সেবার আলোয়

তালপুকুর ভট্টাচার্যপাড়া নবীন সঙ্ঘ ক্লাব:
১৩ বছরের পুরনো পুজো। মন্দিরের আদলে মণ্ডপ। ডাকের সাজের সাবেক প্রতিমা। দুঃস্থদের বই, কম্বল ও বস্ত্র বিতরণ করা হবে। হবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানও।

আনন্দপুরী এ রোড: সাবেক প্রতিমা। ঘরোয়া ভাবে পুজো হয়।

মিস্ত্রিঘাট বয়েজ ক্লাব: ৪০ বছরের পুরনো পুজোর প্রতিমা আনন্দময়ী মায়ের আদলে। মনে হবে কষ্ঠিপাথরের প্রতিমা। থার্মোকল, ফাইবার, পোড়ামাটি, প্লাস্টার অফ প্যারিস দিয়ে তৈরি মন্দিরের আদলে মণ্ডপ। নাম দেওয়া হয়েছে স্বর্ণকমল। থাকছে সমাজসেবা আর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা।

ব্যারাকপুর ইয়ং ম্যান অ্যাসোসিয়েশন: এ বার ৫৫ বছর। প্রথা মেনে ডাকের সাজের প্রতিমা। বাঁশ, হোগলাপাতা দিয়ে হিমাচল প্রদেশের কাঙড়া উপত্যকার আদিবাসী মন্দিরের আদলে মণ্ডপ। আলোকসজ্জায় ফুটে উঠবে গ্রামবাংলার ছবি।

মণিরামপুর দাসপাড়া ক্লাব: এ বার শতবর্ষ। প্রতিমার উচ্চতা ১৪ ফুট। গুজরাতের অক্ষরধাম মন্দিরের আদলে মণ্ডপ। মণ্ডপসজ্জায় পরিবেশবান্ধব চট ও পাট ব্যবহার করা হচ্ছে। মণ্ডপের গায়ে ফুটিয়ে তোলা হচ্ছে সীতাহরণ ও অগ্নিপরীক্ষার দৃশ্য। আলোকসজ্জায় শিশুদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা করা হচ্ছে। থাকবে ছোটদের বসে আঁকো, পুতুল নাচ, আতসবাজির খেলা, ম্যাজিক শো।
মণিরামপুর ইয়ং অ্যাসোসিয়েশন ক্লাব: ৪৮ বছরের পুরনো পুজো। প্রতিমার ডাকের সাজ। আইসক্রিমের চামচ, কাঠের গুঁড়ো, চট দিয়ে তৈরি হচ্ছে দক্ষিণী ধাঁচের একটি মন্দির। আলোকসজ্জা নজর কাড়বে। থাকছে সমাজসেবার ব্যবস্থাও।

আমরা সবাই ক্লাব: এই পুজোর প্রতিমা ১৪ ফুটের। চট, পিতল, বেত দিয়ে মহারাষ্ট্রের একটি মন্দিরের আদলে মণ্ডপ। মানানসই আলোকসজ্জা। পুজোয় থাকছে
সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।

ইউনিভার্স ক্লাব: ৮৭ বছরের পুরনো পুজোয় তালপাতার পাখা, প্লাই, অ্যালুমিনিয়ামের প্লেট দিয়ে মন্দিরের আদলে মণ্ডপ। আলোকসজ্জায় তুলে ধরা হবে পরিবেশ সচেতনতাকে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানেরও আয়োজন করা হয়েছে।

নিউ লাইফ ক্লাব: পুজোর এ বার ৩৩ বছর। ডাকের সাজের প্রতিমা। রুমাল, পোড়ামাটি, হোগলা পাতা দিয়ে নাটমন্দিরের আদলে মণ্ডপ। পুজোর চার দিন থাকছে
সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।

স্বামীজি ক্লাব: ৬২ বছরের পুজো। দক্ষিণাকালীর মূর্তি। ডাকের সাজে ৭ ফুটের প্রতিমা। পাটের দড়ি, শোলা, থার্মোকল, চট দিয়ে তৈরি হচ্ছে তাইল্যান্ডের প্যাগোডা। মণ্ডপের বাইরে ও ভিতরের দেওয়ালে থাকছে স্বামীজীর জীবনের নানা কাহিনি। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানও হবে।
ব্যারাকপুর বিবেকানন্দ ক্লাব: ৬৩ বছরের পুজো। ৭ ফুটের প্রতিমা। প্লাই, চট, বালি দিয়ে তৈরি হচ্ছে মিশরের পিরামিড।

সোদপুর জনকল্যাণ পরিষদ: ৪৪ বছরের পুজোয় ৩৩ ফুট উচ্চতার মণ্ডপ। থিম টম অ্যান্ড জেরি।

আগরপাড়া সাধুরবাগান যুবকবৃন্দ: এ বার ৫৩ বছর। ফরাসি গির্জার আদলে মণ্ডপ। সাবেক প্রতিমা। থাকছে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানও।

আগরপাড়া বটতলা দীপ সঙ্ঘ: বীরভূমের একটি প্রাচীন মন্দিরের আদলে মণ্ডপ। প্রায় পঁচিশ ফুট উচ্চতার মণ্ডপ। ৩২ বছরের পুরনো পুজো। মানানসই প্রতিমা। থাকছে বস্ত্র বিতরণ।

নিমতা শিশু সঙ্ঘ: ৩৯ বছরের পুরনো পুজো। দেবীর ২১টি রূপ দেখানো হবে। থিম সতীদাহ।

আগরপাড়া নববাণী সঙ্ঘ: ৩০ ফুট উচ্চতার মণ্ডপ কাল্পনিক মন্দিরের আদলে। বসবে বাউল গানের আসর। স্কুলপড়ুয়াদের লেখাপড়ার সরঞ্জাম দেওয়া হবে।

বরাহনগর দেশবন্ধু রোড সর্বজনীন: বরাহনগরের অন্যতম বড় পুজো। ৭৮ বছরের পুরনো। সাবেক প্রতিমা। পুজোকে কেন্দ্র করে স্থানীয় কালীতলা মাঠে মেলা বসে।

বরাহনগর নারায়ণী স্পোর্টিং ক্লাব: শতবর্ষ প্রাচীন এই পুজোয় দক্ষিণেশ্বরের ভবতারিণীর আদলে প্রতিমা। কাঁধে করে প্রতিমা আনা হয় ও বিসর্জনে যায়।




অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.