টুকরো খবর

নেই সার্ভিস রুল। মিলছে না নিয়মিত বেতন। ওই পরিস্থিতিতে হতাশ জলপাইগুড়ি জেলার ৩৭ জন সরকারি হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক। সমাধান চেয়ে স্বাস্থ্য তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দ্বারস্থ হচ্ছেন তাঁরা। ওয়েস্ট বেঙ্গল ইউনাইটেড গ্রাম পঞ্চায়েত হেলথ ফেডারেশনের সদস্য চিকিৎসকরা পঞ্চায়েত স্তরে স্বাস্থ্য পরিষেবা পৌঁছে দেওয়ার কাজ করছেন। সংগঠনের তরফে তাঁরা আলোচনার জন্য সময় চেয়ে মমতার সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। অভিযোগ, সরকারি হোমিওপ্যাথি চিকিৎসকরা বামফ্রন্ট সরকারের ভুল সিদ্ধান্তের জন্য অস্তিত্ব সংকটে ভুগছেন। দীর্ঘদিন কাজ করার পরেও সার্ভিস রুল তৈরি করা হয়নি।

ফের বিভ্রাট কৃষ্ণনগর জেলা সদর হাসপাতালে। অসীমা পাল নামে এক প্রসূতির বাবা কৃষ্ণ ঘোষ অভিযোগ করেন, “সোমবার আমার মেয়ের অস্ত্রোপচার করা হয়। কর্তব্যরত এক জন নার্স অপারেশন থিয়েটারের বাইরে বসে আমার স্ত্রীকে তখন বলেন যে, মেয়ে মৃত সন্তান প্রসব করেছে।” তিনি বলেন, “কিন্তু তারপরেই আর এক জন নার্স এসে মেয়ের কোলে জীবিত কন্যা সন্তানই দিয়ে যান।” রবিবার রাত বারোটা নাগাদ প্রসব যন্ত্রণা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন ঘূর্ণির গোডাউন পাড়ার বাসিন্দা অসীমাদেবী। তাঁর স্বামী বিশ্বজিৎ পালের একটি মিষ্টির দোকান রয়েছে। হাসপাতালের সুপার কাজল মণ্ডল বলেন, “অভিযোগ পাওয়ার পরেই আমি পুরো বিষয়টির তদন্ত করেছি। অভিযোগ সত্য নয়। হয়তো ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে।”

চিকিৎসকের উপরে হামলার জেরে নিরাপত্তার যুক্তি দেখিয়ে গেরগেন্দা বাগানে লকআউট ঘোষণা করলেন কর্তৃপক্ষ। সোমবার কর্তৃপক্ষ গেটে লকআউটের নোটিস ঝুলিয়ে দেন। বিপাকে হাজারের বেশি শ্রমিক। অস্থায়ী আরও সাতশো। গত শনিবার এক অস্থায়ী শ্রমিক চা বাগানের হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে যান। বাগানের হাসপাতালে কেবল স্থায়ী শ্রমিকদেরই বিনামূল্যে চিকিৎসা দেওয়া হয়। ওই অস্থায়ী শ্রমিকের চিকিৎসার পরে টাকা চাওয়া হলে চা বাগানের উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। ওই শ্রমিকের এক আত্মীয় চিকিৎসকের পেটে ছোরা মারেন বলে অভিযোগ। জখম ওই চিকিৎসকের শিলিগুড়ির একটি নার্সিংহোমে চিকিৎসা চলছে। ঘটনার পর থেকেই চা বাগানে চাপা উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। মালিক পক্ষ চা বাগান ছেড়ে যাওয়ায় বিপাকে শ্রমিকেরা। তাঁদের বক্তব্য, কয়েকজন গোলমাল করলেও সমস্ত শ্রমিককে কেন তাঁর মূল্য দিতে হবে? প্রশাসনই বা চুপ করে বসে রয়েছে কেন? উদ্বিগ্ন শ্রমিকেরা লাগাতার আন্দোলনে নামার হুমকি দিয়েছেন। মাদারিহাটের বিডিও হীরক মণ্ডল বলেন, “বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।”

বাঁকুড়া জেলা পুলিশের উদ্যোগে একটি স্বাস্থ্যশিবির হয়ে গেল বারিকুলের ছেঁদাপাথর গ্রামে। রবিবার ছেঁদাপাথর হাইস্কুল মাঠে এই শিবির থেকে এলাকার ২০০ জন গ্রামবাসীর স্বাস্থ্যপরীক্ষা করে বিনামূল্যে ওষুধ দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন সিআই (খাতড়া) অখিল মালাকার ও বারিকুল থানার ওসি প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়।
Previous Story Swasth First Page



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.