অধিগ্রহণের আশ্বাসই সার, চালু করলেন দোকানিরাই |
|
দীক্ষা ভুঁইয়া: কথা ছিল অধিগ্রহণ করা হবে। সাহায্যের হাত বাড়ানো হবে বাজারের উন্নয়নেও। অথচ, কেটে গিয়েছে তিন মাস। কিন্তু, মৌখিক ভাবে নগরোন্নয়ন দফতর থেকে পুরসভাকে বলা হলেও এখনও কোনও চিঠি পায়নি পুরসভা। উল্টে নিজেরাই টাকা ধার করে তিন মাসে ফের অধিকাংশ দোকান তৈরি করে ফেললেন হাতিবাগান বাজারের ব্যবসায়ীরা। দোকান গড়তে বিরাট অঙ্কের টাকা ধার করে এখন দেনায় জর্জরিত বাজারের প্রত্যেক ব্যবসায়ী। অভিযোগ, এই কাজে মেলেনি কোনও সরকারি সাহায্য। |
|
মন্ত্রীর নির্দেশ, তবু চলছে ট্যাক্সির ‘দৌরাত্ম্য’ |
অরুণাক্ষ ভট্টাচার্য: পরিবহণ দফতর ও ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রীর নির্দেশ রয়েছে। কিন্তু সেই নির্দেশ যে নীচ তলা পর্যন্ত পৌঁছচ্ছে না, তার প্রমাণ মিলছে বারবার। রাজ্যের অন্য প্রান্ত দূরস্থান, খোদ কলকাতার উত্তর শহরতলি ও উত্তর ২৪ পরগনার জেলা সদর বারাসতেই ‘উল্টো নিয়ম’। কোনও ট্যাক্সি মিটারে যাবে না। চালকের নির্ধারণ করা ‘ভাড়া-চুক্তিতে’ যেতে হবে। কোথাও মিটারে গেলেও দিতে হবে বাড়তি টাকা। যাত্রীদের অভিযোগ, এ নিয়ে অভিযোগ করেও মেলে না সুরাহা। যাত্রী প্রত্যাখ্যান নিয়ে মন্ত্রীর নির্দেশ এখানে কার্যত গৌণ। |
|
|
‘বর্ণপরিচয়’ শেষ কত দিনে, জানা নেই কলকাতা পুরসভার |
|
সায়ন্তনী ভট্টাচার্য: আরও একটা বছর কেটে গেল। দেড় বছরে যা করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল রাজ্য সরকার, পাঁচ বছরেও তা পূরণ হল না। শেষ হল না ‘বর্ণপরিচয়’। এখনও মার্কাস স্কোয়ারের অস্থায়ী কাঠামোয় ধুঁকছে কলেজ স্ট্রিট পুরবাজার ও সেখানকার ন’শো ব্যবসায়ী। ইতিমধ্যে পুরসভা থেকে বিধানসভা, ‘পরিবর্তন’ ঘটে গিয়েছে সব জায়গাতেই। যদিও বেশিরভাগ দোকানদারের আক্ষেপ, তাঁদের ভাগ্যে এখনও কোনও ‘পরিবর্তন’ এল না। এখনও পর্যন্ত নতুন দোকানের চাবি পেয়েছেন মাত্র শ’খানেক ব্যবসায়ী। |
|
সিন্ডিকেট বানিয়ে হাওড়া
বাসস্ট্যান্ডে অবাধে ‘তোলাবাজি’ |
শহরে খোলা কুয়ো আছে
কি, পুরসভা দেখবে আজ |
|
টুকরো খবর |
|
|
|