পৃথিবী থেকে কোটি কোটি আলোকবর্ষ দূরে, অন্য কোনও গ্রহে, অন্য কোনও তারার পরিবারে বিজ্ঞানীরা যখন হন্যে হয়ে খুঁজছেন প্রাণের অস্তিত্ব, তখনই একটা জোরদার খবর দিল ‘হাবল’ স্পেস টেলিস্কোপ। গ্রহের নাম প্লুটো। বিজ্ঞানীদের সন্ধানী চোখ তাই এখন সর্বক্ষণ নজর রাখছে এই বামন গ্রহের গতিবিধির উপর।
খবরটা কী? বিশ্বের প্রায় সব জীবের দেহই হাইড্রোকার্বন জৈব যৌগ (হাইড্রোজেন ও কার্বন দিয়ে তৈরি) দিয়ে তৈরি। কলোরাডোর সাউথওয়েস্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউটের বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, সেই এককেরই খোঁজ মিলেছে প্লুটোয়। তারই ইঙ্গিত দিয়েছে ‘হাবল’। টেলিস্কোপের স্পেকট্রোস্কোপে ধরা পড়েছে এক বিশেষ ধরনের পদার্থ। বিজ্ঞানীদের দাবি, সূর্যের অতি বেগুনি রশ্মি শোষণ করার ক্ষমতা রাখে পদার্থটি। তা ছাড়া, প্লুটোর পাথুড়ে জমির উপর বরফের আস্তরণ বিজ্ঞানীদের ধারণা জোরদার করছে। তাঁদের সন্দেহ, প্লুটোয় যে বিশেষ শোষক পদার্থটির সন্ধান পাওয়া গিয়েছে, তা সম্ভবত প্লুটোর মাটিতে থাকা হাইড্রোকার্বন যেমন মিথেন, কার্বন মনোক্সাইড, নাইট্রোজেনের সঙ্গে সূর্যের আলোয় তৈরি হয়ে জমে গিয়েছে। এখন অপেক্ষা ২০১৫-এর। নাসার ‘নিউ হরাইজন স্পেসক্র্যাফ্ট’ পৌঁছবে প্লুটোয়। সে দিকেই তাকিয়ে স্টার্নেরা।
|
বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধা, বর্ষীয়ান নেতা ও ছ’বারের সাংসদ আব্দুর রাজ্জাক আজ মারা গেলেন। লন্ডনের কিংস কলেজ হাসপাতালে তিন দিন ধরে জীবনদায়ী ব্যবস্থায় রাখা হয়েছিল তাঁকে।
ভারতবন্ধু হিসাবে বিশেষ পরিচিত রাজ্জাক। ১৯৯৬ এর গঙ্গাজল বন্টন চুক্তির স্বাক্ষরে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিলেন তিনি। প্রথমে ছাত্রলিগ, পরে আওয়ামি লিগের সাধারণ সম্পাদক এবং শেখ হাসিনার বর্তমান মন্ত্রিসভায় জলসম্পদ মন্ত্রকের সংসদীয় কমিটির সভাপতি ছিলেন আব্দুর রাজ্জাক।
|
ইন্দোনেশিয়ায় ২০০৪-এর সুনামির ধাক্কায় ভেসে গিয়েছিল মেয়েটি। তখন তার বয়স আট বছর। দীর্ঘ সাত বছর পরে মেরি ইউরান্ডা খুঁজে পেল তার বাবা-মাকে। সুনামির পরে মেরিকে উদ্ধার করে এক মহিলা। কিন্তু অভিভাবকদের কাছে ফেরানোর বদলে তাকে জোর করে রাস্তায় ভিক্ষা করতে নামায় ওই মহিলা। এক দিন ভিক্ষে করতে অস্বীকার করলে তাকে বের করে দেওয়া হয়। তখনই সে ঠিক করে মা-বাবাকে সে খুঁজে বের করবেই। শুধু ঠাকুর্দার নামটা মনে ছিল। তার দুর্দশার কথা শুনে এক দোকানের কর্মচারীরা এগিয়ে আসেন। তাঁদেরই সাহায্যে এল পুনর্মিলন। |