নাটক: উই আর প্রাউড টু প্রেজেন্ট...
দেশ: আমেরিকা
পরিচালক: এরিক টিং
সাল: ২০১২
নাটকটার পুরো নাম হচ্ছে ‘উই আর প্রাউড টু প্রেজেন্ট আ প্রেজেন্টেশন অ্যাবাউট দ্য হেরেরো অব নামিবিয়া, ফর্মারলি নোন অ্যাজ সাউথওয়েস্ট আফ্রিকা, ফ্রম দ্য জার্মান সাডওয়েস্টাফ্রিকা, বিটুইন দ্য ইয়ার্স ১৮৮৪-১৯১৫’। এই অস্বাভাবিক বিশাল কিন্তু ব্যাখ্যাবিলাসী নামের মধ্যে যেমন কিছুটা মজা আর কিছুটা ইতিহাসের প্রতি সিরিয়াসনেস মেশানো আছে, নাটকটার মেজাজও তা-ই। সেট হচ্ছে একটা রিহার্সাল রুম। দর্শকরা সেই ঘরের চার পাশে কতকগুলো ধাতব ফোল্ডিং চেয়ারে বসে থাকেন, তাঁদের মাঝখানে নাটকটা অভিনীত হয়। অবশ্য নাটকটা তাঁরা কখনওই দেখতে পান না, দেখা যায় শুধু মহলা, বা মহলা করতে গিয়ে অভিনেতাদের মধ্যে প্রকাণ্ড ঝগড়া, চিৎকার, খুনসুটি, জরুরি তর্ক। গোড়াতেই এক জন অভিনেত্রী এসে নার্ভাস ভাবে কতকগুলো কাগজ ওলটাতে ওলটাতে বলেন, নাটকটার আগে হবে একটা বক্তৃতা, আর তার আগে একটা প্রেজেন্টেশন মতো।
সেটা হয়, কতকগুলো ছবি-টবি দেখিয়ে বোঝানো হয়, নাটকটার বিষয় হল বিংশ শতাব্দীর প্রথম গণহত্যা, যখন নামিবিয়া ছিল একটা জার্মান উপনিবেশ, আর জার্মানরা কখনও নেকনজরে দেখত হেরেরো জনজাতিকে, কখনও নামা জনজাতিকে। যখন রেললাইন গড়তে গিয়ে সব সম্পদই মোটামুটি শুষে ফেলা হয়েছে, এলাকাটা ছিবড়ে, জার্মানরা দু’টি জনজাতিরই সমস্ত জমি নির্বিচারে দখল করতে থাকে। তাতে হেরেরো বিদ্রোহ করে, এবং তাদের পুরোপুরি খতম করে দেওয়া হয়।
এই নাটক করার সময় অভিনেতারা কী করে? চরিত্রে ঢোকার জন্য যে সব থিয়েটার-খেলা চালু, সেগুলো খ্যালে (এই খেলাগুলো আদৌ কতটা জরুরি, তা নিয়েও খোঁচা আছে নাটকে), রেগে গেলে ঘরের কোণে গিয়ে কফি খায়, গোঁজ হয়ে বসে থাকে, কে কোন রোল করবে তা-ই নিয়ে ইগো-ঝামেলা তো হয়ই, যখন এক জন একটা প্রধান চরিত্র বাগিয়ে নেয় তখন অন্য জন বলে, থাক গে, আমার চরিত্রাভিনেতা হতেই বেশি ভাল লাগে। আর এক জন ফুট কাটে, ওঃ, তুই চরিত্রাভিনয়টাই ফাটাফাটি করিস! এ সব দিক থেকে নাটকটা রিহার্সাল-প্রক্রিয়ার একটা স্পুফ, কিন্তু খুচরো বখেড়া পেরিয়ে নাটক দ্রুত অন্য ময়দানে ঢুকে পড়ে। নাটকটা হবে কীসের ভিত্তিতে? জার্মান সৈন্যরা যে চিঠিগুলি লিখেছিল সেই সময় তাদের পরিবারকে, তা থেকে তৈরি করা হবে নাট্যরূপ। সেইগুলোই একমাত্র ডকুমেন্ট। ঝামেলাটা শুরু হয় এইখান থেকেই। ইতিহাসটা কী ভাবে ব্যাখ্যা করা হবে, যদি তাতে অংশ নেওয়া অর্ধেক লোক মাত্র সেই আখ্যানটা বলে থাকে? এবং, সবচেয়ে ঝঞ্ঝাটের: সেই অর্ধেক যদি হয় শাসক-অর্ধেক? যারা নির্বিচারে হত্যা করেছে? চিঠিগুলো পড়তে গিয়ে দেখা যায়, জার্মানরা নামিবিয়ানদের দুর্দশা সম্পর্কে, বেদনা সম্পর্কে একটা কথাও বলেনি। যা স্বাভাবিক। এই মহলা দিচ্ছে ছ’জন, তিন জন শ্বেতাঙ্গ, তিন জন কৃষ্ণাঙ্গ। এক শ্বেতাঙ্গ বলে, ‘আমরা কী করে জানব, ওদের ঠিক কী ঘটেছিল? নিজেদের মতো ইমপ্রোভাইজ করব কোন অধিকারে?’
এক কৃষ্ণাঙ্গ উত্তর দেয়, ‘ও, তা হলে বলতে চাও গণহত্যাটা আমরা স্রেফ বানিয়ে নিয়েছি?’ স্বাভাবিক ভাবেই হিটলারের ইহুদি-নিধনের কথা ওঠে। এক জন ব্যাপার হালকা করার জন্য বলে, এই নামিবিয়ার ঘটনাটা ছিল হলোকস্টের রিহার্সাল। এক জন তক্ষুনি তেতো মন্তব্য করে, সত্যি সত্যি মানুষকে খুন করলে সেটা আর রিহার্সাল থাকে না! তিনে-তিনে ভাগ হয়ে যায়। যদিও এক কৃষ্ণাঙ্গী অভিনেত্রী-পরিচালিকা অবস্থা সামাল দেওয়ার চেষ্টা করে বহু বার, এমন তাত্ত্বিক প্রশ্নও ওঠে, একবিংশ শতাব্দীর কিছু কৃষ্ণাঙ্গের পক্ষে একশো বছরেরও আগের কিছু কৃষ্ণাঙ্গের দুর্দশা অনুভব করা আদৌ সম্ভব কি না, কিন্তু বৈরিতাটা বহিরঙ্গে ‘এই নাটকটা করার উপায়’ নিয়ে হলেও, আসলে একটা সাদা বনাম কালো কদর্য লড়াই শুরু হয়ে যায়, কালো অভিনেতাদের কারও কারও অ্যাকসেন্টে কিছু নির্দিষ্ট এলাকার ছোঁয়াচ বাড়তে থাকে, সকলেরই ক্রোধ এসে ভদ্রতাকে ধুয়ে দাঁতটাত বের করে দেয়। আজকের আমেরিকায় কালোদের কী ভাবে রাখা হচ্ছে দেখা হচ্ছে এই নিয়েই ফুটন্ত আলোচনার গনগনে কড়া হয়ে ওঠে মহলাকক্ষ। শেষে ব্যাপারটা আর ‘আলোচনা’ থাকে না। আফ্রিকায় ঘটা এক প্রকাণ্ড অন্যায়ের সুতো ধরে ‘আজ এখানে’-তে হিংসা পৌঁছে যাওয়ায় দর্শকরা চমকে ওঠেন এবং বোঝেন আসলে নাটকটা ওই বিরাট নামটার সঙ্গে সম্পর্কিত নয়, আবার হ্যাঁ সম্পর্কিতও, কারণ ইতিহাস তো গুঁড়ি মেরে থাকে পাশেই, আর কেউই ‘প্রাউড’ হতে পারে না ইতিহাসের চাবুকের এ-দিকে বা ও-দিকে দাঁড়িয়ে।

আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত তেলের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি ও তার ফলে মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে যাতায়াতের মাধ্যম হিসাবে ঘোড়ার প্রচলন শুরু করার সিদ্ধান্ত নিল কেন্দ্র। এই বিষয়ে ওহেক (অর্গানাইজেশন অব হর্স এক্সপোর্টিং কান্ট্রিজ)-এর সঙ্গে একটি চুক্তিও স্বাক্ষরিত হল। প্রতি বছর উন্নত প্রজাতির প্রশিক্ষিত ঘোড়া এবং রক্ষণাবেক্ষণের জন্য একটি এক্সপার্ট দল পাঠাবে সংস্থাটি। কেন্দ্রীয় পরিবহণ মন্ত্রী জানান,আগামী দিনে ভারতেও যাতে উন্নত প্রজাতির প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ঘোড়া তৈরি করা যায় এবং ঘোড়ার যাতায়াতের উপযুক্ত পথ গড়ে তোলা যায় তার ব্যবস্থা হবে। স্বাধীনতার একশো বছর পূর্তিতে ‘হীরক অষ্টভুজ’ নামক প্রকল্প বাস্তবায়িত হবে, যাতে রোটেটিং ট্র্যাকের উপর ঘোড়া দৌড়বে, ফলে গতি বাড়বে, সময় বাঁচবে। ট্র্যাক রোটেট করানো হবে ম্যানুয়ালি অর্থাৎ মানুষ কাঁধ ও হাতে প্রাণপণ ঠেলে রাস্তাগুলি ঘোরাবে। এতে কর্মসংস্থানও হবে। তেল সংস্থাগুলিকে যে ভর্তুকি দিত সরকার সেই টাকা থেকে দেওয়া হবে এই কর্মীদের বেতন। প্রতিটি ঘোড়ার কানে মাইক্রোচিপ লাগানো হবে, যাতে কন্ট্রোল রুম থেকে খেয়াল রাখা যায় সে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘন করল কি না। এতে দুর্ঘটনাও কমবে। ঘোড়ার খাদ্য সরবরাহে ৮৯% এফ.ডি.আই মেনে নেওয়া যাবে না বলে জানান বিরোধী দলনেতা। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ছাড়া কেউ যেন লাল লাগামের ঘোড়া ব্যবহার না করেন (বিশেষত কমিউনিস্টরা), এ দাবিও তোলেন।

মোবাইলের দশটা ফিচার,
যা চালু হল বলে



প্রেমিকের সঙ্গে দেখা করবেন, ঘেমে বাস
থেকে নামলেন। ডিও স্প্রে করে নিন।

এয়ারপোর্টে বড্ড খ্যাচখ্যাচ করে। বাড়িতেই
মেপে নিন ছোট ব্যাগটার ওজন।

ডুবে গেলে সাইরেন বাজান। নেড়ি তাড়া
করলেও বাজাতে পারেন।

নাপিতের খরচও বাঁচল।
ওয়্যাক্সিংও চলবে,
ফোর-জি মডেলে।

স্টাইলের তুঙ্গ: ফস করে মোবাইল জ্বালিয়ে
সিগারেট ধরানো। তবে, নিভিয়ে
তার পর কল-টা ধরুন।

জঙ্গলে হারিয়ে গেলে সুইস নাইফ
দিয়ে ডাল চেঁছে অস্ত্র বানান। না পারলে,
ছুরি-বেরনো ফোনটাই নেকড়েকে ছুড়ে মারুন।

থার্মোমিটার তো জ্বরের সময়
সব ড্রয়ার হাতড়েও খুঁজে পাওয়া
যাবেই না। পরোয়া নেই।


সূর্যকে বক দেখান। গরম লাগা মাত্র বনবন
ফ্যান ঘুরিয়ে কুল। বাসস্টপে সুন্দরী মহিলা
ঘামলে, আনমনে তাঁকে হাওয়া করুন।


জুতো এখন থেকে এমন
পরিষ্কার, আয়নার বদলে
জুতোয় মুখ দেখুন।

পাবলিক ল্যাট্রিনে টিসু পেপার শেষ! জীবনের
ভয়াবহতম বিপদ! ত্রাতা মোবাইল। নতুন অ্যাপ থেকে
ব্যাটা বেরচ্ছে যেন দ্রৌপদীর সংকটমোচক শাড়ি!

 
ইভটিজিং-এর ঘটনায় জেরবার হয়ে, আইনি কেতায় ও পুলিশি গুঁতোয় বাগে আনতে না পেরে ঘুরপথেই রোড রোমিওদের শায়েস্তা করতে এগোলেন মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিংহ চহ্বাণ, বললেন ও-কাজে ধরা পড়েছ তো আর মিলবে না ড্রাইভিং লাইসেন্স, পাসপোর্ট বা ক্যারেক্টার সার্টিফিকেট। চালু হবে বদমাশগুলোর সুলুকসন্ধানের ডেটাবেস্, টোল-ফ্রি দূরভাষ হেল্পলাইন ও অভিযোগ গ্রহণ-কেন্দ্র, সেই মতো হবে ধরপাকড়, বিচার। শুনলে মনে হতে পারে ফুঃ, যে দেশে প্রতি আটাশ মিনিটে একটা মেয়ের শ্লীলতাহানি, প্রতি চৌত্রিশ মিনিটে একটা ধর্ষণ, প্রতি তেতাল্লিশ মিনিটে একটা অপহরণ হচ্ছে, সেখানে অপরাধীর ড্রাইভিং লাইসেন্স আর পাসপোর্ট কেড়ে নিলে ইভটিজিং-রেপ কমে যাবে? ওই দুশ্চরিত্রগুলোকে চারিত্রিক শংসাপত্র না দিলে আদৌ কিছু আসে যায়? যায়। হাতে মারতে না পারলে ভাতে মারার ঐতিহ্য সুপ্রাচীন, কাজও হয় জব্বর। সবন্ধু অডি-মার্সিডিজ চেপে বেলেল্লাপনা করার লাইসেন্সটি খুইয়ে গাড়ির চাকা জীবনে না গড়ালে, পাসপোর্ট বাজেয়াপ্ত হয়ে উচ্চশিক্ষার্থে বিদেশ-যাত্রার তথা কেরিয়ারের সাড়ে সর্বনাশ হলে, ইন্টারভিউয়ে ক্যারেক্টার সার্টিফিকেট দেখাতে না পেরে হবু বসের গাল খেলে যদি শিক্ষে হয়। অন্য রকম, সুদূরপ্রসারী ভাবে কার্যকরী শাস্তির নতুন দিক দেখালেন ভদ্রলোক।

কুড়ি বছরে সাতটা ছবি করেই যিনি আইকন, ঝুলিতে গোল্ডেন পাম, অস্কার আর তামাম সিনে-রসিকের কেয়াবাত-কুর্নিশ, সেই নামজাদা মার্কিন পরিচালক কোয়েন্টিন ট্যারান্টিনো জানালেন, দশটা ছবি বানিয়েই তিনি অবসর নেবেন। তাঁর মতে, পরিচালকের বয়স বাড়ছে মানেই যে ছবির মানও বাড়বে লাফিয়ে, এ ভাবনা ভুল, বরং বুড়ো পরিচালক মাত্রেরই জীবনের শেষ চারটে ছবিই রদ্দি। আর, দশটা ছবির ফিল্মোগ্রাফিই বা কম কী, যদি বানানো যায় ঠিকঠাক আর কামায়ও বিস্তর ডলার-নামডাক-স্বর্ণসিংহ-ভালুক? বিরাট বুকের পাটা না থাকলে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া যায় না। যে গ্রহে খেলোয়াড়রা অবধি হদ্দ বুড়ো হয়েও অবসরের ধার ধারেন না, ‘উদ্ধার করছি’ ভাব করে নির্লজ্জ শোষেন অর্থ-যশ-প্রচারের আলো-স্নেহপদার্থ, সেখানে বৌদ্ধিক ময়দানের মহারথী অবসর নিচ্ছেন, কল্পনাতীত! একটা পর্যায়ের খ্যাতি আয়ত্ত হওয়ার পর এক জন শিল্পী যা-ই করবেন তাকে তালি দিয়ে কোলে নেওয়ার লোক গিজগিজ করছে, তাই প্রায় সব শিল্পীই মৃত্যু অবধি গাঁতিয়ে দাঁড় টানেন। ট্যারান্টিনো দেখালেন, যা-ই শুরু করো, ঠিক সময়ে থামতে জানাটাও কতটা জরুরি, শিল্পসম্মত।
ইন্দ্রনাথ বলিল, ও কিছু না, সাপ।
কিছু না! সাপ! কী দিয়ে হাড্ডি তৈরি বাপ!
আমরা তো রাত্রি ছুঁলেই ধুকপুকিয়া পুঁটলি
এরা সূর্যকে হেঁচকে বলে, ওঠ্ বলছি, উঠলি?

• এক জন সাহসী লোক হল ‘মেজরিটি’।
টমাস জেফারসন

• সাহসের উলটো ‘ভীরুতা’ নয়, ‘মানিয়ে নেওয়া’।
জিম হাইটাওয়ার

• কিছু কিছু সাহসের আড়ালে আসল মুখটা ভয়-পাওয়ারই। লোকে ইস্পাত বা বারুদের সামনে এগিয়ে যায়, কারণ অনেক লোকের নিন্দের মুখোমুখি হওয়ার সাহস তাদের নেই।
এডউইন সি.

• প্রতিটি দিন একটা সাহসী কাজ দিয়ে শুরু হয়: বিছানা ছেড়ে ওঠা।
মেসন কুলে

• সাহস নিয়ে যে বড় মানুষরাই কথা বলেছেন, কেউ ভয়কে অবহেলা করেননি। সকলে বলেছেন, সাহস মানে ভয়ের অনুপস্থিতি নয়, কখনওই নয়, সাহস মানে হল ভয়ে মরে যাওয়া, কিন্তু তা সত্ত্বেও এগিয়ে যাওয়া। এইটা বোঝা, ভয়ের চেয়ে দামি কিছু আছে। সকলেই সাহসকে সেরা গুণ বলেছেন, কারণ এটি না থাকলে বাকি গুণগুলির পূর্ণ বিকাশ অসম্ভব। অস্কার ওয়াইল্ড অবশ্য দোষের জন্যও সাহসকে জরুরি বলেছেন। ‘বহু লোভ আছে, যার কাছে সমর্পণ করতে সাংঘাতিক সাহস লাগে।’
প্রঃ সাহস কী?
গর্গরেফ: জনসংখ্যা কমাবার শ্রেষ্ঠ উপাদান। যেই প্রচুর সাহসী লোক ইভ-টিজারদের, মস্তানদের, মাফিয়াদের, গণধর্ষকদের, ঘুষখোর পুলিশদের, শয়তান নেতাদের কাজের প্রতিবাদ শুরু করবে, সব প্রতিবাদী বেঘোরে খুন হবে। ফলে রাস্তাঘাট ফাঁকা, মুড তোফা!
প্রঃ ভীরুতা কী?
গর্গরেফ: দূরদৃষ্টি। একটা ঘটনা চলাকালীনই, তার প্রতিবাদ করলে ছ’স্টেপ পরে কী ঘটবে: সে ঠাহর।






First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.