|
শ্রেষ্ঠত্বের শিরোপার শারদ-সন্ধ্যা
নিজস্ব সংবাদদাতা |
|
দুপুর থেকেই নাছোড় বৃষ্টি। তার মধ্যেই হঠাৎ ঢাকে কাঠি। এবং নিমেষে ছড়িয়ে পড়া পুজো-পুজো গন্ধ। সৌজন্যে ‘পার্লে আনন্দবাজার পত্রিকা শারদ অর্ঘ্য ১৪২০ পাওয়ার্ড বাই ইউকো ব্যাঙ্ক’। শহরের নজরকাড়া পুজোগুলিকে বেছে নেওয়ার এই প্রতিযোগিতা সাঙ্গ হয়েছিল আগেই। শুক্রবার সন্ধ্যায় বিদ্যামন্দিরে উদ্যোক্তাদের হাতে উঠল সেই শ্রেষ্ঠত্বের শিরোপা। অকাল পুজোর আমেজে দিব্যি মিশে গেল বিজয়োল্লাস। |
‘পার্লে আনন্দবাজার পত্রিকা শারদ অর্ঘ্য ১৪২০ পাওয়ার্ড বাই ইউকো ব্যাঙ্ক’-এর
বিজয়ীরা।
সঙ্গে পার্লের তরফে ছিলেন রজনীশ ভারতী এবং ইউকো ব্যাঙ্কের
তরফে পি এন বর্মা। শুক্রবার, বিদ্যামন্দিরে। ছবি: দেবাশিস রায়। |
উত্তর কলকাতার শ্রেষ্ঠ মণ্ডপসজ্জা এবং শ্রেষ্ঠ প্রতিমার পুরস্কার নিয়ে যায় লালাবাগান নবাঙ্কুর সঙ্ঘ। দক্ষিণের শ্রেষ্ঠ মণ্ডপসজ্জা এবং শ্রেষ্ঠ প্রতিমার শিরোপা পায় রাজডাঙা নব উদয় সঙ্ঘ এবং বড়িশা ক্লাব। হাওড়ায় এই দু’টি বিভাগে শ্রেষ্ঠত্বের পুরস্কার ওঠে চিত্তরঞ্জন স্মৃতি মন্দির দুর্গোৎসব কমিটি এবং শিবপুর নবারুণ সঙ্ঘের হাতে। এর পরে তৃতীয় দফায় জেলার পুজোগুলির আনন্দে মাতার পালা। তুমুল হইচইয়ের মধ্যেই শ্রেষ্ঠ পুজোর শিরোপা নিয়ে যায় শিলিগুড়ির সেন্ট্রাল কলোনি দুর্গাপূজা কমিটি, মেদিনীপুর-খড়্গপুর অঞ্চলে রাঙামাটি সর্বজনীন এবং দুর্গাপুর-আসানসোল এলাকায় আসানসোল রবীন্দ্রনগর উন্নয়ন
সমিতির উদ্যোক্তারা।
আনন্দের বাঁধ ভাঙল আর একটু পরেই। পুরস্কার উঠল উত্তর ও দক্ষিণ মিলিয়ে কলকাতায় শ্রেষ্ঠ পুজো উত্তরের হালসীবাগান সর্বজনীন, দক্ষিণের শ্রেষ্ঠ রাজডাঙা নব উদয় সঙ্ঘ ও হাওড়ার শ্রেষ্ঠ পুজো চিত্তরঞ্জন স্মৃতি মন্দির দুর্গোৎসব কমিটির হাতে। আনন্দ আরও একটু উস্কে দিতেই এই সন্ধ্যার বাড়তি পাওনা ছিল রাঘব চট্টোপাধ্যায় এবং নীলাক্ষী ভট্টাচার্যের গান। |
|