রক্ত ঝরিয়ে ছিনতাইয়ের দাপট উত্তরেও |
নিজস্ব সংবাদদাতা: ভোর পাঁচটা। টালা পার্কের নির্জন রাস্তায় হাউহাউ করে কাঁদছেন এক প্রৌঢ়া। রক্তে মুখ
ভেসে যাচ্ছে। আশপাশের লোক ছুটে এলে বছর পঞ্চাশের গৃহবধূ জানালেন, তিনি প্রাতর্ভ্রমণে বেরিয়েছিলেন। একটা
ছেলে তাঁকে মারধর করে কানের দুল ছিনিয়ে নিয়ে গিয়েছে। দুপুর আড়াইটে। চিনার পার্কের এক লন্ড্রিতে দাঁড়ানো
এক প্রৌঢ়ার গলার হারে হ্যাঁচকা টান, পরক্ষণে জোর ধাক্কা। রাস্তায় ছিটকে পড়লেন মহিলা।
কিছু বোঝার আগে দেখলেন, হার হাতিয়ে মোটরবাইকে চেপে চম্পট দিচ্ছে দুই যুবক। |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা: শহর জুড়ে মোটরবাইক বাহিনীর ছিনতাইয়ের দাপট এবং বাধা দিলে বেপরোয়া আক্রমণ চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে পুলিশের সামগ্রিক ব্যর্থতার ছবি। সেই খামতি এতটাই যে, শহর থেকে শহরতলিতে জানুয়ারি থেকে নভেম্বরের মধ্যে এমন ১৩টি ছিনতাইয়ের পরেও সূত্র খুঁজতে কার্যত অন্ধকারে হাতড়াচ্ছে পুলিশ। পদক্ষেপ বলতে এক কর্তাকে বদলি, যার পরে ফের একই কায়দায় ছিনতাই করে কার্যত পাল্টা চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছে বাইক-বাহিনী। |
বেপরোয়া ছিনতাই নিয়ে
পুলিশ আঁধারেই
|
|
বেকার হলের হাল ফেরাতে ব্রাত্যর দ্বারস্থ প্রেসিডেন্সি |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা: বাছাই করা শিক্ষক নিয়োগ হয়েছে, বিশিষ্ট অধ্যাপকদের আনার জন্য ‘চেয়ার’ তৈরি করা হয়েছে, এমনকী নতুন ভবনের নকশাও প্রস্তুত। অথচ শতাব্দী-প্রাচীন বেকার হলের হাল কহতব্য নয়। দেওয়ালের পলেস্তরা উঠে গিয়েছে, কোথাও ছাদ থেকে চাঙড় ভেঙে পড়ছে। উপাচার্য মালবিকা সরকার নিজেই বলছেন, নামিদামী শিক্ষকই তো যথেষ্ট নয়, তাঁদের কাজ করার জায়াগাটাও ঠিকঠাক হওয়া দরকার। |
|
টুকরো খবর |
|
|
চিত্র সংবাদ |
|
|
|