পালিত ১৪তম প্রতিষ্ঠা দিবস |
নতুন বছরের প্রথম দিন দলের প্রতিষ্ঠা দিবসকে কেন্দ্র করে উৎসবে মাতলেন তৃণমূল সদস্যরা। রবিবার শিলিগুড়িতে মোটরবাইক, সিটি অটো নিয়ে র্যালি বের করেন তৃণমূল কর্মীরা। মাইকে বাসিন্দাদের শুভেচ্ছা জানান তাঁরা। শিলিগুড়িতে দলের জেলা কার্যালয় সহ নানা ওয়ার্ড, এনজেপি, মাটিগাড়া, বাগডোগরা, নকশালবাড়িতেও দলের প্রতিষ্ঠা পালন করেন তৃণমূল কর্মীরা। সকালে জেলা কার্যালয়ে পতাকা উত্তোলন করেন দলের দার্জিলিং জেলা সভাপতি তথা উত্তরবঙ্গ উন্নয়য়ন মন্ত্রী গৌতম দেব। এর পর তিনি পুরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ড, ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডে গিয়েও অনুষ্ঠানে যোগ দেন। ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডে ২০০ জলকে কম্বল বিতরণ করা হয়। সেখানে মন্ত্রী ছাড়াও দলের নেতা সমীরণ সূত্রধর, তরুণ দাস উপস্থিত ছিলেন। এনজেপিতে রক্তদান শিবির অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে কাউন্সিলর জয়দীপ নন্দী উপস্থিত ছিলেন। বিকালে উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী ডাবগ্রাম-ফুলবাড়িতে দলের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেন। অন্য দিকে, ফুলবাড়ি-২ তৃণমূলের তরফে দলের ১৪ তম প্রতিষ্ঠা দিবস পালিত হল বাইপাস মোড়ে। ছিলেন ফুলবাড়ি-ডাবগ্রামের তৃণমূল বিধায়ক গৌতম দেব, রাজগঞ্জের বিধায়ক খগেশ্বর রায়, শিলিগুড়ির ডেপুটি মেয়র রঞ্জনশীল শর্মা প্রমুখ।
|
ধর্মঘটের পক্ষে প্রচার চাষিদের |
রাজ্যব্যাপী কৃষকদের ধর্মঘটকে সফল করতে কৃষক সভার তরফে প্রচার শুরু হয়েছে শিলিগুড়ি মহকুমার ফাঁসিদেওয়ায়। ইতিমধ্যে বেশ কিছু এলাকায় হাটসভা ও মিছিলও করা হয়েছে। রবিবার চটহাটে একটি হাট সভা করা হয়েছে। আজ, সোমবার লিউসিপাখুরি হাটেও সভা করা হবে বলে সংগঠনের তরফে জানানো হয়েছে। ফাঁসিদেওয়া ব্লক কৃষক সংগঠনের সম্পাদক সুশীল দেবনাথ বলেন, “৪ জানুয়ারি রাজ্যব্যাপী ওই ধর্মঘট হচ্ছে। ফসলের লাভজনক দাম, সার থেকে ভরতুকি তুলে নেওয়ার প্রতিবাদ, বোরো চাষ শুরুর আগেই ক্যানেলগুলিতে জল ছাড়ার ব্যবস্থা, ১০০ দিন প্রকল্পের কাজের দাবি, মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদ ইত্যাদি দাবিতে রাজ্যব্যাপী ওই ধর্মঘট। ওই দিন কৃষক ও খেত মজুররাও কাজ করবেন না।”
|
বর্ষবরণের অনুষ্ঠানে গণ্ডগোলের ঘটনায় উত্তেজনা ছড়ায় একটি বিনোদন পার্কে। শনিবার রাত ১২টা নাগাদ ঘটনাটি ঘটে শিলিগুড়ির দার্জিলিং মোড়ের কাছে একটি বিনোদন পার্কে। সেখানে একটি সংস্থার বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে অতিরিক্ত টিকিট বিক্রির অভিযোগ ওঠে। অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়া বাসিন্দাদের একাংশের অভিযোগ, টিকিট কিনে নিয়ে ওই অনুষ্ঠানে যোগদান করেন তাঁরা। কিন্তু প্রতিশ্রুতি মতো খাওয়ার ব্যবস্থা ছিল না সেখানে। বিষয়টি নিয়ে তাঁরা প্রতিবাদ করেন। সে সময় আয়োজকদের একাংশ কয়েকজনকে মারধর করেন বলে অভিযোগ। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। |