দুই গর্ভবতী বালিকাকে নিয়ে বিভ্রান্ত শিশুকল্যাণ সমিতি পারিজাত বন্দ্যোপাধ্যায়, কলকাতা: বারো ও চোদ্দো বছরের দুই অন্তঃসত্ত্বাকে নিয়ে ‘কলকাতা শিশুকল্যাণ সমিতি’ বা সিডব্লিউসি-র দ্বারস্থ খাস কলকাতা শহরের দুই উচ্চমধ্যবিত্ত পরিবার! কাকতালীয় ভাবে দু’জনেই এসেছে একই দিনে গত সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি। দু’টি বিচ্ছিন্ন ঘটনা এবং তা নিয়েই দিশাহারা সিডব্লিউসি তথা সমাজকল্যাণ দফতর। দুই পরিবারেরই অনুরোধ, বালিকাদের গর্ভাবস্থা সম্পর্কে তারা এতটাই পরে জানতে পেরেছে যে, এখন গর্ভপাত করাতে গেলে মেয়েদের প্রাণসংশয় হতে পারে। নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: আচমকা অসুস্থ হয়ে পড়া রোগীকে বা দুর্ঘটনায় গুরুতর জখম হওয়া কোনও ব্যক্তিকে চিকিৎসার জন্য কোথায় নিয়ে যাওয়া যায়, কোথায়ই বা পাওয়া যাবে অ্যাম্বুল্যান্স এ সব নিয়ে ভাবতে ভাবতেই পার হয়ে যায় ‘গোল্ডেন আওয়ার’। চিকিৎসকদের মতে, দুর্ঘটনায় গুরুতর জখম বা আচমকা গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়া কোনও ব্যক্তির জন্য পরবর্তী এক ঘণ্টা বা ‘গোল্ডেন আওয়ার’ সবচেয়ে প্রয়োজনীয়। আপৎকালীন দ্রুত চিকিৎসার ব্যবস্থা এ বার এ শহরেও ক্যানসার-যুদ্ধে সাহায্যের হাত তথ্য-কিয়স্কের সোমা মুখোপাধ্যায়, কলকাতা: ব্যস্ত ডাক্তার আর বিপন্ন রোগী। মাঝখানে তিতিবিরক্ত চতুর্থ শ্রেণির কর্মী কিংবা সুযোগসন্ধানী দালাল। এ ছাড়া আর কেউ নেই। রোগীর কোনও প্রশ্ন, কোনও সংশয় থাকলে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই তা মেটানোর কেউ থাকেন না। সরকারি হাসপাতালের আউটডোরে এটাই চেনা ছবি। বিশেষত ক্যানসার রোগীদের পক্ষে এই ছবিটা খুবই মর্মান্তিক হয়ে ওঠে। প্রতাপদের চোখে আলো ফেরাচ্ছে সর্বশিক্ষা মিশন স্কুলে পুনর্মিলনে যোগ দিয়ে চক্ষুদানের অঙ্গীকার টুকরো খবর ক্রমশ বেদখল হয়ে যাচ্ছে ময়নাগুড়ি প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের মূল প্রবেশ পথ। স্বাস্থ্যকেন্দ্র লাগোয়া দোকানগুলির সাজিয়ে রাখা জিনিসপত্রে ধীরে ধীরে সংকীর্ণ হচ্ছে যাতায়াতের রাস্তাও। রোগী নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অসুবিধা পড়ছেন অ্যাম্বুল্যান্স চালক। স্বাস্থ্য দফতর বা প্রশাসন কারও হেলদোল নেই। ছবি: দীপঙ্কর ঘটক।