অসমে বন্যা পরিস্থিতি সরেজমিনে দেখতে এসেছে কেন্দ্রীয় একটি সমীক্ষক দল। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র দফতরের যুগ্ম সচিব জি ভি ভি শর্মা ও কেন্দ্রীয় জল আয়োগের অধীক্ষক ইঞ্জিনিয়র প্রবীণ কুমারের নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলটি রাজ্যের বন্যাক্লিষ্ট বিভিন্ন জেলায় সফর করছেন। জেলাশাসকদের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দফতরের আমলাদের সঙ্গেও বৈঠক করছেন তাঁরা। আলোচনা চালাচ্ছেন বন্যার ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ও ধ্বংস হওয়া পরিকাঠামো ফের গড়ার সম্ভাব্য ব্যয় নিয়েও। কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিরা নানা স্থানে বন্যাদুর্গতদের সঙ্গেও সরাসরি কথাবার্তা বলছেন। কাল তাঁরা গিয়েছিলেন দরংয়ে। |
সরকারি হিসাবে, এই মুহূর্তে অসমে বন্যা কবলিতের সংখ্যা এক লক্ষের কিছু বেশি। ত্রাণ শিবিরে এখনও রয়েছেন সাড়ে ২২ হাজার দুর্গত নরনারী।রাজ্যে সার্বিকভাবে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেওকরিমগঞ্জে লংগাই নদীর জল বাড়ায় বাঁধ ভাঙার খবর এসেছে। পর্যাপ্ত ত্রাণ না মেলার অভিযোগে মাজুলিতে বন্যার্ত মানুষজন বিক্ষোভ দেখান। অন্য দিকে, মেঘালয়ের তুরায়, নাঙালবিবরার কাছে নেংকুলের কয়লা খনির গহ্বরে নদীর জল প্রবেশ করায় যে ১৫ বা ১৬ জন শ্রমিক আটকে পড়েছিলেন, তাঁদের উদ্ধার করতে আজ অসম থেকে এনডিআরএফ-এর একটি দলকে তুরা পাঠানো হয়েছে। |