খবর এক মুঠো
শিবগঙ্গা কুণ্ডের জল পানে অসুখ সারার প্রাচীন বিশ্বাস এখন আতঙ্ক পুণ্যার্থীদের কাছে। বিস্তারিত...

সমুদ্রোপকূলের ক্ষয় রোধে মর্নিং গ্লোরি উদ্ভিদের ভূমিকা কতখানি? গবেষণায় বিজ্ঞানীরা। বিস্তারিত...

‘ভিটেহারা’ বন্যপ্রাণীর লোকালয়ে হানা। প্রায়শই সংঘর্ষ মানুষের সঙ্গে। ফলাফল, মৃত্যু বাড়ছে ‘উভয়পক্ষের’। বিস্তারিত...

আর্জেন্তিনার ছোট্ট সৈকতশহর এপিকিউয়েন। হারিয়ে গিয়েছিল সমুদ্রের গভীরে। সাতাশ বছর পর আবার জেগে উঠল কী ভাবে? বিস্তারিত...

মনের আনন্দে জঙ্গলে উড়ে-ঘুরে বেড়ানো ময়ূর দেখতে চান? শুনতে চান আকাশ ফাটানো কেকাধ্বনী? ঘুরে আসুন গৌরাঙ্গপুরের দেউলে। বিস্তারিত...

হিরের টানে শুধু বিভূতিভূষণের শঙ্করই পাড়ি দেয়নি আফ্রিকায়। বালির সমুদ্রে ঢাকা পড়তে থাকা ‘ভুতুড়ে শহরের’ কঙ্কাল অন্তত সে রকম গল্পই বলছে। বিস্তারিত...

আর তারা বাসা বাধে না ঘরের ঘুলঘুলিতে। কান পাতলেও তেমন শোনা যায় না তাদের কিচিরমিচির। চড়াই পাখির হারিয়ে যাওয়ার কারণ অনুসন্ধানে বিজ্ঞানীরা। বিস্তারিত...

দু’টি বিরল প্রজাতির পাখির দেখা মিলেছে অসমের পবিতরা অরণ্যে। প্রবীণ মার্কিন পাখি বিশেষজ্ঞ রাসেল লসন ও পাখিপ্রেমী দেবাঙ্গ মহলিয়া পবিতরায় ‘রূপহী সর’ বা পেইন্টেড স্টর্ক এবং ‘কলামুরিয়া আকুহি’ বা ব্ল্যাক হেডেড ইবিসের ছবি তুলেছেন। মরিগাঁও জেলার পবিতরা অভয়ারণ্যে, কামারকুচি বন শিবিরে কাছে পাখি দু’টির দেখা মেলে।

টাইটানিক ডুবে যাওয়ার মুহূর্তে শেষ বার বেজেছিল যে বেহালা এ বার তা উঠতে চলেছে নিলামে। বেহালাটির গায়ের কাঠে বড় বড় দু’টি চিড় ধরেছে। সুরও বেরোয় না সেটি থেকে। তবু নিলামের আয়োজকদের আশা, অন্তত ৪ লক্ষ পাউন্ড দাম তো উঠবেই বাদ্যযন্ত্রটির। ২০০৬ সালে হঠাৎই প্রকাশ্যে আসে বেহালাটি। তার পর বছর সাতেক ধরে গবেষণা করে এখন বিশেষজ্ঞরা নিশ্চিত এই বেহালাটিই টাইটানিক ডোবার মুহূর্তে বাজান ওয়ালেস হার্টলে নামের এক শিল্পী।

মাত্র চার বছর বয়সেই এক প্রজাতির উড়ন্ত ডাইনোসরের জীবাশ্ম উদ্ধার করেছিল ডেইজি মরিস। আর তাই তার নামে ডাইনোসরের ওই বিশেষ প্রজাতিটির নামকরণ করা হল ভেকটিড্রাকো ডেইজিমোরিসায়ে। ডেইজির মা জানান, মেয়ে তিন বছর বয়স থেকেই জীবাশ্ম খুঁজতে বেরিয়ে পড়ত সমুদ্রের ধারে। এমনি করেই এক দিন একটা জীবাশ্মে হোঁচট খেয়ে পড়ে গিয়েছিল সে। জীবাশ্মটি পেয়ে ডেইজির বাড়ির লোক খবর দেন বিশেষজ্ঞদের। এ বার নতুন নাম পেল ওই ডাইনোসরের প্রজাতিটি।

তাকে শেষ দেখা গিয়েছিল ১৮৭৭ সালে। বিজ্ঞানীরা ধরেই নিয়েছিলেন সে নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছে। দীর্ঘ ১৩৫ বছর পরে ফের তার দেখা মিলল— সে গেকোয়েল্লা জেপোরেনসিস। এক বিশেষ প্রজাতির সরীসৃপ। ইকোলজিক্যাল সায়েন্সেস-এ গবেষণারত ইশান অগ্রবাল, অনিরুদ্ধ দত্তচৌধুরী এবং তরুণ খিচি ২০১০ সালে এর খোঁজ শুরু করেন। মূলত তাঁদেরই উদ্যোগে গত দু’বছর ধরে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন গবেষণা সংস্থা পূর্বঘাট পর্বতমালায় এর খোঁজে অভিযান চালাচ্ছিল। অবশেষে খোঁজ মিলেছে তার।

গত এক বছরে কাজিরাঙায় ৩৯টি গন্ডার বেড়েছে। শুমারি শেষে দেখা গিয়েছে, বর্তমানে কাজিরাঙায় গন্ডারের সংখ্যা ২,৩২৯। নাগাড়ে গন্ডার হত্যার ঘটনায় ব্যতিব্যস্ত বন বিভাগ ও আশঙ্কিত পশুপ্রেমীদের জন্য আশার কথা, শুমারির সময় ৪১১টি গন্ডার শাবকের দেখা মিলেছে। গত বছর কাজিরাঙায় গন্ডারের সংখ্যা ছিল ২,২৯০। এ বারের শুমারিতে প্রাপ্তবয়স্ক গন্ডারের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১,৬৩৪। এর মধ্যে ৬৪৫টি পুরুষ, ৮১০টি স্ত্রী-গন্ডার। ১৭৯টি গন্ডারের লিঙ্গ জানা সম্ভব হয়নি। তিন বছরের উপরে ও ৬ বছরের নীচে থাকা গন্ডারের মধ্যে পুরুষ ৯৭টি ও স্ত্রী ৯৯টি। ৮৮টির লিঙ্গ নির্ধারণ হয়নি। এক থেকে তিন বছরের মধ্যে শাবকের সংখ্যা ২৭৬ এবং এক বছরের নীচে শাবক দেখা গিয়েছে ১৩৫টি। ডিএফও এস কে শীলশর্মার মতে, এক বছরের নীচে ১৩৫টি গন্ডার শাবক পাওয়া যাওয়ার বিষয়টি নিঃসন্দেহে উল্লেখযোগ্য ঘটনা।”

বেশ কয়েক দিন ধরেই মন খারাপ ছিল ১১ বছরের মিস্টার স্টাবসের। ভাল করে সাঁতার কাটতে পারছিল না যে। তবে এত দিনে মুখে ‘হাসি’ ফুটেছে স্টাবসের। সৌজন্যে ৩ ফুট লম্বা কৃত্রিম লেজ। আর এই লেজে ভর করেই দিব্যি সাঁতার কেটে বেড়াচ্ছে ১১ বছরের কুমির ছানাটি। হ্যাঁ, স্টাবস একটি কুমির। কয়েক দিন আগে একটা দুর্ঘটনায় লেজ হারায় সে। এর পর থেকেই ঠিকমতো হাঁটাচলা বা সাঁতার কাটতে পারছিল না স্টাবস। তার দুঃখে সমব্যথী হয়ে সরীসৃপদের দেখভাল করে ‘ফিনিক্স হারপেটোলজিক্যাল সোসাইটি’ নামে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা কৃত্রিম ওই লেজ বানায়। তবে কয়েক সপ্তাহ প্রশিক্ষণ দেওয়ার পরে তবেই সিলিকন রবার দিয়ে তৈরি ওই লেজটি কুমিরটিকে পরানো হয়। যা পৃথিবীতে প্রথম। এখন নাকি মাঝেমধ্যেই লেজ নাড়িয়ে ধন্যবাদ জানাচ্ছে স্টাবস। তবে একটা ব্যাপারে বেশ চিন্তিত সংস্থার অন্যতম সদস্য আরিজোনার জাস্টিন জর্জি। কারণ স্টাবসের বয়স সবে ১১ বছর। সাধারণত ৬০-৭০ বছর বাঁচে কুমিররা। তাই তাঁদের আরও বেশ কয়েকটা লেজ বানাতে হবে বলেই মনে করছেন জর্জি।

কোনওটা মৌর্য যুগের আবার কোনওটা গিয়াসুদ্দিন বলবন বা দিল্লির সুলতানি আমলের বলে দাবি। এমনই কিছু প্রাচীন মুদ্রা সম্প্রতি উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের অক্ষয়কুমার মৈত্রেয় সংগ্রহশালা কর্তৃপক্ষের হাতে তুলে দিলেন উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন প্রান্তের ৭ জন বাসিন্দা। উপাচার্য সমীর কুমার দাস বলেন, “এই সমস্ত প্রাচীন মুদ্রা এবং নথি খুব গুরুত্বপূর্ণ। ইতিহাস লেখা বিশ্লেষণের কাজে এ সব খুবই সহায়ক হবে।” বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের এক সময়ের ছাত্র ইন্দ্রজিৎবাবু ১৯৬৭ সাল থেকেই বিভিন্ন সময়ে অনেক প্রাচীন মুদ্রা সংগ্রহশালায় দিয়েছেন। এ দিনও জালালউদ্দিন, গিসায়উদ্দিন বলবন, শেরশাহ, পাঞ্চ মার্ক, মৌর্য, কণিষ্ক, কুষাণ, পাল, চোল আমলের মোট ২২টি মুদ্রা দিয়েছেন তিনি। শিলিগুড়ির বাসিন্দা নিরোজ অগ্রবাল কোচবিহারের নারায়ণী মুদ্রা, শিবাজির সময়ের মুদ্রা দিয়েছেন। ২০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দের ৫ টি মুদ্রা রয়েছে। শিবমন্দিরের বাসিন্দা তথা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত কর্মী অদিতি ঘোষ দিয়েছেন, একটি প্রাচীন ঘড়ি এবং প্রাচীন মুদ্রা। রায়গঞ্জের বাসিন্দা মুকুল ভৌমিক ভিয়েতনাম এবং কম্বোডিয়ার টাকা দিয়েছেন। শিবমন্দিরের বাসিন্দা বিজন চট্টোপাধ্যায় দিয়েছেন মুঘল আমলের কয়েকটি মুদ্রা। শিলিগুড়ির বাসিন্দা পূরণ ছেত্রী কোচবিহার রাজ্য ‘সেটেলমেন্ট’-এর একটি নথি তুলে দেন।

দক্ষিণ দিনাজপুরে ছড়িয়ে থাকা প্রাচীন আমলের নিদর্শনগুলি রক্ষণাবেক্ষণে উদ্যোগী হল রাজ্য হেরিটেজ কমিশন। বালুরঘাটের তেভাগা আন্দোলনের পীঠস্থান খাঁপুর এলাকার প্রাচীন সিংহবাহিনী মন্দিরকে হেরিটেজের মর্যাদা দেওয়ার কাজ শুরু হয়েছে। ছোট ছোট পোড়া ইটের তৈরি প্রাচীন আমলের চারচালা মন্দিরের টেরাকোটার কাজ দেখে কমিশনের প্রতিনিধিরা অবাক হয়ে যান। খিলান ও কড়ি বরগাতে অপরূপ কারুকাজ অটুট। সিংহরায় পরিবারের বংশধর উদয় সিংহরায় বলেন, “বিদেশি পর্যটকেরা প্রতি বছর এসে মন্দিরের ইটের নমুনা নিয়ে যায়। আমরা চাই হেরিটেজ কমিশন মান্দিরের দায়িত্ব গ্রহণ করুক।” সিংহরায় পরিবার মন্দিরে পুজোর আয়োজন করে থাকে। দক্ষিণ দিনাজপুর হেরিটেজ সোসাইটির সহ-সভাপতি তুহিনশুভ্র মণ্ডল বলেন, “জেলা জুড়ে অন্তত ৭৪টি প্রত্ন নিদর্শন এবং ঐতিহাসিক স্থানকে হেরিটেজের আওতায় আনতে তালিকা করে বিভাগীয় দফতরে জমা করা হয়েছে। গঙ্গারামপুরের বানগড়, কুশমন্ডির নীলকুঠি, হরিরামপুরের জগদলা মহাবিহার, তপনে মনোহলির জমিদার বাড়ি, পোড়াগাছির মন্দির, করদহের শিবমন্দির, নাজিরপুরের স্তূপের উল্লেখ তালিকায় রয়েছে।” সোসাইটি সদস্যরা আরও জানান, জেলা জুড়ে ছড়িয়ে থাকা পাল, সেন এবং সুলতান আমলের ঐতিহাসিক নিদর্শন অবহেলায় পড়ে নষ্ট হচ্ছে। তার মধ্যে খাঁপুরের সিংহবাহিনী মন্দির অন্যতম।

এক দশকের ব্যবধানে, মণিপুরের কেইবুল লামজাও জাতীয় উদ্যানে সাঙ্গাই হরিণ বা নাচুনে হরিণের (ব্রো অ্যান্টলার্ড ডিয়ার) শুমারি হল। সম্প্রতি কেইবুল লামজাওতে সরকারি ও পশুপ্রেমী সংগঠনের শুমারি কর্মীদের ৩০টি দল সাঙ্গাইয়ের সন্ধান চালান। মুখ্য বনপাল কে আঙ্গামি, বনপাল টি মহেন্দ্রপ্রতাপ, উপ-বনপাল এল জয়কুমার ও তিনটি রেঞ্জের রেঞ্জ অফিসার শুমারির কাজ তদারক করেন। মহেন্দ্রপ্রতাপ জানান, শুমারি থেকে পাওয়া প্রাথমিক তথ্য ও সাঙ্গাইদের সঙ্গে মুখোমুখি মোলাকাতের ঘটনায় মনে হচ্ছে সাঙ্গাইয়ের সংখ্যা বেড়েছে। পাশাপাশি আশঙ্কা, একই পরিবারের মধ্যে বারংবার যৌন ক্রিয়া চলায় সাঙ্গাইয়ের বর্তমান প্রজন্ম আকারে ছোট হয়ে গিয়েছে। কমে গিয়েছে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও। ১৯৫৩ পর্যন্ত নাচুনে হরিণকে বিলুপ্ত ধরা হত। পরে কেইবুলের তৃণভূমিতে দেখা মেলে। বর্তমান বিশ্বে এটিই সাঙ্গাইয়ের এক মাত্র প্রাকৃতিক আবাস। ১৯৭৫ সালের শুমারিতে কেইবুল লামজাওতে মাত্র ১৪টি সাঙ্গাইয়ের সন্ধান মিলেছিল। ২০০৩ সালে শেষ বার এখানে সরকারি ভাবে সাঙ্গাই শুমারি হয়। তখন সংখ্যাটি ছিল ১৮০। এরপর ৪০ বর্গ কিলোমিটারের কেইবুল লামজাও জঙ্গল ঘিরে থাকা ২৪৬ বর্গ কিলোমিটার বিস্তৃত লোকটাক হ্রদের অনেকাংশের দখল চলে যায় জঙ্গিদের হাতে। ২০০৮ থেকে ২০১১ অবধি সেনা বাহিনী ও আধা সেনার সঙ্গে জঙ্গিদের সংঘর্ষে উত্তপ্ত ছিল কেইবুল ও লোকটাক। বিস্ফোরণে পুড়ে যায় বহু ফুমদি (ভাসমান তৃণভূমি)। আর গণনাও সম্ভব হয়নি।

বিপ্লবী বটুকেশ্বর দত্তের জন্মভিটে সংরক্ষণে উদ্যোগী হল রাজ্য সরকার। ১৯১০ সালে উঁয়ারি গ্রামে বটুকেশ্বরের জন্ম। পড়াশোনার জন্য তিনি বাবা গোষ্ঠবিহারী দত্তের কাছে কানপুরে চলে যান। ১৯২৫ সালে কানপুর থেকেই তিনি ম্যাট্রিক পাশ করেন। এর পরেই তিনি স্বাধীনতা সংগ্রামে যোগ দেন। ভগৎ সিংহ ও চন্দ্রশেখর আজাদের বিপ্লবী সংগঠন ‘হিন্দুস্থান সোশ্যালিস্ট রিপাবলিকান আর্মি’তে যোগ দেন তিনি। দিল্লির কেন্দ্রীয় বিধান পরিষদে (সেন্ট্রাল অ্যাসেম্বলি) বোমা ছোড়ায় ভগৎ সিংহের সঙ্গী ছিলেন তিনি। ১৯২৯ সালের ৮ এপ্রিল পুলিশের হাতে ধরা পড়েন তাঁরা। তার আগে ব্রিটিশ পুলিশের হাত থেকে বাঁচতে তাঁরা বিভিন্ন জায়গায় আত্মগোপন করেছিলেন। তিন দিনের জন্য দু’জনে এসে আশ্রয় নিয়েছিলেন উঁয়ারি গ্রামে বটুকেশ্বরের বাড়ি সংলগ্ন একটি গোপন ডেরায়। বিচারে ভগৎ সিংহের ফাঁসি হয়। বটুকেশ্বরকে পাঠানো হয় আন্দামানে সেলুলার জেলে। ছাড়া পাওয়ার পরে তিনি ভারত ছাড়ো আন্দোলনে যোগ দেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তিনি পটনার একটি স্কুলে শিক্ষকতা করতে শুরু করেন। এক বার বিহার বিধান পরিষদের সদস্যও নির্বাচিত হন। ১৯৬৫ সালে তাঁর মৃত্যু হয়। স্থানীয় বিপ্লবী বটুকেশ্বর সেবা সঙ্ঘের সাধারণ সম্পাদক মধুসূদনচন্দ্র থেকে শুরু করে পটনার একটি কলেজের শিক্ষক বটুকেশ্বরের মেয়ে ভারতী বাগচি, সবারই আক্ষেপ ছিল একটাই, বিপ্লবীর বাস্তুভিটেটি সরকার সংরক্ষণ করুক। ভারতীদেবীর কথায়, “দিল্লি বা পটনায় বাবার নামে রাস্তা রয়েছে, গ্রন্থাগার রয়েছে। অথচ নিজের জন্মস্থানই বাবাকে কোনও সম্মান দিল না।” রাজ্য সরকার উদ্যোগ নেওয়ায় সেই আক্ষেপ মিটল বলে জানান ভারতীদেবী।