গাই হরিণ। মণিপুরের গর্ব তথা বিশ্বের বিরলতম হরিণ প্রজাতির সদস্য, ব্রো-অ্যান্টলার্ড ডিয়ার বা সাঙ্গাই হরিণের একমাত্র প্রাকৃতিক নিবাস কেইবুল লামজাও জাতীয় উদ্যান। ১৯৫৩ সালে লামজাওয়ের তৃণভূমিতে মাত্র ৬টি হরিণের দেখা মিলেছিল। ২০০০ সালে সরকারি সংরক্ষণ প্রকল্পের ফলে সংখ্যাটি বেড়ে হয় ১৬২। ২০০৩ সালে তা হয় ১৮০। তবে গত বছরে কেইবুল লামজাও এলাকায় বা লোকটাক লেকে ফুমদি বা ভাসমান তৃণভূমির সংখ্যা অনেকই কমে গিয়েছে। জঙ্গিদের ঘাঁটি বনে যাওয়া বহু ফুমদি সেনা অভিযানে নষ্ট হয়েছে। তাই সাঙ্গাইয়ের সংখ্যাও কমেছে বলে পশুপ্রেমীদের আশঙ্কা। রাজ্য সরকারের তরফে সাঙ্গাই বাঁচাতে চিড়িয়াখানার কাছেই গড়ে তোলা হয়েছে ‘লাঙ্গোল সাঙ্গাই সেকেন্ড হোম’। গত বছর সেই দ্বিতীয় আবাসে ৫টি সাঙ্গাই শাবক জন্মায়। সম্প্রতি জন্ম নেয় আরও দু’টি বাচ্চা। শীঘ্রই এই হরিণ পরিবারের সদস্য সংখ্যা জনা কুড়িতে দাঁড়াবে বলে জানিয়েছে বন দফতর।