সাংবাদিক সম্মেলনে মুখ্যমন্ত্রী |
বনধ-অবরোধের রাজনীতি বর্জন করার উদ্যোগে মহাকরণে সাংবাদিক বৈঠক করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ‘কর্মনাশা’ বনধরাজনীতি রুখতে তিনি ও তার দল যে কতটা ‘আন্তরিক’ তা বার বার বুঝিয়ে দেন তিনি। রাজ্যে সকল স্তরে সরকারি কর্মচারিদের উপস্থিতি নিয়ে গর্বিত মুখ্যমন্ত্রী বলেন সকল সরকারি পরিষেবা তথা রেল, ট্রাম-সহ সরকারি বাসে বনধের কোনও প্রভাব পরেনি। শুধু তাই নয় রাজ্য জুড়ে বনধ সমর্থনে সাড়া মেলেনি জনসাধারণের মধ্যে। সরকারি ও প্রশাসনিক সহায়তায় বনধ ব্যর্থ, দাবি মুখ্যমন্ত্রীর। ভাঙচুর ও গণ্ডোগোলের মতো বিক্ষিপ্ত ঘটনায় অভিযুক্তদের ক্ষেত্রে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। রাজ্যে বাড়তে থাকা ধর্ষণের ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে মুখ্যমন্ত্রীর জবাব ‘সব সাজানো’। বনধ বাংলার ভবিষ্যত্ নয়, বনধ করে রাজনীতির অস্তিত্ব প্রমান করা যায় না বলে মনে করেন তিনি। |
যাদবপুরে আক্রান্ত সাংবাদিক |
আজ সকাল ৯-৪০ নাগাদ সিপিএমের যাদবপুর জোনাল অফিস ভাঙচুর করতে আসে এক দল দুষ্কৃতি,অভিযোগ তৃণমূলের দিকে। এই ঘটনায় খবর সংগ্রহ করতে গিয়ে আক্রান্ত হন সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধি। গোটা ঘটনায় প্রশ্ন উঠেছে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে, ঘটনাস্থলে পর্যাপ্ত পুলিশকর্মী থাকলেও আক্রান্ত সাংবাদিকের সাহায্যে তারা এগিয়ে আসেনি বলে জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা। পুলিশের সামনেই তাঁকে বেধড়ক মারধোর করা হয়, এমনকী তাঁকে হুমকিও দেওয়া হয়। এই ঘটনায় তিন জনকে গ্রেফতার করা হয়। যদিও তাদের বিরুদ্ধে এখনও পর্যন্ত কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। |