কাচের মণ্ডপে দেবী

সুভাষগ্রাম শান্তিসঙ্ঘ (রেলমাঠ):
মন্দিরের আদলে বাঁশ, চট ও কাঠের বাটাম দিয়ে তৈরি হবে ৬০ ফুট চওড়া মণ্ডপ। মণ্ডপের ভিতরে-বাইরে থাকবে গামছা দিয়ে নানা কারুকাজ। ২১ ফুটের কালীমূতির্র্।

সোনারপুর মোড় কালীপুজো কমিটি: বাঁশ ও কাঠের বাটামের কাঠামোর উপরে প্রায় দু’হাজার নানা আকারের ঝুড়ি দিয়ে মণ্ডপ সাজানো হবে। রাজস্থানী মন্দিরের আদলে তৈরি হচ্ছে মণ্ডপ।

সোনারপুর সাংসদ ও পাঠাগার: মন্দিরের আদলে মণ্ডপ। পুজোর পরের দিন বিভিন্ন রাজ্যের আতসবাজির প্রদর্শনী।

গড়িয়া পুর্ব-তেঁতুলবেড়িয়া সম্মেলনী: কাপড়ের উপরে রঙিন নকশার মাধ্যমে আলো-শব্দের খেলায় ফুটিয়ে তোলা হবে স্বর্গীয় পরিবেশ। কাঠের নৌকায় দেবীর আগমন। মন্দিরের আদলে মণ্ডপ।
বারুইপুর প্রগতি সঙ্ঘ: পুকুরের মাঝখানে অক্ষরধাম মন্দিরের আদলে কাচের মণ্ডপ। মণ্ডপের চার দিকে আয়না। রাতে আয়না ও পুকুরের জলে আলোর খেলা।

বারুইপুর অজয় সঙ্ঘ: এ বারের থিম ‘প্রজাপতির জীবনচক্র’। মণ্ডপের পাশে ২৫ ফুট লম্বা ও ২০ ফুট চওড়া উড়ন্ত এক প্রজাপতির মডেল থাকবে। মণ্ডপের ভিতরে ও বাইরে থাকবে শুয়োপোকা থেকে পূর্ণাঙ্গ প্রজাপতির জীবনচক্রের বিভিন্ন মডেল।

গড়িয়া তেতুঁলবেড়িয়া উদ্যোগী সঙ্ঘ: চট, প্যারিস, বাঁশ ও কাঠের বাটাম দিয়ে কাল্পনিক মন্দিরের আদলে তৈরি হবে মণ্ডপ।

শ্রীনগর সবর্জনীন কালীপুজো: যামিনী রায়ের আঁকা ছবির অনুকরণ চিত্র দিয়ে হবে মণ্ডপসজ্জা। মাটির সরা ও ঘটের উপরেও যামিনী রায়ের আঁকার আদলে পটচিত্র আঁকা হবে। দক্ষিণ ভারতে মন্দিরের আদলে মণ্ডপ।
কামালগাজি আমরা সবাই: পাড়ার স্থায়ী মন্দিরে আচার মেনে দেবীর আরাধনা।

পূর্বালোক কালীপুজো: বাঁশ ও কাঠ দিয়ে মন্দিরের আদলে মণ্ডপ। কালীপুজোর সঙ্গে লোকনাথদেবেরও পুজোর আয়োজন থাকবে।

মুকুন্দপুর অগ্রগামী সঙ্ঘ: পুরনো কাল্পনিক চণ্ডীমন্দিরের আদলে মণ্ডপ। রোজ সন্ধ্যায় হবে বাউলগান।

ছবি: সুব্রত রায়




অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.