|
|
|
|
চিকিৎসার পথ ভিন্ন, জীবনের গানে এক সুর |
|
পারিজাত বন্দ্যোপাধ্যায়, কলকাতা: কেউ চুটিয়ে অভিনয় করছেন, কেউ ক্রিকেট খেলছেন,
গল্ফ খেলছেন, সমাজসেবা করে দিব্যি হইহই করে বাঁচছেন। নিজেদের জীবনে মারণরোগের সত্যকে
তাঁরা অস্বীকার করেননি। তা বলে তার কাছে আত্মসমর্পণও নয়। বরং সেই সত্যকে দাবিয়ে রেখে তাঁরা
নিরন্তর ছড়িয়ে দিচ্ছেন এক অমোঘ জীবনবোধ— যার নাম, বাঁচার মতো বেঁচে থাকা। এর মধ্যে
বিশিষ্টেরা যেমন আছেন, তেমন রয়েছেন সাধারণ চাকরিজীবী, পেশাদারেরা। |
|
নেই শল্য চিকিৎসক, নষ্ট হচ্ছে দু’টি আধুনিক ওটি
|
|
গৌতম বন্দ্যোপাধ্যায়, কলকাতা: দেখতে দেখতে চোদ্দো বছর পার। কিন্তু হুগলির চণ্ডীতলা গ্রামীণ হাসপাতালের পরিষেবার এখনও কোনও উন্নতি হল না। আদৌ তা হবে কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছেন বাসিন্দারা। ১৯৯৮ সালে বিশ্বব্যাঙ্কের বেশ কয়েক লক্ষ টাকায় হাসপাতালের নতুন ভবন এবং দু’টি উচ্চমানের ‘ওটি’ (অপারেশন থিয়েটর) নির্মাণ করা হয়। নতুন ভবন চালু করা হলেও শল্য চিকিৎসক এবং অন্যান্য কর্মী নিয়োগ না হওয়ায় চালু হয়নি ‘ওটি’। |
|
নার্সিংহোম মালিকদের সতর্ক করল প্রশাসন |
|
টুকরো খবর |
|
|
|
|
|
|
|