পঞ্চায়েত-পরীক্ষায় মমতার বাজি সুব্রত |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: চল্লিশ বছর আগেও তিনিই ছিলেন। চল্লিশ বছর পরেও সেই তিনিই। ১৯৭৩ সালে পুরসভা ভেঙে দিয়ে প্রশাসক বসিয়েছিলেন মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়। এই ২০১২ সালে তিনটি জেলা পরিষদ ‘ভেঙে’ দেওয়ার সময়েও সামনে সেই সুব্রত মুখোপাধ্যায়।
সাতের দশকে তাঁর মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন সিদ্ধার্থশঙ্কর রায়। এখন তাঁর মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
পঞ্চায়েতমন্ত্রী সুব্রতবাবু এই সমাপতনের কথা বিলক্ষণ জানেন। তিনি বলছেন, “কোনও জেলা পরিষদ তো ভাঙা হয়নি! অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে বলে আর্থিক ক্ষমতা নিয়ে নেওয়া হয়েছে শুধু।” |
|
এ বার চাষিদের ঋণ শোধ দিতে উৎসাহ মমতার |
নিজস্ব সংবাদদাতা, বর্ধমান: এর আগে তিনি বলেছিলেন, সমবায়ের ঋণ শোধ না করলেও চাষিদের জমি-বাড়ি নিলাম হবে না। এর ফলে আশঙ্কা তৈরি হয়েছিল, তা হলে আর হয়তো বকেয়া ঋণ শোধই করবে না বেশির ভাগ চাষি। সেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ই এ দিন ঋণ শোধের জন্য বাড়তি সময় এবং এক বার ঋণ শোধ করলে পরের বার কম সুদে ঋণ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন। |
|
|
‘মুক্ত চিন্তা’র সংবাদপত্র
তালিকা নিয়ে বিতর্ক |
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: রাজ্যের সরকারি গ্রন্থাগারগুলিতে কোন কোন সংবাদপত্র রাখতে হবে, তার তালিকা সম্বলিত একটি সরকারি বিজ্ঞপ্তিকে ঘিরে প্রশ্ন এবং সমালোচনার মুখে পড়েছে সরকার। বিশিষ্ট জন থেকে সাধারণ মানুষ অনেকেরই বক্তব্য, এই নির্দেশনামা অগণতান্ত্রিক এবং ব্যক্তি স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ। এর মধ্য দিয়ে মানুষ কী পড়বেন, কী পড়বেন না, সেটাই ঠিক করে দিতে সচেষ্ট হয়েছে রাজ্য সরকার। |
|
|
বেড়েছে রফতানি, আলুর
দাম মেলায় খুশি চাষিরা |
|
অটোর ‘যথেচ্ছাচার’
রোধে উদ্যোগী মন্ত্রী |
ভিডিও-য় জবানবন্দি
রাজ্যের সব থানাতেই |
|
টুকরো খবর |
জীবন-দর্শন |
|
|