১৫ হাজার গ্রামে সাতাশ মাসেই বিদ্যুতের আশ্বাস
রাজ্যের অসংখ্য গ্রাম বিদ্যুতের আলো থেকে এখনও বঞ্চিত। বুধবার বিধানসভায় বিরোধীরা এই নিয়ে প্রশ্ন তোলায় বিদ্যুৎমন্ত্রী মণীশ গুপ্ত আশ্বাস দেন, আগামী দু’বছর তিন মাসের মধ্যেই সারা পশ্চিমবঙ্গে ১৫ হাজারেরও বেশি মৌজায় বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা হচ্ছে। সেই সঙ্গেই গ্রামীণ বিদ্যুদয়ন প্রকল্পের কাজ সে-ভাবে না-হওয়ায় পূর্বতন বামফ্রন্ট সরকারের উপরে দোষ চাপিয়ে দেন তিনি।
২০০৬ সালে রাজীব গাঁধী গ্রামীণ বিদ্যুৎ যোজনায় এ রাজ্যের ২৮ হাজার ৭৮৬টি মৌজায় বিদ্যুদয়নের অনুমোদন পাওয়া গিয়েছিল। তার মধ্যে এ-পর্যন্ত মাত্র ১৩ হাজার ৫০৮টি মৌজায় বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হয়েছে। বাম বিধায়ক ঈদ মহম্মদ বুধবার বিধানসভায় প্রশ্ন তোলেন, বাকি মৌজাগুলি কবে বিদ্যুৎ পাবে? জবাবে বিদ্যুৎমন্ত্রী জানান, আগামী ২৭ মাসের মধ্যেই ওই প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত বাকি মৌজাগুলিতে বিদ্যুৎ সরবরাহের ব্যবস্থা করা যাবে। তাঁর অভিযোগ, আগেকার বামফ্রন্ট সরকার ওই প্রকল্পে বিদ্যুদয়নের কাজ ঠিক ভাবে করতে পারেনি। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পরে গ্রামীণ বিদ্যুদয়ন প্রকল্পে কাজের গতি বেড়েছে বলে দাবি করেন মণীশবাবু।
বিড়ি শ্রমিকদের মজুরি: সিটুর উদ্যোগে মালিকদের সঙ্গে বিড়ি শ্রমিকদের দ্বিপাক্ষিক চুক্তির ফলেই ওই শ্রমিকেরা রাজ্য সরকার নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন বলে অভিযোগ করেন শ্রমমন্ত্রী পূর্ণেন্দু বসু। এ দিন বিধানসভায় তিনি জানান, এক হাজার বিড়ি তৈরির জন্য ন্যূনতম ১৫১ টাকা এবং সর্বাধিক ১৭৫ টাকা মজুরি ধার্য করেছে সরকার। কিন্তু ধুলিয়ানে মালিক ও শ্রমিকদের মধ্যে চুক্তির ফলে বিড়ি শ্রমিকেরা এখন এক হাজার বিড়ি তৈরির জন্য সর্বাধিক মাত্র ৭৫ টাকা মজুরি পাচ্ছেন। শ্রমমন্ত্রী বলেন, মালিক ও বিড়ি শ্রমিকদের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক চুক্তি বন্ধ না-করা পর্যন্ত ওই শ্রমিকেরা ন্যূনতম মজুরি থেকে বঞ্চিত হবেন।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.