নেল্লোরে চলন্ত ট্রেনে আগুন ফের প্রশ্ন তুলল সুরক্ষা নিয়ে |
|
নিজস্ব প্রতিবেদন: অর্থসঙ্কটের ধাক্কা যে কত ভয়াবহ হতে পারে, সেটা ফের দেখিয়ে দিল অন্ধ্রপ্রদেশের নেল্লোরে রেল দুর্ঘটনা। আজ ভোর রাতে নেল্লোরের কাছে আগুন লেগে পুড়ে গেল দিল্লি-চেন্নাই তামিলনাড়ু এক্সপ্রেসের এস-১১ কামরা। প্রাণ হারালেন অন্তত ৩২ জন। যাঁদের মধ্যে ৬ জন মহিলা, ৩টি শিশু। আহত অন্তত ২৫ জন। কমপক্ষে ১৬ জনের খোঁজ নেই। এবং প্রতিবারের মতো এ বারেও প্রশ্ন উঠল, বিভিন্ন কমিটির এত সুপারিশ সত্ত্বেও রেলের সুরক্ষা ব্যবস্থার এমন বেহাল দশা কেন? |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: ঘুমের মধ্যে পুড়ে মারা গেলেন ওঁরা। তামিলনাড়ু এক্সপ্রেসের এস-১১ কামরার অন্তত ৩২ জন যাত্রী। কিন্তু কী ভাবে ঘটল তামিলনাড়ু এক্সপ্রেসের এই অগ্নিকাণ্ড? শুধুই কি সুরক্ষায় গলদ? নাকি এর পিছনে রয়েছে কোনও অন্তর্ঘাতের ঘটনা?
রেল সূত্রের খবর, এ দিন খুব ভোরে যখন ট্রেনে আগুন লাগে, তখন স্বাভাবিক ভাবেই প্রায় সব যাত্রী ঘুমিয়েছিলেন। ফলে ট্রেনে আগুন ধরেছে, এটা বুঝে ওঠার আগেই যাত্রীরা আটকে পড়েন জতুগৃহে। |
অন্তর্ঘাতের সম্ভাবনাও
উড়িয়ে দিচ্ছেন না মুকুল |
|
ভোগান্তির ১৫ ঘণ্টা,
বিদ্যুৎহীন উত্তর ভারত |
নিজস্ব সংবাদদাতা, নয়াদিল্লি: রাজধানী দিল্লি-সহ ভারতের ন’টি রাজ্যের প্রায় ৪০ কোটি মানুষ অন্ধকারে। লক্ষাধিক যাত্রী নিয়ে তিনশো ট্রেন মাঝপথে দাঁড়িয়ে। হাসপাতাল থেকে শুরু করে বিভিন্ন জরুরি পরিষেবা থমকে। রাষ্ট্রপতি ভবন, প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন থেকে শুরু করে গোটা ভিভিআইপি এলাকা বিদ্যুৎহীন। রবিবার মাঝরাত থেকে এই বিরল বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের সাক্ষী থাকল উত্তর ভারত। পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে প্রায় ১৫ ঘণ্টা লেগে যায়। |
|
|
|
সরকার-আন্দোলনকারী
বৈঠকে মীমাংসাসূত্র অধরা |
ইতিহাস শিক্ষা দিয়ে
যাত্রা শুরু নালন্দার |
|
টুকরো খবর |
|
|