প্রতি মাসে উপযুক্ত পারিশ্রমিক দেওয়া, নিয়ম মাফিক বাৎসরিক পোশাক প্রদান, সরকারি নিয়ম অনুযায়ী ছুটি দেওয়া-সহ কর্মীদের ভবিষ্যনিধি প্রকল্প চালু করার দাবি জানালেন রামপুরহাট মহকুমা হাসপাতালে কর্মরত নিরাপত্তা কর্মী-সহ সাফাই কর্মীরা। এই দাবিতে বুধবার সকাল থেকে হাসপাতালে কর্মবিরতি পালন করলেন তাঁরা। ফলে হাসপাতাল চত্বরে এ দিন সাফাইয়ের কাজ পুরোপুরি বন্ধ ছিল। নির্দিষ্ট সময় ছাড়া, রোগীর আত্মীয় পরিজনদের অবাধ আনাগোনা ছিল হাসপাতালে। তাঁদের দাবিগুলি পরে হাসপাতাল সুপারের কাছে লিখিত ভাবে জানিয়েছেন। হাসপাতাল সুপার হিমাদ্রি হালদার বলেন, “আন্দোলনকারীদের দাবি যুক্তিসঙ্গত। এ ব্যাপারে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করার পাশাপাশি ঠিকাদার ও কর্মীদের নিয়ে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করা হবে।” নিরাপত্তাকর্মীরা জানান, শ্রম দফতরের নিয়ম অনুযায়ী তাঁদের দৈনিক বেতন ২২০ টাকা হওয়া উচিত। কিন্তু তাঁরা মাসে ১৭০০ টাকা করে পান। অথচ ২২ জন নিরাপত্তাকর্মীর জায়গায় ৯ জন কারছেন। হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, নিরাপত্তারক্ষীদের জন্য ব্যয় হয় ২৯ হাজার ৩০২ টাকা। সুইপারদের জন্য ব্যয় হয় ২৫ হাজার ৫৭৬ হাজার টাকা।
|
এমবিবিএস পড়তে ইচ্ছুক, ত্রিপুরায় এমন ছাত্রছাত্রীদের এখন ন্যাশনাল এলিজিবিলিটি কাম এন্ট্রান্স টেস্টে (নিট) বসতে হবে। রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী তপন চক্রবর্তী জানান, ডাক্তারি ছাত্র বাছাইয়ের ক্ষেত্রে ত্রিপুরা সরকার রাজ্য স্তরে জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষার বদলে ‘নিট’ ব্যবস্থাই চালু করবে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, “আমরা সব দিক খতিয়ে দেখে এ ক্ষেত্রে মেডিক্যাল কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়ার নীতিনির্দেশই মেনে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। কাউন্সিলের নির্দেশ অনুযায়ী দেশের সর্বত্র আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকেই ‘নিট’-এর মাধ্যমে ডাক্তারি পড়তে ইচ্ছুক ছাত্রছাত্রীদের বাছাই করা বাধ্যতামুলক হচ্ছে।” তবে স্থানীয় ভাষায় এই পরীক্ষা নেওয়ার দাবি জানানো হবে কি না সে বিষয়ে এখনও কোনও সিদ্ধান্ত নেয়নি ত্রিপুরা। উল্লেখ্য, পশ্চিমবঙ্গ, কর্নাটক ও গুজরাত ইতিমধ্যেই স্থানীয় ভাষায় ওই পরীক্ষা নেওয়ার আর্জি জানিয়েছে।
|
স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়ার ক্যানিং শাখার উদ্যোগে বুধবার এর স্বাস্থ্য শিবিরের আয়োজন করা হয়। উপস্থিত ছিলেন মহকুমাশাসক শেখর সেন ও ব্যাঙ্কের আধিকারিকরা। শিবিরে শতাধিক গ্রাহকের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়। |