মুর্শিদাবাদ সভাধিপতি পূর্ণিমা দাস বলেন, “ওঁরা (কংগ্রেস) মিটিং-এর হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করেনি, কিন্তু বিতর্ক করেছেন। এ দিনের মিটিং-এর এজেন্ডা ছিল একটিই। বাজেট পাশ। অথচ ওঁরা অন্য বিষয়ে উল্টোপাল্টা প্রশ্ন করে মিটিং ভণ্ডুল করে দেন। ফলে বাজেট পাশের মিটিং হয়নি।”
কংগ্রেসের দলনেতা বানি ইস্রাইল বলেন, “আমরা নয়, উল্টোপাল্টা কাজ করছেন সভাধিপতি নিজেই। বাজেট মিটিং করার সময় পার হয়ে গিয়েছে মাস সাতেক আগেই। তখন বাজেট মিটিং না করে বিধানসভা ভোটের পর জনাদেশে ওঁরা সংখ্যালঘু হয়ে যাওয়ার পর বাজেট মিটিং ডাকলেন কোন সুষ্ঠু বিবেচনায়?” এ দিনের মিটিং-এ ছিলেন সাংসদ অধীর চৌধুরী ও বিদায়ী পঞ্চায়েত মন্ত্রী আনিসুর রহমান। ওই মিটিং-এ বামফ্রন্টের সদস্যদের উদ্দেশ্যে অধীর বলেন, “বিধানসভা ভোটের পর জনাদেশে আপনারা সংখ্যালঘু হয়ে পড়েছেন। স্থায়ী সমিতিতে আপনাদের আর থাকার অধাকার নেই। আপনারা সরে যান।” আনিসুরের পাল্টা, “পঞ্চায়েত আইনে যা আজে আইন মেনে তাই হবে।” |