লিলুয়া এবং বেলুড় স্টেশন দু’টির সঙ্গে জিটি রোডের প্রশস্ত সড়কপথের মাধ্যমে সংযুক্তিকরণ এখনও হল না। সংকীর্ণ যে দু’টি গলিপথ আছে, তা দিয়ে অটো ও রিকশা চললেও যাত্রীদের সুবিধা ও স্বাচ্ছন্দ্য কোনওটাই হয় না। মুম্বই রোডের সঙ্গে স্টেশন রোড হয়ে জিটি রোডকে সংযুক্ত করলে যাত্রীদের সমস্যা তো মিটবেই, যানজট সমস্যাও অনেকটা কাটবে। ২০০৭ সালে সার্ভে করে এ কাজে নকশা তৈরি হয়েছিল। স্টেশন দু’টির সঙ্গে জাতীয় সড়ককে যুক্ত করার সেই চেষ্টা অবশ্য শেষমেশ ফলপ্রসূ হয়নি। রাজ্য সরকার বিষয়টির দিকে নজর দলে ভাল।


যত দিন যাচ্ছে, জনসংখ্যার চাপে শ্রীরামপুর শহরের নাভিশ্বাস ওঠার জোগাড়। স্টেশন চত্বরে সন্ধের পর ভিড়ের ঠেলায় যাতায়াত করতে খুবই সমস্যা হয়। গাড়ি-রিকশা, সাইকেল সব মিলিয়ে হযবরল দশা। সামনেই আবার সিনেমা হল। ওই চত্বর দিয়ে ধাক্কাধাক্কি করে যাতায়াত করতে খুবই সমস্যা হয়। সামনে পুজো। পরিস্থিতি এ সময় আরও ঘোরাল হয় প্রতি বছরই। শহরকে যানজট মুক্ত করে কী ভাবে ঢেলে সাজা যায়, সে ব্যাপারে রাজনৈতিক দল বা প্রশাসন কিছু ভাবছে কি?
তারকেশ্বর ব্লকের সন্তোষপুর পঞ্চায়েতের চাঁদুর কালীতলা থেকে কাঁড়ারিয়া রোড সাহাপুর খেলার মাঠ পর্যন্ত রাস্তাটি ক্রমশ চলার অযোগ্য হয়ে পড়ছে। মোরামের অস্তিত্ব ক্রমেই বিলীয়মান। খানাখন্দে ভরে গিয়েছে পথ। দীর্ঘ আড়াই কিলোমিটার রাস্তার এই দশা। সন্তোষপুর পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে রাস্তাটি সিমেন্ট দিয়ে ঢালাই করার ব্যাপারে কোনও উদ্যোগ নেই। অথচ, পাশের পঞ্চায়েতে কেশবচকে সর্বত্র ঢালাই রাস্তা।
জগৎবল্লভপুর থানার কালীতলা থেকে সুকান্তপল্লি ঘুরে একটি মোরামের রাস্তা জগৎবল্লভপুর গ্রামের ভিতরে গিয়েছে। এক সময়ে ইটপাতা মোরাম ফেলা এই পথ উদ্বাস্তুপল্লির চেহারাই বদলে দিয়েছিল। কিন্তু সে অনেক কাল আগের কথা। এখন পথে না আছে ইট, না আছে মোরাম। সাইকেল চালানোও দুষ্কর। এএফ কামরুদ্দিন আহমদ। বাঁদপুর।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.