হাসপাতালে ‘দুর্ব্যবহার’
নিজস্ব সংবাদদাতা • শিলিগুড়ি |
নার্সদের একাংশের দুর্ব্যবহারে শিলিগুড়ি জেলা হাসপাতাল থেকে অসুস্থ শিশুকে নার্সিংহোমে ভর্তি করাতে পরিবারের লোকেরা বাধ্য হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। সোমবার হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ জানিয়েছেন শহরের বাসিন্দা অরূপ জোয়ারদার। ফের নার্সদের বিরুদ্ধে দুর্ব্যবহারের অভিযোগ ওঠায় ‘বিব্রত’ কর্তৃপক্ষ। অভিযোগ খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন তাঁরা। অরূপবাবুর অভিযোগ, তাঁর ১ বছর ৪ মাসের শিশুকন্যার ডায়রিয়া হলে গত ৮ ফেব্রুয়ারি শিলিগুড়ি হাসপাতালে ভর্তি করান। তার পরে শিশুটিকে শয্যা দেওয়ার কথা জানালেও কর্তব্যরত নার্সরা তাকে মেঝেতে জায়গা দেন। অপর এক নার্স জানান, তাঁর কোমরে ব্যথা, তাই স্যালাইন দিতে পারবেন না। উল্টে ‘শিশুকে শুধু জল খাওয়ালেই হবে’ বলে মন্তব্য করেন। পরিস্থিতি দেখে অরূপবাবু শিশুকে নার্সিংহোমে নিয়ে যান বলে অভিযোগ। |
এডসের সচেতনতায় টেলিফিল্ম দিনহাটায়
নিজস্ব সংবাদদাতা • দিনহাটা |
মুক্তি পেল এডস সচেতনতা নিয়ে তৈরি টেলিফিল্ম ‘দ্য বিগ সাইলেন্স’। সোমবার দিনহাটা নৃপেন্দ্র নারায়ণ স্মৃতিসদনে আনুষ্ঠানিক ভাবে এর উদ্বোধন হয়। দিনহাটা হাসপাতালের চিকিৎসক উজ্জ্বল আচার্যের কাহিনি অনুযায়ী টেলিফিল্মের চিত্রনাট্য লেখা হয়েছে। পরিচালনা কল্যাণময় দাস। উদ্যোক্তারা, জানান শ্যামল বসু নামে এক যুবকের মৃত্যু ঘিরে টেলিফিল্মের শুরু। আচমকা মারা যান শ্যামল বসু। চিকিৎসক সোমেশ চট্টোপাধ্যায়কে ওই মৃত্যুর জন্য দাযী করা হয়। মৃত্যুর কারণ জানাতে রাজি হননি বলে তাঁর বিরুদ্ধে মিছিল, বিক্ষোভ হয়। তাতেও দমে না গিয়ে সিদ্ধান্তে অনড় থাকেন চিকিৎসক। অভিনেতার মধ্যে উজ্জ্বল আচার্য ছাড়াও শ্যামল বর্মন, শুভেন্দু রায়, প্রত্যুষ বিশ্বাস, রঞ্জিত মণ্ডল অন্যতম। স্থানীয় চ্যানেল এবং প্রত্যন্ত এলাকায় তা দেখানোর সিদ্ধান্ত হয়। |
স্বাস্থ্য বিমা নিয়ে আলোচনাসভা
নিজস্ব সংবাদদাতা • মেদিনীপুর |
রাষ্ট্রীয় স্বাস্থ্য বিমা যোজনায় (আরএসবিওয়াই) কোনও রকম অস্বচ্ছতা বরদাস্ত করা হবে না বলে নার্সিং হোম কর্তৃপক্ষকে সতর্ক করল প্রশাসন। অস্বচ্ছতা নিয়ে অভিযোগ এলে তার তদন্ত হবে। নার্সিং হোম মালিকদের নিয়ে সোমবার মেদিনীপুরে আয়োজিত এক আলোচনা শিবিরে এই ভাবেই নার্সিং হোম কর্তৃপক্ষকে সতর্ক করল পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা প্রশাসন। কালেক্টরেটের সভাঘরে অনুষ্ঠিত এই শিবিরে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলাশাসক সুমন ঘোষ, রাষ্ট্রীয় স্বাস্থ্য বিমা যোজনার রাজ্যের দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিক পাপিয়া ঘোষ রায়চৌধুরী প্রমুখ। ছিলেন ৩৮টি নাসির্ং হোমের মালিক বা তাঁদের প্রতিনিধি। |