টুকরো খবর |
হামলার স্মৃতি উস্কে সিপিএমের রক্তদান
নিজস্ব সংবাদদাতা • ঝাড়গ্রাম |
দলীয় নেতার আক্রান্ত হওয়ার দিনটিকে মনে রেখে রক্তদান শিবিরের আয়োজন করল সিপিএমের যুব সংগঠন ডিওয়াইএফ। বুধবার পশ্চিম মেদিনীপুরের সাঁকরাইলের কুলটিকরির এক বালিকা বিদ্যালয়ে আয়োজিত ওই শিবিরে ১৫ জন মহিলা-সহ মোট ১০৫ জন রক্তদান করেন। রাজ্যে পালাবদলের পর ২০১১ সালের ২২ মে কুলটিকরিতে আক্রান্ত হন সিপিএমের সাঁকরাইল জোনাল কমিটির সম্পাদক বাদল রানা। ওই দিন বাদলবাবুকে গাছে বেঁধে বেধড়ক মারধর করা হয়েছিল। রক্তাক্ত অবস্থায় তাঁকে এলাকায় ঘোরানোও হয়েছিল। এই ঘটনায় অভিযুক্ত ছিল তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকরা। সেই দিনটি মনে রেখেই এ দিন রক্তদান শিবিরের আয়োজন করা হয়। ডিওয়াইএফের সাঁকরাইল জোনাল কমিটির সম্পাদক শেখ আসিমুদ্দিন বলেন, “বাদলবাবুর রক্তঝরার দিনটিকে স্মরণে রেখে এই রক্তদান শিবির। বাদলবাবুও রক্তদান করেন।” শিবিরে উপস্থিত ছিলেন সিপিএমের জেলা সম্পাদক মণ্ডলীর সদস্য বিশ্বনাথ দাস, ডিওয়াইএফের জেলা সম্পাদক দিলীপ সাউ ও সংগঠনের জেলা সভাপতি চিন্ময় পাল প্রমুখ।
|
পুরনো খবর: তৃণমূলের ‘শান্তি’র দাবির পাল্টা‘রক্তাক্ত স্মৃতি’ই অস্ত্র সিপিএমের
|
ফের চুরি মদনমোহন মন্দিরে
নিজস্ব সংবাদদাতা • এগরা |
দশ মাসের মাথায় ফের তালা ও কোলাপসিবল গেট ভেঙে গর্ভগৃহের গোপন স্থান থেকে চুরি হল সাড়ে তিনশো বছরের পুরানো নৈপুরের দাস কানুনগো পরিবারের ঐতিহ্যশালী মদনমোহন মন্দিরে। মঙ্গলবার রাতে চুরির পর বুধবার সকালে তা নজরে আসে ওই পরিবারের। পরিবারের সদস্য অর্ধেন্দু দাস কানুনগোর দাবি, বেশ কিছু সোনা ও রূপোর গয়না এবং প্রণামী বাক্স ভেঙে নগদ টাকা নিয়ে যায় দুষ্কৃতীরা। প্রসঙ্গত, গত বছরের ৩০ জুলাই রাতে একই ভাবে চুরি গিয়েছিল ওই মন্দিরে। সেই ঘটনার কোনও কিনারা করতে পারেনি পুলিশ। সে কারণে পরিবারের পক্ষে থেকে পুলিশের বিরুদ্ধে দায়সারা তদন্তের অভিযোগ তুলে পুনরায় তদন্ত শুরুর আবেদন জানানো হয়। তারপর ফের এই মন্দিরে চুরির ঘটনায় বিব্রত পটাশপুর থানার পুলিশ। ওসি সুধাংশু লায়েকের মতে, মন্দিরের আশেপাশে ওই পরিবারের বিভিন্ন শরিকের বাড়ি থাকা সত্ত্বেও যে ভাবে একই কায়দায় দু’বার চুরি হল তাতে ওই পরিবারের কোনও শরিক যুক্ত আছে বলে সন্দেহ। প্রসঙ্গত, রাজস্থানের শোলাঙ্কি রাজবংশের সেনাপতি এই কানুনগো পরিবারের এক সদস্য ১৬৬৫ সালে নৈপুরে বসতির সঙ্গে সঙ্গেই মন্দিরও তৈরি করেছিলেন।
|
পুরনো খবর: মদনমোহন মন্দিরে চুরি
|
কারখানায় আগুন হলদিয়ায়
নিজস্ব সংবাদদাতা • হলদিয়া |
ভোজ্য তেলের কারখানায় আগুন লাগল শিল্পশহরে। বুধবার সকাল ১১টা নাগাদ হলদিয়ার লিঙ্ক রোডের ধারে সিটিসেন্টারের কাছে ওই কারখানায় আগুন লাগে। দমকলের দু’টি ইঞ্জিন দু’ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে আগুন লাগার কারণ জানা যায়নি। কেউ হতাহতও হননি। কারখানার দু নম্বর গেটের কাছে টিনের ছাউনি দেওয়া গুদামে দীর্ঘদিন ধরে পিজবোর্ডের পেটি, প্ল্যাস্টিক বোতল, পাউচ-সহ বিভিন্ন দাহ্য পদার্থ রাখা ছিল। সেখানেই ধোঁয়া বেরোতে দেখেন শ্রমিকেরা। কাছে গিয়ে দেখা যায় আগুন লেগেছে। হলদিয়া দমকলের ওসি কার্তিকচন্দ্র মণ্ডল বলেন, “আগুন লাগার কারণ তদন্ত করে দেখা হবে।”
|
এসএফআইয়ের ভর্তি-সহায়িকা
নিজস্ব সংবাদদাতা • ঝাড়গ্রাম |
মাধ্যমিক উত্তীর্ণ পড়ুয়াদের জন্য ভর্তি-সহায়িকা প্রকাশ করল এসএফআই। ‘নতুন আলো’ নামে ওই পুস্তিকার প্রকাশক এসএফআইয়ের ঝাড়গ্রাম শহর জোনাল কমিটি। বুধবার বিকেলে ঝাড়গ্রামের কো-অর্ডিনেশন কমিটি-ভবনে পুস্তিকাটির আনুষ্ঠানিক প্রকাশ করেন এসএফআইয়ের রাজ্য সভানেত্রী মধুজা সেন রায়। সংগঠনের জেলা কমিটির সদস্য সৌতম মাহাতো জানান, ‘কী পড়বেন, কোথায় পড়বেন’ সংক্রান্ত পুস্তিকাটিতে ঝাড়গ্রাম শহর ও মহকুমার ৩৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি ও একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির বিষয় ভিত্তিক তথ্য রয়েছে। পলিটেকনিক ও আইটিআইয়ে ভর্তি সংক্রান্ত তথ্যও রয়েছে। মাধ্যমিক উত্তীর্ণ ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে পুস্তিকাটি বিনামূল্যে বিতরণ করা হবে। প্রচ্ছদে প্রয়াত এসএফআইয়ের রাজ্য কমিটির সদস্য সুদীপ্ত গুপ্তর ছবিও ছাপা হয়েছে।
|
সিপিএম নেতাদের জামিন খারিজ
নিজস্ব সংবাদদাতা • তমলুক |
নন্দীগ্রাম নিখোঁজ মামলায় আত্মসমর্পণ করা খেজুরির সিপিএম নেতা হিমাংশু দাস, রবিউল হোসেন, প্রশান্ত মাইতিদের জামিনের আবেদন খারিজ করল পূর্ব মেদিনীপুর জেলা আদালত। বুধবার তাঁদের আবেদন নিয়ে শুনানির পর জেলা আদালতের বিচারক তাঁদের জামিনের আবেদন খারিজ করে দেন। এ দিকে ওই মামলার তদন্তের দায়িত্বে থাকা সিআইডি’র তরফে হিমাংশুবাবুদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য অনুমতি চেয়ে এ দিনই জেলা আদালতে আবেদন জানানো হয়। আজ, বৃহস্পতিবার জেলা আদালতে শুনানি হবে।
|
দেহ উদ্ধার |
বুধবার এক যুবকের ঝুলন্ত দেহ মিলল মহিষাদলের নাটশাল ২ গ্রাম পঞ্চায়েতের চাঁদখণ্ড গ্রামে। মৃত গোপালচন্দ্র ধারার (৩৮)। বাড়ি লখ্যা ১ পঞ্চায়েতের চকমাশুড়িয়ায়। ওই যুবক মঙ্গলবার দুপুর থেকে নিখোঁজ ছিলেন। এ দিন সকালে চাঁদখণ্ডের খালপাড়ে একটি গাছে গলায় গামছার ফাঁস লাগানো দেহটি উদ্ধার হয়। |
|