ট্রেকিং-এর জন্য অক্টোবর থেকে এপ্রিল মাস সঠিক সময়। বর্ষায় পাহাড়ি রাস্তা বেশ বিপজ্জনক হয়ে যায়।
তা ছাড়া, বর্ষার সময় সব জঙ্গলই
বন্ধ করে দেওয়া হয়। বক্সাও তার ব্যতিক্রম নয়।
তাই জুন থেকে সেপ্টেম্বর বন্ধ থাকে বক্সা।
কী ভাবে যাবেন
• বক্সা টাইগার রিজার্ভ যেতে হলে আলিপুরদুয়ার আসতে হবে। কলকাতা থেকে কামরূপ এক্সপ্রেস, কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস, সরাইঘাট এক্সপ্রেস , তিস্তা-তোর্সা এক্সপ্রেস নিউ আলিপুরদুয়ার যায়।
• এখান থেকে গাড়ি ভাড়া করতে পারেন।
• আলিপুরদুয়ার থেকে জয়ন্তী যাওয়ার বাসও আছে।
• বক্সাদুয়ার যেতে সান্তারাবাড়ি তেকে ৫ কিলোমিটার ট্রেক করতে হবে।
• শিলিগুড়ি থেকে আলিপুরদুয়ার ১৭৫ কিলোমিটার।
মনোরম আবহাওয়ার কারণে সারা বছরই যাওয়া যেতে পারে অন্ধ্রপ্রদেশের আরাকু ভ্যালিতে।
তবে সেরা সময় শীতকাল, অক্টোবর থেকে ফেব্রুয়ারি।
এপ্রিল মাসে লোক উত্সব ‘পঙ্গাল’ অনুষ্ঠিত হয় সারা উপত্যকা জুড়ে, সে এক দেখার মতো উত্সব বটে!
কী ভাবে যাবেন
• আরাকুতে কোনও বিমানবন্দর নেই। ১১২ কিলোমিটার দূরের বিশাখাপত্তনম বন্দরই একমাত্র উড়ানশালা।
• বিশাখাপত্তনম থেকে বাসেও যাওয়া যায় আরাকু ভ্যালিতে। সারা দিনে অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্য সড়ক পরিবহন সংস্থার প্রচুর বাস আছে।
• দু’টি রেল স্টেশন আছে— আরাকু ও আরাকু ভ্যালি। ইস্ট কোস্ট রেলওয়ের কোথাভালাসা-কিরাণ্ডুল রেলপথে পড়ে এই স্টেশন দু’টি। তবে সেখানে যাওয়ার ট্রেন মাত্র একটিই, তাও সারা দিনে এক বার। সকালেই বিশাখাপত্তনম থেকে ছেড়ে ছ’ঘন্টায় তার সফর শেষ করে ট্রেনটি।
থাকা
• আরাকু উপত্যকার অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করতে যে হেতু সারা বছর প্রচুর পর্যটক আসেন এখানে, তাই থাকার জায়গার কোনও অভাব নেই।
কটেজ থেকে শুরু করে রিসর্ট বা পর্যটকের পকেট অনুযায়ী হোটেলও পাওয়া যায় নির্ঝঞ্ঝাটে।
• পরিপাটি করা সরকারি রিসর্ট বা লজ-ও আছে।