নিউ আলিপুর চিরন্তনী ক্লাব: ৫৯ বছরের কালীপুজোর মণ্ডপ বারাণসীর মন্দিরের আদলে। এখানে দক্ষিণেশ্বরের কালীমূর্তির আদলে মূর্তিপুজো করা হলেও সঙ্গে থাকবে দেবী কমলা, দেবী চন্দ্রভাগা, দেবী তাপহরা, দেবী শিবানী, দেবী ভ্রামরি এবং দেবী অন্নপূর্ণা।

নিউ আলিপুর রেড স্টার অ্যাসোসিয়েশন: থিম ‘আসলো তরী মানবতার মাঝে’। মণ্ডপসজ্জায় থাকছে থিমের চমক।

টালিগঞ্জ বিজয়ী সঙ্ঘ: ৫৩ বছরে পুজোর থিম ‘মাটির সুরে মাতৃবন্দনা।’ প্লাই, খড় এবং বিভিন্ন রঙ দিয়ে তৈরি হচ্ছে বাউলের আখড়া। থাকছে মণ্ডপের সঙ্গে মানানসই আলো। এ বছরে পুজোর আগের দিন থেকে তিন দিনের জন্য বসছে বাউল গানের আখড়া।
অল ইউথ ফ্রেন্ডস ক্লাব: শেক্সপিয়র সরণি এলাকার ৩৬ বছরের এই পুজোর মণ্ডপ মন্দিরের আদলে। এখানে শ্যামা কালী ছাড়াও থাকে অন্যান্য কালী মূর্তি।

খিদিরপুর সান্ধ্যনীড়: ৬৬তম বষের্র পুজোয় মণ্ডপসজ্জায় ব্যবহার করা হচ্ছে বেতের ঝুড়ি। ঠাকুরদালানের আদলে মণ্ডপ। এখানে প্রতিমার গায়ে থাকে সোনা-রূপোর গয়না এবং প্রতিমার জিভ সোনার। পুজোর পরের দিন আশপাশের অঞ্চলের দরিদ্র শিশুদের নিয়ে প্রচুর আতসবাজি ফাটানো হয়।

খিদিরপুর সম্মিলিত সঙ্ঘ: ৪৪ বছরের পুজোর মণ্ডপ একচালার কাল্পনিক মন্দিরের আকারে। প্রতিমা এখানে দক্ষিণাকালী।

খিদিরপুর বন্ধুচক্র: দক্ষিণ ভারতের মন্দিরের আদলে তৈরি হচ্ছে মণ্ডপ। মণ্ডপের ভিতরে থাকছে মহাভারতের কাহিনির নানা দৃশ্য। ব্যবহার করা হচ্ছে শোলা এবং থার্মোকল।
খিদিরপুর সর্বশ্রী সঙ্ঘ: ৩৯ বছরের পুজোয় মণ্ডপসজ্জায় তুলে ধরা হচ্ছে বেলুড় মঠকে। প্রতিমা শ্যামাকালী। প্রতিমার উচ্চতা ১৮ ফুট। চন্দননগরের আলোকসজ্জা।

খিদিরপুর রাঙাজবা স্পোর্টিং ক্লাব: ৪৮ বছরের পুজোর মণ্ডপ গুজরাতের বর্ষদ এলাকার সূর্যমন্দিরের আদলে। প্রতিমা শ্যামাকালী। থাকছে চন্দননগরের আলোকসজ্জা।

ভবানীপুর চিরকিশোর দল: ৫০ বছরের পুজোর প্রতিমা কালীঘাটের মন্দিরের প্রতিমার আদলে। মূর্তি থাকবে মন্দিরের গর্ভগৃহে। মণ্ডপ কাল্পনিক মন্দিরের আদলে।

ভবানীপুর চড়কডাঙা সর্বজনীন ক্লাব: দক্ষিণ কলকাতা অন্যতম প্রাচীন পুজো। প্রতিমা শ্যামাকালী। পুজোয় থাকে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানও।
রসা ইয়ং মেন’স অ্যাসোসিয়েশন: হাজরা মনোহরপুকুর রোডের ৬৪ বছরের পুজোর মণ্ডপ কোনার্কের সূর্যমন্দিরের আদলে। প্রতিমা এখানে রক্ষাকালী। সাজ শোলার। প্রতি বছরের মতো থাকছে দু’দিনের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।

খিদিরপুর পঞ্চশক্তির পুজো: ৭৫ বছরেও বরাবরের মতোই সাধারণ মণ্ডপসজ্জা এবং শ্যামাকালীর পুজো।

ছবি: শুভাশিস ভট্টাচার্য




অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.