নাম তার চিন। চার দিক থেকে তাকে ঘিরে রেখেছে ১৪টি প্রতিবেশী রাষ্ট্র। পৃথিবীতে এখন যে ক’টি সভ্যতা আছে, তাদের মধ্যে অন্যতম প্রাচীন চিন সভ্যতা। প্রায় চার হাজার বছরেরও বেশি পুরনো। এশিয়ার বৃহত্তম দেশ। জনসংখ্যার নিরিখে বিশ্বে এক নম্বর। চিনে শাসকরা দেশটি বংশানুক্রমে শাসন করতেন। ১৯৪৯ সালের বিপ্লব চিনে কমিউনিস্ট শাসন প্রতিষ্ঠা করে। সেই সূচনার হাত ধরেই বর্তমান আধুনিক চিনের জন্ম। সামরিক পরিকাঠামোর অঙ্গ হিসেবে খ্রিস্টপূর্ব পঞ্চম শতাব্দীতে চিনের প্রাচীরের কাজ শুরু হয়। চলে মিং সাম্রাজ্যের শাসনকাল পর্যন্ত। ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট-এর স্বীকৃতি দিয়েছে এই প্রাচীরকে। ৩০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ নাগাদ চিনের হোতান অঞ্চল থেকে জেড পাথর নিয়ে আসার জন্য ‘দ্য সিল্ক রুট’ বা রেশম পথ তৈরি করা হয়। ঐতিহ্য, রাজনীতি এবং অর্থনীতিতে সারা পৃথিবীতে জায়গা করে নেওয়া সেই চিন এ বার আপনার কলমে। সঙ্গে গ্যালভেস্টন-এর গল্প ফোটোশপে। |