রায়পুর বাজার এলাকায় পুড়ল তৃণমূলের পার্টি অফিস। বর্ধমান থানার অন্তর্গত ওই এলাকায় সোমবার সকালে মাটির দেওয়াল ও খড়ের চালের পার্টি অফিসটি পুড়ে যাওয়ার ঘটনা নজরে পড়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের। স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বের অভিযোগ, এই ঘটনার পিছনে সিপিএমের হাত রয়েছে। স্থানীয় তৃণমূল নেতা তুহিন কোনার ও নিতাই মল্ল বলেন, “সিপিএম আশ্রিত দুষ্কৃতীরাই এমন ঘটনা ঘটিয়েছে।” স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বেশ কিছু দিন পরে শনিবার এলাকায় দলীয় পতাকা টাঙাচ্ছিলেন সিপিএম কর্মীরা। তৃণমূলের কিছু লোকজন তাতে বাধা দেন। সে নিয়ে বচসাও হয়। তৃণমূলের পার্টি অফিস পোড়ার তাঁদের কেউ জড়িত নন দাবি করে সিপিএমের জেলা কমিটির সদস্য প্রদীপ তা-র পাল্টা অভিযোগ, “ওই এলাকায় আমাদের রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন করতে বাধা দিচ্ছে তৃণমূল। উল্টে আবার মিথ্যা অপবাদ দেওয়া হচ্ছে।”
|
শিশু দিবস পালিত হল কালনা মহকুমা হাসপাতালে। সোমবার শিশু দিবস উপলক্ষে হাসপাতালে চলে সাফাই অভিযানও। সহযোগিতায় হাত বাড়িয়ে দেয় কালনা কলেজের এনএসএস বিভাগ। হাসপাতালের শিশুবিভাগ পরিষ্কার করে সেখানে রাখা হয় শয্যা। ওয়ার্ডের চারপাশে লাগানো হয় বেলুন। ওই ওয়ার্ডে ২৮ জন শিশু ভর্তি রয়েছেন। অনুষ্ঠান উপলক্ষে তাদের হাতে তুলে দেওয়া হয় চকলেট, বল, রঙিন পেন্সিল-সহ নানা সামগ্রী। হাসপাতালের সুপার অভিরূপ মণ্ডল জানান, কয়েক জন চিকিৎসক এই অনুষ্ঠানের জন্য আর্থিক সাহায্য করেন। এনএসএস-এর পক্ষ থেকে দেবকোমল দাস জানান, ভবিষ্যতে আরও এই ধরনের অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন তাঁরা।
|
রাজ্যপালের দফতর থেকে নসিপুর গ্রামে লাল কাপড় দেখিয়ে রেল দুর্ঘটনা রুখে দেওয়া দুই শিশু সম্বন্ধে সবিস্তার তথ্য জানতে চাওয়া হল। কালনা মহকুমা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, রাজ্যপালের দফতর থেকে ওই দুই শিশু সম্বন্ধে তথ্য জানতে চাওয়া হয়। সম্প্রতি কালনার মহকুমাশাসকের কাছে চিঠি দিয়ে প্রয়োজনীয় তথ্যগুলি জানতে চায় জেলা প্রশাসন। সোমবার কালনার মহকুমাশাসক সুমিতা বাগচি জানান, ওই দুই শিশুর বয়স, ঠিকানা, কী ভাবে ট্রেন রুখেছিল-সহ নানা তথ্য পাঠানো হয়েছে জেলা প্রশাসনকে। |