তাঁর ‘সম্মানহানির’ কারণ দর্শাতে মন্ত্রী হুমায়ুন কবীরকে সাত দিন সময় দিলেন স্বয়ম্ভর গোষ্ঠীর সভানেত্রী মেহেরুন্নেসা খাতুন। বুধবার তা নিয়ে উকিলের চিঠি পেয়ে অস্বস্তিতে পড়েছেন মন্ত্রী। সম্প্রতি এক জনসভায় ইনটাক-এর জেলা সভানেত্রীকে ‘যৌনকর্মী’ বলে কটাক্ষ করেছিলেন রেজিনগর বিধানসভা উপনির্বাচনের তৃণমূল প্রার্থী, মন্ত্রী হুমায়ুন কবীর। তাঁর চরিত্র নিয়ে প্রশ্ন তোলার সূত্র কী? সাত দিনের মধ্যে উত্তর না পেলে আদালতে ফৌজদারি মামলা করা হবে বলেও চিঠিতে স্পষ্ট করে দিয়েছেন বেলডাঙা-২ ব্লকের কাটাইকোনা গ্রামের ওই নেত্রী। ঘটনায় বিব্রত জেলা তৃণমূলও। হুমায়ুন অবশ্য বলেন, “যা বলেছি তার প্রমাণ হাতে আছে। প্রয়োজনে তা আদালতে পেশ করব।”
|
সরকারই বলেছিল বাস চালু রাখতে। বন্ধের জন্য প্রতিশ্রুতি ছিল, অতিরিক্ত বাসেরও। অথচ রামপুরহাট মহকুমার একটা বড় অংশে দেখা গেল, শাসকদলের ‘সৌজন্যে’ বাসই পেলেন না সাধারণ মানুষ। অভিযোগ, বুধবার নলহাটিতে মকুল-ফিরহাদের সভার জন্য বেশির ভাগ বাসই তুলে নেওয়া হয়। লোটার প্রেস মোড়ে ঘণ্টা দুয়েক বসে থাকার পর এক যাত্রী তো বলেই ফেললেন, “শাসকদলই তো দেখছি বামেদের ডাকা বন্ধ সফল করে দিল!”
|
বলিউড তারকারা কোথায়! প্রচার মঞ্চে শুধু তৃণমূল প্রার্থীকে দেখে ক্ষোভে ফেটে পড়লেন বেলডাঙার মির্জাপুরের বাসিন্দারা। অভিযোগ, মঞ্চে, ইট, জুতো ছোড়া হয়। ছেঁড়া হয় পতাকা, ফ্লেক্স। মঙ্গলবার প্রার্থীর হয়ে প্রচারে এসেছিলেন জিনাত আমন এবং শক্তি কাপুর। এ দিন তাঁদের মির্জাপুরে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তা বাতিল হয়ে যাওয়ায় এমন পরিস্থিতি হয়।
|
মালদহ শহরের অলিগলি রিকশায় ঘুরে প্রচার করছেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী আবু হাসেম খান চৌধুরী। কংগ্রেস প্রার্থী নন্দু তেওয়ারির জন্য তিনি যেন আদা জল খেয়ে নেমেছেন। নিজের প্রচারেও তাঁকে এ ভাবে কখনও রিকশায় চড়ে ঘুরতে কেউ দেখেনি বলে কংগ্রেস নেতারা জানিয়েছেন।
|
উপনির্বাচনকে কেন্দ্র করে কংগ্রেস তৃণমূল এখন তাঁর কেন্দ্রে ঘোর বিরোধী। তার উপর এক সময় কংগ্রেস ছেড়ে এখন তৃণমূলের নেতা কৃষ্ণেন্দু নারায়ণ চৌধুরী। তাতে কী প্রচারে বেরিয়ে তৃণমূল প্রার্থী হাত মেলালেন কংগ্রেসের জেলাপরিষদের সভাধিপতি ঊজ্জ্বল চৌধুরীর সঙ্গে। |