তথ্যপ্রযুক্তিকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে হাসপাতালে রমরমা ওষুধ-দুর্নীতির |
 |
সোমা মুখোপাধ্যায়, কলকাতা: ওষুধ-দুর্নীতি ঠেকাতে তথ্যপ্রযুক্তির সাহায্য নিয়েছিল স্বাস্থ্য দফতর। কিন্তু শেষরক্ষা হয়নি। স্বাস্থ্যকর্তারাই মানছেন, এ বার দুর্নীতির পাল্টা ফিকির খুঁজে নিয়েছে বিভিন্ন হাসপাতাল। তার ধাক্কায় প্রক্রিয়া সাময়িক ভাবে ধাক্কা খেলেও তাঁরা হাল ছাড়তে রাজি নন। চলছে বিকল্প পদ্ধতির খোঁজ। সব মিলিয়ে আক্ষরিক-অর্থেই চোর-পুলিশ খেলা চলেছ রাজ্যের স্বাস্থ্য পরিষেবায়। বিষয়টা কেমন? স্বাস্থ্যকর্তারা জানাচ্ছেন, ওষুধ সংস্থাগুলির সঙ্গে হাসপাতালের প্রত্যক্ষ যোগাযোগ বন্ধ করতে হালে গোটা প্রক্রিয়াটাই কম্পিউটারের মাধ্যমে করা হয়েছে। |
|
আট এক্সডিআর যক্ষ্মারোগীর খোঁজ |
পারিজাত বন্দ্যোপাধ্যায়, কলকাতা: যক্ষ্মার প্রচলিত কোনও ওষুধ এঁদের দেহে কাজ করে না। এঁদের থেকে অন্য রোগীর দেহে যক্ষ্মার জীবাণু সংক্রমিত হলে তাঁদেরও প্রচলিত কোনও ওষুধ কাজ করবে না। এঁরা প্রত্যেকেই ‘এক্সট্রিমলি ড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট’ (এক্সডিআর) যক্ষ্মারোগী। গত সাত-আট মাসে পশ্চিমবঙ্গের দু’টি সরকারি যক্ষ্মা হাসপাতালে এই রকম মোট ৮ জন এক্সডিআর যক্ষ্মারোগী পাওয়া গিয়েছে বলে স্বীকার করেছে স্বাস্থ্য দফতর। ইতিমধ্যে এক জনের মৃত্যুও হয়েছে। |
 |
|

নির্দেশই সার, অগ্নি নির্বাপণ ব্যবস্থা এখনও
ঢিলেঢালা উলুবেড়িয়া মহকুমা হাসপাতালে |
|
টুকরো খবর |
|
|