মালবাজারে শীঘ্রই হবে ডাম্পিং গ্রাউন্ড
নিজস্ব সংবাদদাতা • মালবাজার |
মালবাজার শহরের ডাম্পিং গ্রাউন্ডের সমস্যা মিটতে চলেছে। পুরসভা সূত্রের খবর, মাল নদীর ধারে শালবাড়ি এলাকার একটি ফাঁকা জমিকে এরজন্য চিহ্নিত করেছে পুরসভা। প্রশাসনের তরফে সম্প্রতি অনুমোদনও মিলতে চলেছে। খুব দ্রুত ডাম্পিং গ্রাউন্ডটি চালু হবে বলে পুরসভার তরফে জানানো হয়েছে। ১৫ ওয়ার্ডের মালবাজার পুরসভার কোনও ডাম্পিং গ্রাউন্ড কোনও দিনই ছিল না। মাল নদীর চরে ময়লা ফেলা হত। দুই বছর আগে সোনগাছি চা বাগানের একটি ফাঁকা জমিকে চিহ্নিত করা হলেও শ্রমিকরা দূষণ ছড়ানোর আশঙ্কা তা চালু করতে দেননি। পুর চেয়ারম্যান সুপ্রতীম সরকার জানান, এলাকায় বসতি নেই। তাই দূষণের কোনও সমস্যা হবে না। মালবাজারের মহকুমা শাসক জ্যোর্তিময় তাঁতি জানান, ওই জমিটি ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতর মারফৎ পুরসভার নামে লিজ দিয়ে দেওয়া হবে। সলিড ওয়েষ্ট ম্যানেজমেন্ট অনুসারে জঞ্জাল ফেলার পরামর্শও পুরসভাকে দেওয়া হয়েছে।
|
মারধর, শ্লীলতাহানির ঘটনায় গ্রেফতার দুই
নিজস্ব সংবাদদাতা • শিলিগুড়ি |
ফুটবল খেলতে গিয়ে বল গড়িয়ে পাশের বাড়িতে চলে যাওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের বচসা গড়াল মারামারিতে। শুক্রবার ঘটনাটি ঘটেছে শিলিগুড়ির প্রধাননগর থানার চম্পাসারির গণেশ ঘোষ কলোনিতে। বল চলে যাওয়ায় তা ফিরিয়ে আনতে যাওয়া কিশোর ও তার দুই দিদিকে মারধর ও শ্লীলতাহানি করা হয় বলে অভিযোগ করা হয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে বিজয় শঙ্কর সাউ এবং তার ছেলে সন্দীপ সাউকে গ্রেফতার করে পুলিশ। অভিযুক্ত বিজয় অভিযোগ অস্বীকার করেছে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এ দিন দুপুরে রাস্তার ধারে ফুটবল খেলছিল কয়েকজন কিশোর। কোনওভাবে বল চলে যায় কয়েকটি বাড়ি পরে বিজয় সাউয়ের বাড়িতে। বিজয় নিজের বাড়ির সামনে গাড়ি মেরামত করছিল। বল গিয়ে তার গায়ে লাগে। এরপরই তিনি বল আটকে রাখেন । বল চাইতে যায় এক কিশোর। তাকে আটকে রেখে মারধর করা হয়। তাকে ছাড়াতে গেলে তার দুই দিদিকেও মারধর করে বিজয় ও সন্দীপ। তাঁদের টেনে -হিঁচড়ে বাড়ির ভিতরে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টাও করেন ওই দুইজন। এতে বিজয়ের স্ত্রী ও পুত্রবধূও মদত দেয় বলে অভিযোগ। পুলিশ ঘটনার তদন্ত করছে।
|
মেয়েকে খুনে ধৃত
নিজস্ব সংবাদদাতা • শিলিগুড়ি |
নাবালিকা মেয়েকে খুনের অভিযোগে তার বাবাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ধৃতের নাম কালে তামাঙ্গ। শুক্রবার শিলিগুড়ির খড়িবাড়ি থানার ঝাড়ুজোত এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছে। নিহত মেয়েটির নাম সরিতা তামাঙ্গ (১৩ )। গত ১২ অক্টোবর থেকে সে নিখোঁজ ছিল বলে পুলিশ জানতে পেরেছে। নিখোঁজ হওয়ায় কোনও অভিযোগ অবশ্য মেয়েটির পরিবারের পক্ষ থেকে দায়ের করা হয়নি। এ দিন বাড়ির অদূরে মেয়েটির দেহ মেলে। তার জেঠিমা লক্ষ্মীদেবীর অভিযোগের ভিত্তিতে মেয়েটির বাবা কালেকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মেয়েটি তার বাবার সঙ্গে থাকত। তার মা ও ভাই দিল্লিতে থাকত বলে পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে।
|
ভাগাড়ের সমস্যায় নাগরিক সম্মেলন
নিজস্ব সংবাদদাতা • ময়নাগুড়ি |
পর্যটক টানতে শহরকে সাফ সুতরো রাখা জরুরি। অথচ জঞ্জাল ফেলার জায়গার অভাবে তা সম্ভব হচ্ছে না। এ দিকে জমি চিহ্নিত হলেও স্থানীয় বাসিন্দাদের একাংশের আপত্তিতে প্রস্তাবিত ডাম্পিং গ্রাউণ্ডের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত। সমস্যার সমাধানের পথ খুঁজতে নাগরিক কনভেনশন করতে উদ্যোগী হয়েছে তৃনমূল পরিচালিত ময়নাগুড়ি পঞ্চায়েত সমিতি। কালী পুজোর পরে ওই কনভেনশন হবে। পঞ্চায়েত সমিতি সভাপতি সুভাষ বসু বলেন, “গেটওয়ে অব ডুয়ার্স নামে পরিচিত ময়নাগুড়িকে ঘিরে পর্যটন শিল্প বিকাশের যথেষ্ট সম্ভাবনা আছে। প্রতি বছর প্রচুর পর্যটক রামসাই, জল্পেশ, জটিলেশ্বরে যাওয়ার পথে এখানে ভিড় করেন। শহরকে পরিষ্কার রেখে আরও আকর্ষণীয় করা জরুরি। নাগরিক কনভেনশন করে সাধারণ মানুষের মত নিয়ে সমস্যা সমাধানের পথ খোঁজা হবেবলে তিনি জানান।
|
প্ররোচনায় ধৃত ৬
নিজস্ব সংবাদদাতা • শামুকতলা |
প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগে এক বধূর স্বামী -সহ শ্বশুরবাড়ির ছয়জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। শুক্রবার শামুকতলা থানার উত্তর পারোকাটা গ্রামে ঘটনাটি ঘটে। মৃতার নাম মৌসুমী দাস (২০ )। তাঁর বাপের বাড়ি কোচবিহার জেলার বক্সিরহাটের শালবাড়ি গ্রামে। মৃতার মা প্রাণেশ্বরী প্রধান এদিন সকালে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। তার পরেই পুলিশ অভিযুক্তদের ধরে। ধৃতরা হলেন বধূর স্বামী সুখদেব দাস, দুই দেওর সুকুমার ও বাসুদেব, দুই ভাসুর সুদন ও মনেশ্বর এবং শাশুড়ি শর্মিলা দাস।
|
ভাগাড় সমস্যা মিটছে
নিজস্ব সংবাদদাতা • মালবাজার |
শহরের ডাম্পিং গ্রাউন্ডের সমস্যা মিটতে চলেছে। পুরসভা সূত্রের খবর, মাল নদীর ধারে শালবাড়ি এলাকার একটি ফাঁকা জমিকে চিহ্নিত করেছে পুরসভা। অনুমোদনও মিলতে চলেছে। খুব দ্রুত ডাম্পিং গ্রাউন্ডটি চালু হবে বলে পুরসভার তরফে জানানো হয়েছে। ১৫ ওয়ার্ডের মালবাজার পুরসভার ডাম্পিং গ্রাউন্ড ছিল না। মাল নদীর চরে ময়লা ফেলা হত। দুই বছর আগে সোনগাছি বাগানের একটি ফাঁকা জমিকে চিহ্নিত করা হলেও শ্রমিকরা দূষণ ছড়ানোর আশঙ্কা তা চালু করতে দেননি।
|