সংস্কৃতি যেখানে যেমন

নাটক প্রতিযোগিতা
পুরুলিয়ার বোরো থানার শুশুনিয়া একলব্য হাইস্কুলের মাঠে ৪-৫ ফেব্রুয়ারি আদিবাসী ভাষায় রচিত রাজ্যস্তরের একাঙ্ক নাটক প্রতিযোগিতা হয়ে গেল। প্রতিযোগিতায় প্রথম হয়েছে বীরভূমের পারুলডাঙ্গা গ্রামের বাকজুলু গায়ান গাঁওতা। নাটকের নাম ‘চেদ চিকৌইয়েনা’। দ্বিতীয় স্থান লাভ করেছে পশ্চিম মেদিনীপুরের বাদলপুর গ্রামের আদিম লাহান্তি গায়ান গাঁওতা। তাঁদের অভিনীত নাটকটি হল ‘রাহলা দানাং রিনিজ বেড়া’। তৃতীয় স্থান পেয়েছে পুরুলিয়ার পড়াশিয়া সার সাগুন গাঁওতা। দু’দিনে মোট ১৬টি দল প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহন করেছিল। এ ছাড়াও সেরা নাট্যকার হিসাবে দার্জিলিং জেলার চম্পাসারি গ্রামের ত্রিনাথ মুর্মু, সেরা পরিচালক হিসাবে পুরুলিয়ার পড়াশিয়া গ্রামের রবীন্দ্রনাথ হেমব্রম, শ্রেষ্ঠ অভিনেতা ও শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী হিসাবে পশ্চিম মেদিনীপুরের সিংপুর গ্রামের মতিলাল টুডু ও গৌরীবালা টুডু নির্বাচিত হয়েছেন। অনগ্রসর শ্রেনী কল্যান বিভাগের আর্থিক বরাদ্দে প্রতিযোগিতাটি হয়েছে।

মেলা মঞ্চে অনুষ্ঠান
সাংস্কৃতিক নানা অনুষ্ঠান হয়ে গেল খাতড়ার তিলাবনী গ্রামে। বাউল গান, লোকগীতি, রণপা, আদিবাসী নৃত্য, ঝুমুর গান, ছৌ-নৃত্য-সহ নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হল। নানা প্রতিযোগিতার আয়োজনও ছিল। মাঘী পূর্ণিমা মেলা উপলক্ষে এই অনুষ্ঠানগুলির আয়োজন হয়েছিল। সোমবার থেকে বুধবার পর্যন্ত মেলা চলে। খাতড়ার আমডিহা দামোদরপুর তিলাবনী শ্রী শ্রী কৃপাসিন্ধু আশ্রম কর্তৃপক্ষ এই মেলার আয়োজন করেছিল।

স্কুলে অনুষ্ঠান
৩-৫ ফেব্রুয়ারী বোরো থানার বারি হাইস্কুলে সুবর্ন জয়ন্তী উৎসব পালিত হল। উৎসবের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন পুরুলিয়া রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যাপীঠের অধ্যক্ষ স্বামী আত্মপ্রভানন্দ। বারি হাইস্কুলের সম্পাদক নিয়তি মাহাতো জানান, সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা, বিজ্ঞান, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা বিষয়ক আলোচনা এবং প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। তিন দিনে বিভিন্ন সময়ে হাজির ছিলেন রাজ্যের স্বনির্ভর গোষ্ঠী ও স্বনিযুক্তি মন্ত্রী শান্তিরাম মাহাতো, পশ্চিমাঞ্চল উন্নয়ন মন্ত্রী সুকুমার হাঁসদা-সহ বিভিন্ন দফতরের জেলা আধিকারিকেরা।

নবকুঞ্জ মেলা
নবকুঞ্জ মেলা উপলক্ষে দশ দিন ধরে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান শুরু হয়েছে নিতুড়িয়ার হরিডি গ্রামে। মঙ্গলবার থেকে ওই অনুষ্ঠান শুরু হয়েছে। চলবে ১৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। .উদ্বোধন অনুষ্ঠানে ছিলেন রঘুনাথপুরের বিধায়ক পূর্ণচন্দ্র বাউরি। উদ্যোক্তাদের তরফে সঞ্জয় ভান্ডারি জানান, বুধবার সকালে হয়েছে কলস যাত্রা। শতাধিক মহিলা গড়পঞ্চকোট পাহাড়ের ধারা থেকে কলসে জল নিয়ে মেলা প্রাঙ্গণে আসেন। নবকুঞ্জ মেলায় প্রতিদিন রাতে হচ্ছে কীর্তন, পালাগান, বাউল, ভজন ও ভক্তিমূলক গান। অংশ নিয়েছিলেন স্থানীয় ও কোলকাতা, আসানসোলের শিল্পীরা।

প্রতিযোগিতা
ঝালদা সংস্কৃতি মঞ্চের উদ্যোগে ঝালদা হাইস্কুলে স্বামী বিবেকানন্দের জন্ম সার্ধশতবর্ষ উপলক্ষে সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা হয়েছে।.এলাকার বিভিন্ন স্কুলগুলির ছাত্র-ছাত্রীরা যোগ দিয়েছিল। ওই প্রতিযোগিতায় শিশুদের জন্য ছিল বসে আঁকো প্রতিযোগিতা। এ ছাড়া হয়েছে আবৃত্তি ও গানের প্রতিযোগিতা। সন্ধ্যায় নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়।

বসে আঁকো
বাঁকুড়ার কালীতলা ইউথ অ্যাসোসিয়শনের উদ্যোগে সম্প্রতি ছোটদের বসে আঁকো ও ক্যুইজ প্রতিযোগিতা হল। প্রতিযোগিতায় প্রায় ১০০ জন যোগ দিয়েছিল। প্রথম তিন স্থানাধিকারীকে পুরস্কৃত করা হয়।

সেরা বোলপুর
আদিবাসী ভাষায় রচিত রাজ্যস্তরের একাঙ্ক নাটক প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান পেল বোলপুরের ‘বাকজুলু গায়েন গাঁওতা’ নাট্যগোষ্ঠী প্রযোজিত নাটক ‘চেৎ চেকায়েনা’ (‘কী ঘটেছে?’)। ৪-৫ ফেব্রুয়ারি পুরুলিয়ার বোরো থানা এলাকায় এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছিল। উদ্যোক্তা রাজ্যের অনগ্রসর কল্যাণ দফতর। অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন রাজ্যের স্বনির্ভর গোষ্ঠী ও স্বনিযুক্তি মন্ত্রী শান্তিরাম মাহাতো। রাজ্যের মোট ১৫টি জেলা এই প্রতিযোগিতায় যোগ দিয়েছিল। ‘চেৎ চেকায়েনা’ নাটকের রচয়িতা পেশায় শিক্ষক শিবু সরেন। তিনি এই নাটকের পরিচালনার কাজও করেছেন। ২০০৮ সালে এই নাট্যগোষ্ঠীর নাটক ‘মিদুন’ রাজ্য সেরা হওয়ার পাশাপাশি শিবুবাবু সেরা পরিচালক ও সেরা নাট্যকারের সম্মান পেয়েছিলেন।

উৎসব
ঠাকুর অনুকূলচন্দ্রের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বাঁকুড়ার চয়নপুর সৎসঙ্গ কেন্দ্রে রবিবার অনুষ্ঠান হল। সঙ্গীতাঞ্জলী পরিচালনা করেন শিল্পী সঙ্গীতা মণ্ডল। নাচ, গান মঞ্চস্থ হয়। বহু দূর থেকেও ভক্তেরা যোগ দিয়েছিলেন।

‘রাঢ় ভাবনা’
বোলপুরের বাসিন্দা ইলামবাজার হাইস্কুলের প্রবীণ ইতিহাস শিক্ষক সৌরেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়ের পরিচালনায় ইলামবাজার আঞ্চলিক ইতিহাস চর্চাকেন্দ্র নামে একটি সংস্থার জন্ম হয়েছে গত ২০০৪ সালে। ওই সংস্থা এলাকার ইতিহাস, পুরাতত্ত্ব ও পরিবেশের উপর গবেষণামূলক ‘রাঢ় ভাবনা’ নামে একটি ষাণ্মাসিক পত্রিকা প্রকাশ করে আসছে গত ৮ বছর ধরে। ষষ্ঠ সংখ্যাটি প্রকাশিত হয়েছে গত নভেম্বরে। ওই সংখ্যায় বীরভূমের নীল, রেশম ও লাক্ষা চাষের যাবতীয় খুঁটিনাটি ইতিহাস ও তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। ছাপা হয়েছে গুণুটিয়া কুঠির আড়ং ঘর-সহ আরও দু’টি ধ্বংসাবশেষের ছবি। এ বারের সংখ্যায় ১৩ জনের প্রবন্ধ ছাপা হয়েছে। তেমনি চতুর্থ সংখ্যায় প্রকাশিত হয়েছে স্বাধীনতা সংগ্রাম সংক্রান্ত বীরভূমের নানা তথ্য। সম্পাদক সৌরেন্দ্রনাথবাবু জানিয়েছেন, এই পত্রিকাতে গল্প-কবিতা ছাপা হয় না। বিশেষ সংখ্যা ছাড়াও অন্যান্য সাধারণ সংখ্যায় শিক্ষা, স্বাস্থ্য, পরিবেশ, দেবদেবী, মসজিদ সংক্রান্ত লেখা প্রকাশিত হয়েছে। আগামী সংখ্যাগুলিতেও সমাজসংস্কারমূলক লেখা ছাপা হবে।

পত্রিকার বর্ষপূর্তি
পুরুলিয়া থেকে প্রকাশিত একটি দৈনিক সংবাদপত্রের ৩য় বর্ষ পূর্তির অনুষ্ঠান হল। মানবাজারে অমরশঙ্কর দত্ত স্মৃতি ভবনে বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠানটি হয়। পত্রিকার সম্পাদক বিবেকানন্দ ত্রিপাঠি জানান, আগামী দিনে পুরুলিয়ার খবর আরও বেশী করে প্রকাশ করব। অনুষ্ঠানে পুরুলিয়া ও বাঁকুড়া জেলার সাংবাদিক ও সাহিত্য প্রেমীরা উপস্থিত ছিলেন।

সঙ্গীতানুষ্ঠান
স্বামী বিবেকানন্দের জন্ম সার্ধশতবর্ষ উৎসব শুরু হয়েছে বড়জোড়ায়। অনুষ্ঠানের উদ্যোক্তা বড়জোড়া শ্রীরামকৃষ্ণ বিবেকানন্দ ভাবপ্রচার সঙ্ঘ। শুক্রবার থেকে তিন দিনের এই অনুষ্ঠান শুরু হয়েছে সঙ্ঘের মন্দির প্রাঙ্গণে। সঙ্ঘ সূত্রে জানানো হয়েছে, তিন দিনই সঙ্গীতানুষ্ঠান, ধর্মীয় অনুষ্ঠান থাকছে।

নাট্য-উৎসব
আমরা বাউল নাটকের একটি দৃশ্য।
রামপুরহাট ২ ব্লকের প্রত্যন্ত গ্রাম সাহাপুরে বীণাপাণি নাট্যসংস্থার জন্ম ১৯৮৬ সালে। পূর্ণাঙ্গ ও একাঙ্ক নাটক মিলে প্রায় ৩৪টি নাটক মঞ্চস্থ করেছে ওই সংস্থা। ওই সব নাটক মঞ্চস্থ হয়েছে এলাকা ছাড়িয়ে জেলার বিভিন্ন প্রান্তেও। কলকাতার বিখ্যাত জ্ঞানমঞ্চেও ওই সংস্থা নাটক করেছে। তবু গত ২৫ বছর নাট্যচর্চার সঙ্গে যুক্ত থাকলেও নিজেদের প্রযোজনার সংখ্যা কম বলে আক্ষেপ রয়েছে ওই নাট্যসংস্থার। নিজেদের নাটক কম হলেও, বাইরে থেকে অন্যান্য নাট্যসংস্থা নিয়ে এসে গ্রামবাসীদের বিনোদনের আয়োজন করে এই সংস্থা। যেমন গত ৪-৫ ফেব্রুয়ারি তারা ৪র্থ বর্ষ নাট্য উৎসব আয়োজন করেছিল। সেখানে দু’দিনে ৬টি একাঙ্ক নাটক মঞ্চস্থ হয়েছে। তার মধ্যে একটি নাটক ছিল আয়োজক সংস্থার।

উঠতি প্রতিভা
গাছ ভাবে পাখি হব
জল ভাবে উড়ে যাব।
পাখি বলে আকাশেতে
রামধনু এঁকে দেব।

প্রথম শ্রেণিতে পড়ার সময় এই ছড়াটি লিখেছিল তিতাস সেনগুপ্ত। এখন সে বোলপুর উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী। ইতিমধ্যে কলকাতা-সহ রাজ্যের বেশ কিছু শিশু পত্রিকায় তার বহু ছড়া প্রকাশিত হয়েছে। শুধু ছড়া লেখাই নয়, কবিতা আবৃত্তি করে বহু কবির প্রশংসাও সে আদায় করেছে। আবৃত্তিতে তার ‘হাতে খড়ি’ তার বাবা নীহাররঞ্জন সেনগুপ্তের কাছে। বোলপুর ধর্মরাজতলার বাসিন্দা নীহারবাবু বিশিষ্ট আবৃত্তিকার তথা বীরভূম আবৃত্তি আকাদেমির কর্ণধার। নাচ, গান, ছবি আঁকা সবেতেই তিতাসের সমান আগ্রহ। ২০০৮ সালের ২৭ জানুয়ারি পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমিতে সাহিত্যিক সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় এবং চেক রিপাবলিকের চার্লস্ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপিকা ব্লাংকা কনট্কোডা তিতাসের ৬টি আবৃত্তি নিয়ে একটি ওয়েবসাইটের উদ্বোধন করেন। অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে সঞ্চালনার কাজও করছে তিতাস। ২০১১ সালে ২৮ ডিসেম্বর চতুর্থ রাজ্য শিশু-কিশোর উৎসবে কলকাতার রবীন্দ্রসদন মঞ্চে একটানা তিন ঘণ্টা অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করে সকলের বাহবা কুড়িয়েছে। গত ৭ ফেব্রুয়ারি শ্রীনিকেতনে বড়দের এক কবি সম্মেলনেও সঞ্চালনা করে সে। ইতিমধ্যে সে ১৩৭টি মঞ্চে অনুষ্ঠান করেছে।

গ্রামীণ মেলা
শান্তিনিকেতনের পৌষ মেলা, পৌষের মকর সংক্রান্তিতে জয়দেব-কেঁন্দুলির মেলা এবং চৈত্র মাসের প্রথম সপ্তাহে পাথরচাপুরির দাতা বাবার মেলার কথা দেশ-বিদেশের বহু মানুষই জানেন। এ ছাড়াও বীরভূমে নানা পার্বণে সারা বছর ধরে প্রায় সাড়ে তিনশোটি মেলা বসে। যেমন গত ১৯ বছর ধরে নলহাটির ভবানন্দপুর গ্রামে চন্দ্রময় পাহাড়কে ঘিরে মাঘ মাসের প্রথম পূর্ণিমা থেকে ৩ দিনের মেলা। সেই মেলা শেষ হল বৃহস্পতিবার। উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, এ বার মেলায় প্রচুর মানুষের ভিড় হয়েছিল। মেলায় অন্যান্য জিনিসের সঙ্গে সঙ্গে টানা ৭২ ঘণ্টা লোকসঙ্গীতও অনুষ্ঠিত হয়েছে।

কীর্তন উৎসব
বৈষ্ণব সাহিত্যে কীর্তনের ধারা রয়েছে শ্রী নিত্যানন্দ মহাপ্রভু ও শ্রীচৈতন্যদেবের জীবন কথায়। তাতে মূলত রাধা-কৃষ্ণের নানা লীলাকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। আর সেই সব জীবনকথা ও লীলাকে কীর্তনের মাধ্যমে দেশ-বিদেশে ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা শুরু হয়েছে বহুকাল থেকে। বর্তমানে বিভিন্ন জায়গায় অনুষ্ঠিত হচ্ছে কীর্তন উৎসব। অনেকেই কীর্তনকে জীবিকা হিসেবেও বেছে নিয়েছেন। রামী-চণ্ডীদাস খ্যাত নানুরের বিশালাক্ষ্মী মন্দির চত্বরে ৬ ফেব্রুয়ারি সকাল ৭টা থেকে বুধবার বিকেল পর্যন্ত টানা কীর্তন উৎসব পালিত হল। ‘হরি গুণানু কীর্তন মহামহোৎসব’ সংস্থা এর আয়োজন করেছিল। মোট ১৩ জন কীর্তন শিল্পী দলবল নিয়ে ওই উৎসবে যোগদান করেন। এলাকার ৬৫টি গ্রাম থেকে মুষ্টিভিক্ষা করে ৩ দিন দু’বেলা পঙ্ক্তিভোজ হয়।

সংক্ষেপে
• বিষ্ণুপুরের দিশারি নৃত্য কলামন্দিরের বার্ষিক অনুষ্ঠান হয়েছে গত শনিবার। যদুভট্ট মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন বিষ্ণুপুরের উপ-পুরপ্রধান বুদ্ধদেব মুখোপাধ্যায়-সহ বিশিষ্টজনেরা। অনুষ্ঠানে সংস্থার ছাত্রছাত্রীরা যোগ দিয়েছিলেন।

• বাঁকাদহ উচ্চ বিদ্যালয়ের সুবর্ণজয়ন্তী উৎসব উপলক্ষে তিন দিন ধরে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়েছে। শ্রীকান্ত আচার্য, ইন্দ্রনীল সেনের সঙ্গীতানুষ্ঠানের পাশাপাশি ছিল ব্যান্ডের গান, বিষ্ণুপুর ঘরানার ধ্রুপদ ও শিক্ষক-শিক্ষিকাদের শ্রুতি নাটক, আবৃত্তি। সম্প্রতি হওয়া এই অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেছিলেন আবাসন মন্ত্রী শ্যাম মুখোপাধ্যায়।

• সম্প্রতি হিজলডিহা বিবেকানন্দ সেবা সমিতির ২৮তম বার্ষিক উৎসব হয়েছে। বিশেষ পূজা ও ভক্ত সম্মেলনের পাশাপাশি ছিল ভক্তিমূলক অনুষ্ঠান, রামায়ণ গান ও ভক্তিমূলক চলচ্চিত্র প্রদর্শনী।

• বিষ্ণুপুর লালগড় প্রকৃতি পর্যবেক্ষণকেন্দ্রে সম্প্রতি স্কুলছুটদের নিয়ে অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল সর্বশিক্ষা মিশনের বিষ্ণুপুর সেতু পাঠক্রম চক্র। পাশাপাশি তারা চড়ুইভাতির আয়োজন করেছিল।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.