জামিন হল না কাওয়ের
নিজস্ব সংবাদদাতা |
মাঠপুকুর-কাণ্ডে অভিযুক্ত তৃণমূল কাউন্সিলর শম্ভুনাথ কাওয়ের জামিনের আবেদন ফের খারিজ হল। শুক্রবার আলিপুরের জেলা ও দায়রা জজের আদালতে এই আবেদন করা হয়। ঘটনা ও অপরাধের গুরুত্ব বিবেচনা করে বিচারক শ্যামসুন্দর চট্টোপাধ্যায় ওই আবেদন খারিজ করেন। তৃণমূল কর্মী অধীর মাইতিকে খুনের এই মামলায় শম্ভুনাথ-সহ ১০ জনের বিরুদ্ধে পুলিশ গত মঙ্গলবার চার্জশিট পেশ করেছে। তাদের মধ্যে তিন জন ফেরার। আদালতে শম্ভুনাথের তরফে তাঁর আইনজীবীরা বলেন, “৫৮ দিন ধরে এই অভিযুক্ত হাজতে রয়েছেন। তিনি এক জন কাউন্সিলর। তাঁকে জামিন দেওয়া হলে তিনি পালাবেন না।” জামিনের বিরোধিতা করে সরকার পক্ষের আইনজীবীর বক্তব্য, ওই অভিযুক্ত এলাকায় যথেষ্ট প্রভাবশালী, জামিনে ছাড়া পেলে সাক্ষীদের ভয় দেখাতে পারেন।
পুরনো খবর: ব্যানার-পোস্টার আর জিন্দাবাদে কাও-বরণ দলের
|
মোক্তারের জামিন চেয়ে অবস্থান |
গার্ডেনরিচ -কাণ্ডে ধৃত কংগ্রেস নেতা মোক্তার আহমেদের জামিনের দাবিতে শুক্রবার ভবানী ভবনের সামনে অবস্থান বিক্ষোভ করল ছাত্র পরিষদ। গার্ডেনরিচের গোলমালে যুক্ত থাকার অভিযোগে তৃণমূলের প্রাক্তন কাউন্সিলর মহম্মদ ইকবাল ওরফে মুন্না ও কংগ্রেসের মোক্তার। দু’জনেই সিআইডি হেফাজতে ছিলেন। দিন কয়েক আগে মায়ের অসুস্থতার কারণে জামিনে ছাড়া পান মুন্না। বাবার অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে জামিন চান মোক্তার। জামিন পাননি। দ্বিচারিতা কেন, সে প্রশ্ন তুলে এ দিন ওই অবস্থানে সামিল হয়ে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি প্রদীপ ভট্টাচার্য বলেন, “যাঁর বিরুদ্ধে দুর্বল মামলা তিনি জেলে থাকবেন, আর যাঁর বিরুদ্ধে কঠোর মামলা, তিনি জামিন পেয়ে বাড়িতে থাকবেন?” তৃণমূল জমানায় সুবিচার মিলবে না বলেও অভিযোগ প্রদীপবাবুর। জামিনের দাবিতে সিআইডি -র এডিজি শিবাজী ঘোষের কাছে দাবিপত্র জমা দিতে যান ছাত্র পরিষদ নেতৃত্ব। দাবিপত্র সিআইডি গ্রহণ করেনি বলে ছাত্র পরিষদের রাজ্য সভাপতি রাহুল রায়ের অভিযোগ।
পুরনো খবর: মোক্তারের বিরুদ্ধে খুনের চেষ্টার মামলা, গ্রেফতারি নিয়ে বিতর্ক
|
লগ্নি সংস্থার মালিক উধাও, এজেন্ট ধৃত |
কেষ্টপুরের একটি অর্থ লগ্নি সংস্থার এক এজেন্টকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পুলিশ জানায়, ধৃতের নাম সুকান্ত দাস। কেষ্টপুরের গৌরাঙ্গনগরে নিজের বাড়িতেই ধরা পড়েন তিনি। কিন্তু ওভারসিজ কমোডিয়াল লিমিটেড নামে ওই লগ্নি সংস্থার মালিক পলাতক। অভিযোগ, সুকান্ত গত কয়েক বছরে কেষ্টপুর এলাকা থেকে আমানতকারীদের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা তুললেও কোনও টাকা ফেরত দেননি। আমানতকারীদের অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ কেষ্টপুরে ওই সংস্থার অফিসে হানা দেয়। কিন্তু সংস্থার কর্তাদের পায়নি। সংস্থাটি রাজ্যের বিভিন্ন জেলার সদরে অফিস খুলেছিল। ওই সব অফিসেও তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিশ। মাসখানেক আগে সংস্থার অন্য এক এজেন্টকে গ্রেফতার করা হয়েছিল।
|
অফিসের রক্ষী খুনে কর্মী ধৃত |
বেলেঘাটায় বেসরকারি সংস্থার নিরাপত্তারক্ষী খুনের ঘটনায় ওই অফিসেরই এক কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পুলিশ জানায়, ধৃতের নাম অভিজিৎ হাজরা। মঙ্গলবার রাতে বেলেঘাটা মেন রোডের পাশে রং কারখানায় সাধন সরকার (৬০ ) নামে রক্ষীর দেহ উদ্ধার হয়। তদন্তে জানা যায়, অভিজিৎ ও তার এক সঙ্গী কারখানা থেকে ল্যাপটপ চুরি করতে গিয়ে সাধনবাবুর নজরে পড়ে। নিজেদের বাঁচাতে তারা তাঁকে মারধর করে। ঘটনাস্থলেই মারা যান তিনি। অভিজিতের সঙ্গী ফেরার।
|
যাত্রীদের ভোগান্তি কলকাতা বিমানবন্দরে |
শুক্রবার রাত সাড়ে আটটা। কলকাতা বিমানবন্দরের নতুন টার্মিনাল। ট্রলি না পেয়ে ব্যাগপত্র টানছেন প্রবীণ যাত্রী। অথচ শত শত ট্রলি তখন জমে রয়েছে কার পার্কিংয়ে। রয়েছেন প্রচুর নীল পোশাকের কর্মীও। কাজ করছেন না কেউ। ১ থেকে ৯ নম্বর বেল্টের কাছে একটিও ট্রলি নেই। কেউ নেই অ্যারাইভ্যাল লাউঞ্জে। বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানানো হলে তাঁদের তরফে বলা হয়, “দেখছি।” এই টার্মিনালের সুবিধার কথা বলেই কলকাতা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়া ইউরোপের উড়ান ফেরাতে চায় রাজ্য সরকার।
পুরনো খবর: এটা নেই, ওটা কই, সমস্যায় জেরবার নতুন টার্মিনাল
|
ব্যাঙ্কের অফিসার সেজে এটিএম কার্ড হাতিয়ে নিত তিন যুবক। সেই কার্ড ব্যবহার করে তুলে নিত টাকা। নেতাজি সুভাষ বসু রোডে একটি এটিএমের সামনে হাতেনাতে ধরা পড়ে গেল ওই ‘গয়া গ্যাং’। তাদের কাছে ৫০টি এটিএম কার্ড, লক্ষাধিক নগদ টাকা মিলেছে। ধৃতদের নাম মুকেশ মণ্ডল, অজয় কুমার ও জিতেন্দ্র সাউ। তিন জনই ঝাড়খণ্ডের বাসিন্দা। |