|
 |
 |
|
‘রোগীকল্যাণের’ বৈঠক বসবে কবে,
প্রতীক্ষায় বিপন্ন হাসপাতাল |
সোমা মুখোপাধ্যায়, কলকাতা: এক-এক জন অপেক্ষা করেছিলেন সাত-আট মাস। এমআরআইয়ের তারিখ পেতে। এবং সেই দীর্ঘ প্রতীক্ষার শেষে নির্ধারিত দিনে বাঙুর ইনস্টিটিউট অফ নিউরোলজি (বিআইএন)-তে এসে তাঁরা শুনলেন, এমআরআই হবে না! কেন হবে না? কারণ, যন্ত্র কাজ করছে না। বেশ কিছু দিন ধরে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটা পরীক্ষার যন্ত্র টানা অকেজো?
কর্তৃপক্ষের ব্যাখ্যা, ঘরের ছাদ ফুটো হয়ে জল পড়ছে কি না, তাই যন্ত্র চালানো যাবে না। কিন্তু এমআরআই করানোর ঘরের ছাদ সময়মতো সারানো হয়নি কেন? |
|
‘ছোটদের’ জন্য নিষিদ্ধ, বড়দের
পক্ষেও কি নিরাপদ নিমেসুলাইড |
অনুপ চট্টোপাধ্যায়, কলকাতা: জ্বর নিয়ে গ্রামের হাতুড়ের কাছে গিয়েছিলেন তিনি। মুর্শিদাবাদের কাশিয়াডাঙার আঠারো বছরের তরুণী খুশি উপাধ্যায়। এবং অভিযোগ, হাতুড়ের দেওয়া ‘নিমেসুলাইড’ গ্রুপের একটা ওষুধ খেয়েই তাঁর জ্বর বিলকুল নেমে গিয়েছিল। কিন্তু ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কতটা কী হতে পারে, সে সম্পর্কে ওই হাতুড়ের যে কোনও ধারণাই ছিল না! ফল হয়েছে মারাত্মক।চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, ওষুধটির পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে এমন এক রোগে খুশি আক্রান্ত হন, চিকিৎসা-পরিভাষায় যার নাম ‘স্টিভেন্স জনসন সিনড্রোম।’ |
 |
|
রোগিণীর কপালে এইচআইভি ‘স্টিকার’ |
বিল বাকি, মৃত প্রসূতি |
|
|
|
|
 |
|
|