টুকরো খবর


মানুষের সেবাই লক্ষ্য শুচিস্মিতার

নিজস্ব চিত্র।
মানুষের সেবাকেই জীবনের ব্রত হিসেবে বেছে নিতে চান শুচিস্মিতা। চিকিৎসার মধ্য দিয়েই ঘোচাতে চান দুঃস্থ মানুষের দুর্দশা। উচ্চ মাধ্যমিকে দারুণ ফলের পরে এমনটাই জানালেন অশোকনগর বাণীপীঠ গার্লস হাইস্কুলের ছাত্রী শুচিস্মিতা চক্রবর্তী। সংসদ প্রকাশিত রাজ্যের মেধা তালিকায় সর্বোচ্চ গ্রেড প্রাপকদের মধ্যে প্রথম দিকেই রয়েছে তাঁর নাম। অশোকনগরের ৩ নম্বর স্কিম এলাকায় বাড়ি শুচিস্মিতার। বাবা-মা’র একমাত্র সন্তান শুচিস্মিতা উচ্চ মাধ্যমিকে পেয়েছেন ৪৫৭ নম্বর। বাংলায়
৮০, ইংরেজিতে ৯০, পদার্থবিদ্যায় ৯৮, রসায়নে ৯৪ এবং অঙ্কে ৯৫ পেয়েছেন তিনি। বাবা সুনীলবাবু গৃহশিক্ষকতা করেন। মা রত্নশ্রীদেবী সরকারি কর্মচারী। শুচিস্মিতা জানান, দিনে পাঁচ থেকে ছ’ঘন্টা পড়তেন। ছ’জন গৃহশিক্ষকের সাহায্য নিয়েছেন। তবে সারা ক্ষণ বই মুখে করে বসে থাকা নয়, গান-নাচও শিখেছেন ওই তরুণী। অবসরে শুচিস্মিতার সঙ্গী গল্পের বই। এই সাফল্যের পিছনে বাবা-মা’র অবদানের কথা অকপটে স্বীকার করেন তিনি। পাশাপাশি স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকা ও গৃহশিক্ষকদের কথাও বলেন। মেয়ের সাফল্যে উচ্ছ্বসিত মা বলেন, “মাধ্যমিকে ও পেয়েছিল ৯২ শতাংশ নম্বর। এ বার ৯১ শতাংশ। সাফল্যের ধারা বজায় রেখেছে। আমরা খুশি।”


অভাবের সঙ্গে লড়াই করে সফল প্রতিভা
চরম দারিদ্র। তার উপর আয়লায় ঘরবাড়ির সঙ্গে ভেসে গিয়েছিল বইপত্র। কিন্তু তবুও দমে যায়নি মেয়েটি। এর ওর কাছে থেকে বইপত্র ধার করে মাধ্যমিকের জন্য নিজেকে তৈরি করেছিল হিঙ্গলগঞ্জের সামসেরনগর হাইস্কুলের ছাত্রী প্রতিভা মণ্ডল। ৬টি বিষয়ে লেটার নিয়ে সে পেয়েছে ৬৭০। কী হতে চায় প্রশ্ন করলে প্রতিভা জানায়, ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ার নয়, ভাল পড়াশোনা করে সংসারের কষ্ট ঘোচাতে চায়। হিঙ্গলগঞ্জের সুন্দরবন লাগোয়া দক্ষিণ কালীতলা গ্রামে বাড়ির কাছে ছোট্ট মুদির দোকান বাবা সুনীল মণ্ডলের। নুন আনতে পান্তা ফুরানোর সংসারেও তিন মেয়ে ও এক ছেলেকে পড়াশোনা শিখিয়ে বড় করতে চান তিনি। বললেন, “আমাদের স্বামী-স্ত্রী দু’জনের বিদ্যে ক্লাস ফাইভ আর সিক্স পর্যন্ত। তাই চাই ছেলেমেয়েরা পড়াশোনা করে মানুষ হোক।” কথা রেখেছে প্রতিভা। মাধ্যমিকে তার ফল বাবা-মায়ের মুখে হাসি ফুটিয়েছে। এবং সেইসঙ্গে ফেলেছে দুশ্চিন্তায়ও। অভাবের সংসারে কী ভাবে মেয়ের উচ্চ শিক্ষার টাকা জোগাড় হবে তা নিয়ে ভেবে আকুল তাঁরা। প্রতিভার সাফল্যে খুশি তার স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক ঘনশ্যাম মণ্ডল। তাঁর কথায়, “বইপত্র দিয়ে, দেখিয়ে শিক্ষকেরা সব সময়েই তাকে সাহায্য করত। ও মর্যাদা দিয়েছে।”


ঘেরাও প্রাক্তন মন্ত্রীর ব্যক্তিগত সচিব
দেগঙ্গায় কৃষি বিপণন কেন্দ্রে এসে জনতার হাতে ঘেরাও হলেন প্রাক্তন কৃষি বিপণন মন্ত্রী মোর্তাজা হোসেনের ব্যক্তিগত সচিব তথা চিত্ত বসু মার্কেটিং সোসাইটির চেয়ারম্যান আব্দুল রহিম মণ্ডল-সহ পাঁচ জন আধিকারিক। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, দফতরের দুর্নীতি ঢাকার জন্য রবিবার ছুটির দিনে কাজের নামে ফাইল সরানোর চেষ্টা হচ্ছিল। দুপুর সাড়ে ১১টা নাগাদ ক্ষুব্ধ জনতা তাদের ঘেরাও করে বিক্ষোভ শুরু করে। শেষ পর্যন্ত দেগঙ্গা থানা থেকে পুলিশ এসে জনতাকে শান্ত করে বিকেল সাড়ে তিনটে নাগাদ তাদের ঘেরাও মুক্ত করে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, কৃষি বিপণন কেন্দ্রের কাজকর্ম নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরেই নানা দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছিল। এই ঘটনা নিয়ে ইতিমধ্যেই সংস্থার কর্মীদের একাংশ বেশ কয়েকবার পুলিশ ও প্রশাসনের দ্বারস্থ হন। আদালতে মামলাও শুরু হয়। এ দিন বেলা ১১টা নাগাদ আধিকারিকরা দফতরে ঢুকতেই ফাইল সরানোর চেষ্টা করা হচ্ছে বলে রটে যায়। আব্দুল রহিম মণ্ডল, প্রবীর বিশ্বাস, পিয়ালী দত্তগুপ্ত সাহা, প্রবাল বিশ্বাস এবং সুদীপ সাহা বিপণন কেন্দ্রে গেলে প্রায় ঘন্টা চারেক ঘেরাওয়ের মুখে পড়েন। কাগজপত্র লোপাটের অভিযোগ প্রসঙ্গে আব্দুল রহিম মণ্ডল পুলিশকে জানান, “সংশ্লিষ্ট দফতরের বর্তমান মন্ত্রী দ্রুত কিছু বিষয়ের রিপোর্ট চেয়েছেন। সে জন্যই রবিবার তাঁরা অফিসে এসেছিলেন। পুলিশকে মন্ত্রীর দেওয়া রিপোর্টের কাগজও দেখানো হয়। এ বিষয়ে রাজ্য সরকারের কর্মচারী ফেডারেশনের সভাপতি মনোজ চক্রবর্তী বলেন, “এতদিন কৃষি বিপণন কেন্দ্রে চরম দুর্নীতি হয়েছে। এ বিষয়ে একটা চক্র বেশ সক্রিয় ছিল। সেই সব জরুরি ফাইল সরানোর উদ্দেশেই আধিকারিকেরা দফতরে গিয়েছিলেন। আমরা ঘটনাটি থানায় জানিয়ে অভিযোগ করলে পুলিশ গিয়ে সকলকে সরিয়ে দেয়।”


ফের নিগৃহীত সিপিএম নেতা, অভিযুক্ত তৃণমূল
বর্ধমানের পরে এ বার খানাকুল। নিজেদের হাতে আইন তুলে নেওয়ার ধারা অব্যাহত তৃণমূলের নিচু তলার কর্মীদের মধ্যে। বর্ধমানের সরাইটিকরে শনিবার কোমরে দড়ি বেঁধে ঘোরানো হয়েছিল ৬ সিপিএম নেতা-কর্মীকে। রবিবার সকালে হুগলির খানাকুলে ঠাকুরানি চকে সিপিএমের এক পঞ্চায়েত সদস্যকে চোর অপবাদ দিয়ে গ্রামে ঘোরানোর অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। অভিযোগ, ঠাকুরানি চকের ওই পঞ্চায়েত সদস্য পশুপতি ভুঁইয়াকে তাঁর বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে যান জনা কুড়ি তৃণমূল সমর্থক। বাজারে তৃণমূলের দলীয় কার্যালয়ে তাঁকে বসিয়ে রেখে লেখা হয় পোস্টার। তাতে লেখা ছিল, ‘আমি চোর’। এর পরে তাঁর বুকে-পিঠে ওই পোস্টার ঝুলিয়ে গ্রামে ঘোরানো হয়। কোনও লিখিত অভিযোগ হয়নি বলে জানিয়েছে পুলিশ। তৃণমূল অবশ্য অভিযোগ অস্বীকার করেছে। অন্য দিকে, সরাইটিকরের ঘটনায় জড়িত সন্দেহে তৃণমূলের স্থানীয় নেতা শেখ জামাল ও শেখ রাজু নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। রবিবার আদালতে তোলা হলে ধৃতদের ৮ জুন পর্যন্ত জেল হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়।


নাট্য কর্মশালা
উত্তর ২৪ পরগনার গোবরডাঙার রবীন্দ্র নাট্যসংস্থা সম্প্রতি আয়োজন করল একটি নাট্য কর্মশালা। স্থানীয় প্রীতিলতা বয়েজ হাইস্কুলে ওই কর্মশালা চলে ১১ মে থেকে ৪ জুন পর্যন্ত। কর্মশালায় যোগ দেয় ১৫টি স্কুলের মোট ১২০ জন পড়ুয়া। তাদের সকলেরই বয়স ৮ থেকে ১৫ বছরের মধ্যে। গত আট বছর ধরে ওই ধরনের কর্মশালার আয়োজন করা হচ্ছে বলে জানান উদ্যোক্তারা। শেষ দিনে মঞ্চস্থ হয় ‘দূষণ’, ‘অমানবিক’, ‘সাত ভাই চম্পা’ নামে তিনটি নাটক।


রবীন্দ্র উৎসব
গাইঘাটার পূবের আলো নাট্য সংস্থার পক্ষ থেকে স্থানীয় চাঁদপাড়া বাণীবিদ্যাবিথি স্কুলে রবিবার হয়ে গেল রবীন্দ্রউৎসব। ছিল অঙ্কন, রবীন্দ্রসঙ্গীত, রবীন্দ্রনৃত্যের উপর প্রতিযোগিতা। আলোচনাসভাও অনুষ্ঠিত হয়েছে। সংস্থার পক্ষে মঞ্চস্থ হয় রবীন্দ্রনাথের কাহিনী অবলম্বনে নাটক ‘মুক্তি’। এ ছাড়াও ছিল নকশা নাট্য সংস্থার নাটক বিলাসীবালা।


বধূর মৃত্যু বসিরহাটে
অস্বাভাবিক মৃত্যু হল এক বধূর। পুলিশ জানায়, মৃতার নাম টুম্পা দাস (২৮)। বাড়ি বসিরহাট থানার ইছামতি সেতুর কাছে দাসপাড়ায়। শুক্রবার গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় তাঁকে বসিরহাট মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। শনিবার রাতে সেখানেই মারা যান তিনি। প্রাথমিক তদন্তের পরে পুলিশের অনুমান, কীটনাশক খাওয়ায় ওই মহিলার মৃত্যু হয়েছে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বসিরহাটের ইটিন্ডার গাছা গ্রামের বাসিন্দা নিমাই দাসের মেয়ে টুম্পার সঙ্গে আট বছর আগে বিয়ে হয় জয়দেব দাসের। টুম্পাদেবীর বাড়ির লোকজনের দাবি, টাকার দাবিতে অত্যাচার চালানো হত টুম্পাদেবীর উপরে। পুলিশের কাছে অভিযোগ করে নিমাইবাবু বলেন, “আমার মেয়ের উপর অত্যাচার চালাত জামাই। তাকে মেরে মুখে কীটনাশক ঢেলে দেওয়া হয়েছে।” জয়দেববাবু অবশ্য তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অত্যাচারের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।


ডাকঘরে চুরির চেষ্টা বেড়াচাঁপায়
ডাকঘরে চুরির চেষ্টা করল দুষ্কৃতীরা। শনিবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে দেগঙ্গার বেড়াচাঁপায়। রবিবার সকালে এই খবর পেয়ে দফতরের অফিসারেরা এবং পুলিশ ঘটনাস্থলে তদন্তে আসে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, বেড়াচাঁপায় একটি বাজারের দোতলায় চলে ডাকঘরটি। শনিবার রাতে সেখানে কিছু দুষ্কৃতী দরজার তালা ভেঙে ভিতরে ঢুকে তছনছ করে। সেখানে রাখা টাকা ভর্তি একটি সিন্দুক নিয়ে পালানোর চেষ্টাও করে তারা। শেষ পর্যন্ত সিন্দুকটি ভাঙতে না পেরে সেটি পাশের একটি বাড়ির সিঁড়ির সামনে ফেলে দিয়ে চলে যায়। দুষ্কৃতীরা অন্য কোনও জিনিসপত্র নিয়েছে কিনা, তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে বলে জানায় পুলিশ।


সিপিএম-তৃণমূল ছেড়ে কংগ্রেসে
সিপিএম এবং তৃণমূল ছেড়ে ক্যানিংয়ের ইটখোলা এবং নিকারিঘাটা পঞ্চায়েত এলাকা শতাধিক মানুষ কংগ্রেসে যোগ দিলেন। রবিবার তাঁরা আনুষ্ঠানিক ভাবে নতুন দলে যোগ দেন। দল ছেড়ে আসা সিপিএম নেতাদের মধ্যে আছেন ইটখোলা পঞ্চায়েতের দলীয় সদস্য অমিত মণ্ডল, জ্যোৎস্না নস্কর, ইটখোলা কৃষক সমিতির সম্পাদক অরবিন্দ মণ্ডল এবং নিকারিঘাটা পঞ্চায়েতের দলীয় সদস্য হারান মণ্ডল। অন্য দিকে, তৃণমূল নেতা গোঁরাচাঁদ মণ্ডলের নেতৃত্বে জনা কুড়ি কংগ্রেসে যোগ দিলেন। দল ছেড়ে আসা সিপিএম নেতাদের দাবি, সিপিএমের দুর্নীতি এবং অন্তর্দ্বন্দ্বের জন্যই তাঁরা এই সিদ্ধান্ত নেন। গোরাচাঁদবাবু অবশ্য তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বকেই দায়ী করেছেন।


পুকুরপাড়ে পাঁচটি আগ্নেয়াস্ত্র, ধৃত ১
নিজেদের বাড়ির লাগোয়া পুকুরপাড় থেকে বেশ কিছু আগ্নেয়াস্ত্র এবং কার্তুজ উদ্ধারের জেরে এক যুবককে গ্রেফতার করা হয়েছে। শনিবার রাতে সোনারপুর থানার কাঠিপোঁতার ঘটনা। ধৃতের নাম সত্যজিৎ মণ্ডল (২৭)। পুলিশ জানায়, সত্যজিতের বাড়ির লাগোয়া পুকুরপাড়ের মাটি খুঁড়ে মিলেছে চারটি পাইপগান, একটি ওয়ানশটার এবং পাঁচ রাউন্ড কার্তুজ। সত্যজিৎ এক সিপিএম নেতার ভাইপো বলে দাবি তৃণমূলের। ওই নেতা ভোটের ফল বেরনোর পর থেকেই বেপাত্তা।


মাঠে গলাকাটা দেহ
দক্ষিণ শহরতলির বিষ্ণুপুর থানা এলাকার একটি মাঠে রবিবার এক যুবকের গলাকাটা মৃতদেহ পাওয়া গিয়েছে। পুলিশ জানায়, ওই যুবকের নাম গোবিন্দ নস্কর। তাঁর বাড়ি স্থানীয় বেদবেড়িয়া অঞ্চলে। তিনি পেশায় কাঠমিস্ত্রি ছিলেন।


জয়ের উদ্যাপনে
“ক্ষমতা পাওয়া কঠিন, ক্ষমতা ধরে রাখা আরও কঠিন।” রবিবার এক সভায় এমনই বক্তব্য রাখলেন সাংসদ তথা কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী সৌগত রায়। উত্তর ২৪ পরগনায় তৃণমূলের জয় উদ্যাপনে কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে কামারহাটির সাগর দত্ত স্কুলের মাঠে এক সভার আয়োজন করেছিলেন রাজ্যের ক্রীড়া ও মৎস্যমন্ত্রী তথা কামারহাটির বিধায়ক মদন মিত্র। উপস্থিত ছিলেন অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র, খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক, শ্রমমন্ত্রী পূর্ণেন্দু বসু-সহ উত্তর ২৪ পরগনার বহু বিধায়ক ও নেতা। সভায় সৌগতবাবু আরও বলেন, “আগের বিধায়ক তো সাগর দত্ত হাসপাতালে মেডিক্যাল কলেজ গড়ার ধাপ্পা দিয়ে মানুষকে বোকা বানিয়েছেন। এ বার নতুন বিধায়ক, মদন বিষয়টি দেখবেন।” এই সভায় নেতা ও বিধায়কদের সঙ্গে সম্বর্ধনা দেওয়া হয় এলাকার বহু তৃণমূলকর্মীকে। মদনবাবু বলেন, “যাঁদের জন্য ক্ষমতায় আসা, তাঁদের স্বীকৃতি দিতেই এই সভা।”
Previous Story South Next Story



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.